বাংলা ও বাঙালির খাদ্য তালিকার মধ্যে অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল তেলেভাজ। বাংলা জুড়ে কমবেশি প্রায় সর্বত্রই চাহিদা তেলে ভাজার। তেলেভাজা বিক্রি বা ব্যবসা চালিয়ে লাখপতি হবার ঘটনা কম নয়! এমন ঘটনা খুঁজলে বাংলায় মিলবে অলিগলিতে।
2/ 9
মুখরোচক তেলেভাজা খেতে বাঙালি সন্ধার অপেক্ষায় থাকে না। তেলেভাজা খেতে মানুষ ভিড় জমান দোকানে। বাংলা জুড়ে এমন ছবি প্রায় সর্বত্রই।
3/ 9
তেলেভাজার মধ্যে চপ, ফুলুড়ি, শিঙাড়ার পাশাপাশি পকোড়ার জনপ্রিয়তা এ বাংলায় কম নয়। পকোড়া ভাবলেই প্রথমেই পিঁয়াজ, সব্জি বা মাংসের কথাই মনে আসবে। তবে এসব ছাড়াও যে সুস্বাদু পকোড়া বানানো বা পাওয়া যায়। তা অনেকেরই অজানা।
4/ 9
হাওড়ার অঙ্কুরহাটি পোশাক হাট সংলগ্ন একটি দোকানে ভিড় জমাচ্ছে মানুষ। একটি ভ্যানের উপর গরম গরম পকোড়া ভাজা। সেই পকোড়া খেতেই সমস্ত বয়সের মানুষই হাজির সেখানে। চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে ডালের পকোড়া।
5/ 9
প্রায় পাঁচ বছর ধরে প্রকাশ কুমার নিজে হাতে ডাল বেটে পকোড়া তৈরি করছে। তেলের উপর ভাজা গরম গরম পকোড়া মন্দ নয়!
6/ 9
এমন পকোড়া হাওড়ার বেশ কিছু জায়গাতে পাওয়া যায়। তবে অঙ্কুরহাটি হাট সংলগ্ন দোকানে পকোড়া। স্বাদে অতুলনীয় হার মানাবে মাংসের পকোড়াকে, এক অন্য স্বাদ! মুখরোচক।
7/ 9
মাংস বা পেঁয়াজ ছাড়া পকোড়া! ভাবলেই অবাক লাগবে। ছোলা ও মটর ডালের তৈরি পকোড়া। স্বাদে যে সত্যি অতুলনীয়, মুখরোচক নিরামিষ পকোড়া।
8/ 9
১৪ থেকে ১৫ কেজি ডাল বেটে পকোড়া তৈরি হয়। তা কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ। প্রকাশ কুমার জানায়, বাবার কাছেই এই পকোড়া তৈরি শেখা। পাঁচ বছর হল নিজে হাতে ব্যবসা সামাল দিচ্ছেন তিনি।
9/ 9
প্রথমে কয়েক ঘন্টা ছোলা ও মটর ডাল ভিজিয়ে নেওয়া। সেই ডাল বেটে কুচো লঙ্কা ও অল্প রসুন মেশানো। গরমে পকোড়'র সঙ্গে তেঁতুল ধনেপাতার চাটনিতে বেশ জমে। দাম মন্দ নয় ১০০ গ্রাম ওজন পকোড়া ৩০ টাকা।
বাংলা ও বাঙালির খাদ্য তালিকার মধ্যে অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হল তেলেভাজ। বাংলা জুড়ে কমবেশি প্রায় সর্বত্রই চাহিদা তেলে ভাজার। তেলেভাজা বিক্রি বা ব্যবসা চালিয়ে লাখপতি হবার ঘটনা কম নয়! এমন ঘটনা খুঁজলে বাংলায় মিলবে অলিগলিতে।
তেলেভাজার মধ্যে চপ, ফুলুড়ি, শিঙাড়ার পাশাপাশি পকোড়ার জনপ্রিয়তা এ বাংলায় কম নয়। পকোড়া ভাবলেই প্রথমেই পিঁয়াজ, সব্জি বা মাংসের কথাই মনে আসবে। তবে এসব ছাড়াও যে সুস্বাদু পকোড়া বানানো বা পাওয়া যায়। তা অনেকেরই অজানা।
হাওড়ার অঙ্কুরহাটি পোশাক হাট সংলগ্ন একটি দোকানে ভিড় জমাচ্ছে মানুষ। একটি ভ্যানের উপর গরম গরম পকোড়া ভাজা। সেই পকোড়া খেতেই সমস্ত বয়সের মানুষই হাজির সেখানে। চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে ডালের পকোড়া।
এমন পকোড়া হাওড়ার বেশ কিছু জায়গাতে পাওয়া যায়। তবে অঙ্কুরহাটি হাট সংলগ্ন দোকানে পকোড়া। স্বাদে অতুলনীয় হার মানাবে মাংসের পকোড়াকে, এক অন্য স্বাদ! মুখরোচক।
১৪ থেকে ১৫ কেজি ডাল বেটে পকোড়া তৈরি হয়। তা কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ। প্রকাশ কুমার জানায়, বাবার কাছেই এই পকোড়া তৈরি শেখা। পাঁচ বছর হল নিজে হাতে ব্যবসা সামাল দিচ্ছেন তিনি।
প্রথমে কয়েক ঘন্টা ছোলা ও মটর ডাল ভিজিয়ে নেওয়া। সেই ডাল বেটে কুচো লঙ্কা ও অল্প রসুন মেশানো। গরমে পকোড়'র সঙ্গে তেঁতুল ধনেপাতার চাটনিতে বেশ জমে। দাম মন্দ নয় ১০০ গ্রাম ওজন পকোড়া ৩০ টাকা।