পুজোর পাঁচটা দিন জার্মানিতে মিউনিখের ‘মাতৃমন্দির’-ই হয়ে ওঠে প্রবাসী বাঙালিদের মিলনক্ষেত্র
Last Updated:
বাঙালীর বারো মাসে তেরো পার্বন ৷ তবে, দুর্গাপুজোর আনন্দের মাত্রাটা কিন্তু একেবারে আলাদা ৷ দুর্গাপুজোর মণ্ডপগুলিই হয়ে ওঠে তখন মিলনক্ষেত্র ৷ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে মেতে ওঠেন পুজোতে ৷ আর এই সময় কাজের সূত্রে যারা দেশের বাইরে থাকেন, তাদের মন হয়ে ওঠে ভারাক্রান্ত ৷ মনে ইচ্ছে থাকলেও বাড়ি ফেরার উপায় নেই ৷ অফিসের কাজের চাপে আর বসের চোখ রাঙানি সহ্য করেই পুজোর চারটে দিন মন না বসলেও কাজ করে যেতে হয় ৷ ফোনের মধ্যে কথায় কথায় এমনটাই জানাচ্ছিলেন প্রবাসী তিন বন্ধু ৷ ছবি: দীপ নাগ
advertisement
advertisement
সারারাত ধরে প্যাণ্ডেল হপিংও নেই কিংবা পরিবারকে নিয়ে কোনও রেঁস্তোরায় খেতে যাওয়ার সুযোগও নেই ৷ কারণ দুর্গাপুজোর কি মাহাত্ম্য বিদেশিরা আর বুঝবেই বা কি করে ? তাই কাজের ব্যস্ততার মাঝে অক্সিজেন যোগাতে জার্মানির মিউনিখ শহরের প্রবাসী বাঙালিরা নিজেরা মিলেই খুলে ফেলেছেন একটি গ্রুপ, ‘সম্প্রীতি’ ৷ তারাই উদ্যোগ নিয়ে শুরু করেন দুর্গাপুজো ৷ ছবি: দীপ নাগ
advertisement
advertisement
advertisement
মাতৃমন্দির পুজোর কর্ণধার প্রদ্যোৎ তালুকদার ৷ তারা যেখানে পুজো করেন সেটিও মিউনিখের বিশেষ দ্রষ্টব্য এক রাজপ্রসাদ ৷ যার স্থানীয় নাম- শ্লস নিম্ফেনবুর্গ ৷ এই প্রাসাদেই জন্ম ইতিহাসপ্রসিদ্ধ রাজা দ্বিতীয় ল্যুডউইগের ৷ কয়েক বছর আগে নতুন সপ্তম আশ্চর্যের আসরে উঠেছিল খামখেয়ালি রাজার এই অনবদ্য সৃষ্টি নয়শোয়ান্সটাইনের নাম । ওয়াল্ট ডিজনিরও লোগো নাকি এই কেল্লার অনুপ্রেরণায় তৈরি , ভিড় জমানো মার্কিন টুরিস্টদের এমনটাই বিশ্বাস । ছবি: দীপ নাগ
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement