যেহেতু কোনও পক্ষই নিজেদের অবস্থানে অনড়, মূলত সেই কারণেই এবারের বৈঠকও ফলপ্রসূ হয়নি৷ বৈঠকে
চিন দাবি করে, চূশূলে কৌশলগত ভাবে সুবিধাজনক পাহাড় চূড়োগুলি থেকে সরে যেতে হবে ভারতীয়
বাহিনীকে৷ যদিও ভারতের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয় যতক্ষণ না পর্যন্ত চিন কতদিনের মধ্যে সেনা
পিছিয়ে নেবে, তার লিখিত আশ্বাস দিচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত ভারতীয় বাহিনীর অবস্থানে কোনও বদল ঘটানো
হবে না৷প্রতীকী ছবি
সেনার শীর্ষ সূত্রদের মতে, এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে তাতে আগামী শীতে দু' পক্ষেরই অন্তত ৫০
হাজার করে সেনা লাদাখের দুর্গম এবং প্রতিকূল পরিবেশে মোতায়েন করা থাকতে পারে৷ দুই বাহিনীর
কর্তারাও বুঝতে পারছেন, এই জট আর তাঁদের পক্ষে কাটানো সম্ভব নয়৷ হয়তো একমাত্র নরেন্দ্র মোদি
এবং শি জিনপিং-এর মধ্যে কথা হলেই হয়তো জট কাটতে পারে৷প্রতীকী ছবি
সেনার শীর্ষ সূত্রদের মতে, এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে তাতে আগামী শীতে দু' পক্ষেরই অন্তত ৫০
হাজার করে সেনা লাদাখের দুর্গম এবং প্রতিকূল পরিবেশে মোতায়েন করা থাকতে পারে৷ দুই বাহিনীর
কর্তারাও বুঝতে পারছেন, এই জট আর তাঁদের পক্ষে কাটানো সম্ভব নয়৷ হয়তো একমাত্র নরেন্দ্র মোদি
এবং শি জিনপিং-এর মধ্যে কথা হলেই হয়তো জট কাটতে পারে৷প্রতীকী ছবি