‘শোলে’-র ৫০ বছরের পুরনো টিকিট ভাইরাল! টিকিটের দাম দেখলে চমকে যাবেন, আজ একটা জলের বোতলও হবে না ওই টাকায় !

Last Updated:
পঞ্চাশ বছর আগে অনেকেই হয়তো হলে গিয়ে এই ছবি দেখার সুযোগ পাননি। তবে এই ছবির টিকিট ভাইরাল হয়েছে। আগেকার দিনের টিকিট আর আজকের যুগের টিকিটের মধ্যে বিস্তর ফারাক।
1/6
বলিউডের কিছু ছবি ‘এভারগ্রিন’-এর তকমা পেয়েছে। আর এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ১৯৭৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘শোলে’। দীর্ঘ পাঁচ দশক পরে সেই ছবির গান, সংলাপ সবই আজও ভক্তদের মুখে মুখে ফেরে। ঐতিহাসিক এই ছবি পরিচালনা করেছিলেন রমেশ সিপ্পি। বলিউডের এই কালজয়ী ক্লাসিক ছবিতে অভিনয় করেছেন একাধিক তারকা।
বলিউডের কিছু ছবি ‘এভারগ্রিন’-এর তকমা পেয়েছে। আর এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ১৯৭৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘শোলে’। দীর্ঘ পাঁচ দশক পরে সেই ছবির গান, সংলাপ সবই আজও ভক্তদের মুখে মুখে ফেরে। ঐতিহাসিক এই ছবি পরিচালনা করেছিলেন রমেশ সিপ্পি। বলিউডের এই কালজয়ী ক্লাসিক ছবিতে অভিনয় করেছেন একাধিক তারকা।
advertisement
2/6
মুক্তির সময় ফাঁকা সিনেমা হল: চলতি বছর এই ছবি পঞ্চাশ বছরে পা দিতে চলেছে। আর ‘শোলে’-র প্রাণ হল গব্বর, ঠাকুর, জয়-বীরু এবং বসন্তি। এখনও এই চরিত্রগুলি ভক্তদের মনে রাজত্ব করে। অথচ মুক্তির সময় ছবিটা ছিল সম্পূর্ণ অন্য রকম। আসলে ‘শোলে’-র মুক্তির আগে প্রেক্ষাগৃহ ছিল একেবারে ফাঁকা। নির্মাতারা প্রচণ্ড ভেঙে পড়েছিলেন, কারণ সমালোচকেরা এই ছবিকে ফ্লপ বলে ঘোষণা করেছিলেন।
মুক্তির সময় ফাঁকা সিনেমা হল: চলতি বছর এই ছবি পঞ্চাশ বছরে পা দিতে চলেছে। আর ‘শোলে’-র প্রাণ হল গব্বর, ঠাকুর, জয়-বীরু এবং বসন্তি। এখনও এই চরিত্রগুলি ভক্তদের মনে রাজত্ব করে। অথচ মুক্তির সময় ছবিটা ছিল সম্পূর্ণ অন্য রকম। আসলে ‘শোলে’-র মুক্তির আগে প্রেক্ষাগৃহ ছিল একেবারে ফাঁকা। নির্মাতারা প্রচণ্ড ভেঙে পড়েছিলেন, কারণ সমালোচকেরা এই ছবিকে ফ্লপ বলে ঘোষণা করেছিলেন।
advertisement
3/6
তিন দিন পর থেকেই শুরু হয় চমক: মুক্তির দিন তিনেক কাটতেই সময় যেন নয়া মোড় নেয়। ‘কোই হাসিনা জব রুঠ জাতি হ্যায়’, ‘জব তক হ্যায় জান’ এই গান দুটি আচমকাই জনপ্রিয়তা লাভ করে। ফলে সঙ্গে সঙ্গে ‘শোলে’-ও কিংবদন্তি ছবি হয়ে ওঠে। এটাই ছিল প্রথম মাল্টি-স্টারার ছবি, যা সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল। এমনকী পরিস্থিতি এমন হয়েছিল যে, মানুষ ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়েও টিকিট কিনতেন।
তিন দিন পর থেকেই শুরু হয় চমক: মুক্তির দিন তিনেক কাটতেই সময় যেন নয়া মোড় নেয়। ‘কোই হাসিনা জব রুঠ জাতি হ্যায়’, ‘জব তক হ্যায় জান’ এই গান দুটি আচমকাই জনপ্রিয়তা লাভ করে। ফলে সঙ্গে সঙ্গে ‘শোলে’-ও কিংবদন্তি ছবি হয়ে ওঠে। এটাই ছিল প্রথম মাল্টি-স্টারার ছবি, যা সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল। এমনকী পরিস্থিতি এমন হয়েছিল যে, মানুষ ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়েও টিকিট কিনতেন।
advertisement
4/6
টিকিট দেখে ঘুরে যাবে মাথা: পঞ্চাশ বছর আগে অনেকেই হয়তো হলে গিয়ে এই ছবি দেখার সুযোগ পাননি। তবে এই ছবির টিকিট ভাইরাল হয়েছে। আগেকার দিনের টিকিট আর আজকের যুগের টিকিটের মধ্যে বিস্তর ফারাক। ১৯৭৫ সালে সিনেমার টিকিটের দাম ছিল খুবই কম। আগে লোয়ার স্টল, মিডল স্টল এবং ব্যালকনির টিকিটের যা দাম ছিল, তা দিয়ে আজ একটা জলের বোতলও হবে না। ভাইরাল হওয়া টিকিটের দাম: লোয়ার স্টল ১.৫০ টাকা থেকে ২ টাকা, মিডল স্টল: ২.৫০ টাকা। আর সবথেকে দামি টিকিট হল ব্যালকনির। যার দাম মাত্র ৩ টাকা।
টিকিট দেখে ঘুরে যাবে মাথা: পঞ্চাশ বছর আগে অনেকেই হয়তো হলে গিয়ে এই ছবি দেখার সুযোগ পাননি। তবে এই ছবির টিকিট ভাইরাল হয়েছে। আগেকার দিনের টিকিট আর আজকের যুগের টিকিটের মধ্যে বিস্তর ফারাক। ১৯৭৫ সালে সিনেমার টিকিটের দাম ছিল খুবই কম। আগে লোয়ার স্টল, মিডল স্টল এবং ব্যালকনির টিকিটের যা দাম ছিল, তা দিয়ে আজ একটা জলের বোতলও হবে না। ভাইরাল হওয়া টিকিটের দাম: লোয়ার স্টল ১.৫০ টাকা থেকে ২ টাকা, মিডল স্টল: ২.৫০ টাকা। আর সবথেকে দামি টিকিট হল ব্যালকনির। যার দাম মাত্র ৩ টাকা।
advertisement
5/6
কে কত পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন? ছবি তৈরিতে খরচ হয়েছিল ৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে কাস্টিংয়ের জন্য সিপ্পি খরচ করেছিলেন ২০ লক্ষ টাকা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি, পারিশ্রমিক হিসেবে ধর্মেন্দ্র পেয়েছিলেন ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। সঞ্জীব কুমার পেয়েছিলেন ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। তবে এঁদের তুলনায় কম মাত্র ১ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন অমিতাভ। হেমা মালিনী পারিশ্রমিক হিসেবে নিয়েছিলেন ৭৫ হাজার টাকা। গব্বর সিং-রূপী আমজাদ খান পেয়েছিলেন মাত্র ৫০ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি ৩৫ হাজার টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন জয়া ভাদুড়ি। জেলার-রূপী আসরানি পেয়েছিলেন ১৫ হাজার টাকা, কালিয়া-রূপী বিজু খোট পেয়েছিলেন ১০ হাজার টাকা, সাম্বা-রূপী ম্যাক মোহন পেয়েছিলেন ১২ হাজার টাকা এবং রহিম চাচা-র চরিত্রে থাকা অভিনেতা পেয়েছিলেন ৮ হাজার টাকা।
কে কত পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন? ছবি তৈরিতে খরচ হয়েছিল ৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে কাস্টিংয়ের জন্য সিপ্পি খরচ করেছিলেন ২০ লক্ষ টাকা। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি, পারিশ্রমিক হিসেবে ধর্মেন্দ্র পেয়েছিলেন ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। সঞ্জীব কুমার পেয়েছিলেন ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। তবে এঁদের তুলনায় কম মাত্র ১ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন অমিতাভ। হেমা মালিনী পারিশ্রমিক হিসেবে নিয়েছিলেন ৭৫ হাজার টাকা। গব্বর সিং-রূপী আমজাদ খান পেয়েছিলেন মাত্র ৫০ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি ৩৫ হাজার টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন জয়া ভাদুড়ি। জেলার-রূপী আসরানি পেয়েছিলেন ১৫ হাজার টাকা, কালিয়া-রূপী বিজু খোট পেয়েছিলেন ১০ হাজার টাকা, সাম্বা-রূপী ম্যাক মোহন পেয়েছিলেন ১২ হাজার টাকা এবং রহিম চাচা-র চরিত্রে থাকা অভিনেতা পেয়েছিলেন ৮ হাজার টাকা।
advertisement
6/6
৫০ বছর আগে আয় করেছে ৩৫ কোটি টাকা: ১৯৭৫ সালের সর্বোচ্চ আয়কারী ছবি ছিল ‘শোলে’। প্রেক্ষাগৃহে টানা ৫ বছর চলেছে এই ছবি। মুম্বইয়ের মিনার্ভা থিয়েটারে ২৮৬ সপ্তাহ ধরে চলেছে ‘শোলে’, যা রীতিমতো রেকর্ড গড়েছে। সেই সময় এই ছবি আয় করেছিল ৩৫ কোটি টাকা।
৫০ বছর আগে আয় করেছে ৩৫ কোটি টাকা: ১৯৭৫ সালের সর্বোচ্চ আয়কারী ছবি ছিল ‘শোলে’। প্রেক্ষাগৃহে টানা ৫ বছর চলেছে এই ছবি। মুম্বইয়ের মিনার্ভা থিয়েটারে ২৮৬ সপ্তাহ ধরে চলেছে ‘শোলে’, যা রীতিমতো রেকর্ড গড়েছে। সেই সময় এই ছবি আয় করেছিল ৩৫ কোটি টাকা।
advertisement
advertisement
advertisement