Bangladesh: এ কী কাণ্ড! বাংলাদেশের 'সেই' চট্টগ্রাম আদালতে 'চুরি'! কী চুরি হল জানেন? শুনে শিউরে উঠবেন

Last Updated:
Bangladesh: নথি উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি বলেন, এ ঘটনায় এক চা বিক্রেতাকে আটক করা হয়েছে।
1/5
কী অবস্থা বাংলাদেশে! চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে নিয়ে উত্তাল হয়ে উঠেছিল চট্টগ্রাম আদালত, সেই আদালত থেকেই চুরি হওয়া ৯ বস্তা মামলার নথি (কেইস ডকেট বা সিডি) উদ্ধার করেছে পুলিশ। এক সময় এক চা বিক্রেতাকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে কোতোয়ালী থানা এলাকা থেকে এই সব নথি উদ্ধার করা হয়।
কী অবস্থা বাংলাদেশে! চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে নিয়ে উত্তাল হয়ে উঠেছিল চট্টগ্রাম আদালত, সেই আদালত থেকেই চুরি হওয়া ৯ বস্তা মামলার নথি (কেইস ডকেট বা সিডি) উদ্ধার করেছে পুলিশ। এক সময় এক চা বিক্রেতাকে আটক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে কোতোয়ালী থানা এলাকা থেকে এই সব নথি উদ্ধার করা হয়।
advertisement
2/5
নথি উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি বলেন, এ ঘটনায় এক চা বিক্রেতাকে আটক করা হয়েছে। এখনও এ নিয়ে অভিযান চলছে।
নথি উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রামের কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি বলেন, এ ঘটনায় এক চা বিক্রেতাকে আটক করা হয়েছে। এখনও এ নিয়ে অভিযান চলছে।
advertisement
3/5
জানা গিয়েছে, চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১টি মামলার নথির খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মফিজুল হক ভুঁইয়া।
জানা গিয়েছে, চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১টি মামলার নথির খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মফিজুল হক ভুঁইয়া।
advertisement
4/5
এই ঘটনায় গত রবিবার চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, মহানগর পিপি অফিসে প্রায় ২৮-৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। পিপি অফিসের জায়গা স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল পিপি অফিসের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় ১ হাজার ৯১১ কেস ডকেট (সিডি) পলিথিনে মোড়ানো স্তূপ আকারে রক্ষিত ছিল।
এই ঘটনায় গত রবিবার চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, মহানগর পিপি অফিসে প্রায় ২৮-৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। পিপি অফিসের জায়গা স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল পিপি অফিসের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় ১ হাজার ৯১১ কেস ডকেট (সিডি) পলিথিনে মোড়ানো স্তূপ আকারে রক্ষিত ছিল।
advertisement
5/5
১২ ডিসেম্বর মহানগর কোর্টের সর্বশেষ ভেকেশন কোর্ট ছিল। তারপর থেকে মহানগর আদালত ও পিপি অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তারপর জিডি করা হয়েছে।
১২ ডিসেম্বর মহানগর কোর্টের সর্বশেষ ভেকেশন কোর্ট ছিল। তারপর থেকে মহানগর আদালত ও পিপি অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তারপর জিডি করা হয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement