‘নিমন্ত্রণই যখন করেননি…’, অভিষেক-ঐশ্বর্যর বিয়ের মিষ্টি ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা, ঠিক কী হয়েছিল?

Last Updated:
Shatrughan Sinha Returned Abhishek-Aishwarya's Wedding Sweets To Amitabh Bachchan: এর পিছনে বিশেষ কারণও ছিল। ইচ্ছা থাকলেও যাঁদের নিমন্ত্রণ করতে পারেননি তাঁদের বাড়িতে মিষ্টি পাঠিয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন।
1/5
খুব সাদামাটাভাবেই বিয়ে করেছিলেন অভিষেক-ঐশ্বর্য। কোনও ধুমধাম নয়। একেবারে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে চার হাত এক হয় তাঁদের। বচ্চন পরিবারের খুব ঘনিষ্ঠ কয়েকজনই নিমন্ত্রিত ছিলেন। বাদ গিয়েছিলেন অনেকেই। এর পিছনে বিশেষ কারণও ছিল। ইচ্ছা থাকলেও যাঁদের নিমন্ত্রণ করতে পারেননি তাঁদের বাড়িতে মিষ্টি পাঠিয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন। সেই মিষ্টি ফেরত পাঠিয়ে দেন একজন। এমন আচরণে অবাক হয়ে যায় গোটা বচ্চন পরিবার।
খুব সাদামাটাভাবেই বিয়ে করেছিলেন অভিষেক-ঐশ্বর্য। কোনও ধুমধাম নয়। একেবারে ঘরোয়া অনুষ্ঠানে চার হাত এক হয় তাঁদের। বচ্চন পরিবারের খুব ঘনিষ্ঠ কয়েকজনই নিমন্ত্রিত ছিলেন। বাদ গিয়েছিলেন অনেকেই। এর পিছনে বিশেষ কারণও ছিল। ইচ্ছা থাকলেও যাঁদের নিমন্ত্রণ করতে পারেননি তাঁদের বাড়িতে মিষ্টি পাঠিয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন। সেই মিষ্টি ফেরত পাঠিয়ে দেন একজন। এমন আচরণে অবাক হয়ে যায় গোটা বচ্চন পরিবার।
advertisement
2/5
তিনি আর কেউ নন, বলিউডের ‘শটগান’ নামে পরিচিত শত্রুঘ্ন সিনহা। অমিতাভের সঙ্গে ‘বম্বে টু গোয়া’, ‘কালাপাত্থর’, ‘শান’, ‘দোস্তানা’-এর মতো একাধিক সুপারহিট ছবিতে কাজ করেছেন অভিনেতা। কিন্তু নিমন্ত্রণ না জানানোয় তাঁর গোঁসা হয়। সবাইকে অবাক করে দিয়ে মিষ্টি এবং বিয়ের কার্ড ফেরত পাঠিয়ে দেন তিনি।
তিনি আর কেউ নন, বলিউডের ‘শটগান’ নামে পরিচিত শত্রুঘ্ন সিনহা। অমিতাভের সঙ্গে ‘বম্বে টু গোয়া’, ‘কালাপাত্থর’, ‘শান’, ‘দোস্তানা’-এর মতো একাধিক সুপারহিট ছবিতে কাজ করেছেন অভিনেতা। কিন্তু নিমন্ত্রণ না জানানোয় তাঁর গোঁসা হয়। সবাইকে অবাক করে দিয়ে মিষ্টি এবং বিয়ের কার্ড ফেরত পাঠিয়ে দেন তিনি।
advertisement
3/5
২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল গাঁটছড়া বাঁধেন অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বর্য রাই। সেই সময় অমিতাভের মা তেজি বচ্চন অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি। তাই ছেলের বিয়েতে কোনও ধুমধাম করতে চাননি অমিতাভ। তবে সবার আশীর্বাদ চেয়ে মিষ্টি পাঠান। পরে ‘কফি উইথ করণ’ শো-তে এই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন অভিষেক। তিনি বলেছিলেন, “সত্যি বলছি, অনেকেই এই ভুল করছেন। খুব ঘরোয়াভাবেই আমাদের বিয়েটা হয়েছে। কারণ সেই সময় ঠাকুমা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বাবা বলেছিলেন, ‘‘আমার কি বড় করে অনুষ্ঠান করতে ইচ্ছা করছে না? কিন্তু উপায় নেই। আমারও ইচ্ছা ছিল। পুরো পরিবারের ইচ্ছা ছিল। গোটা পৃথিবীকে নিমন্ত্রণ করতে চেয়েছিলাম।’’
২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল গাঁটছড়া বাঁধেন অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বর্য রাই। সেই সময় অমিতাভের মা তেজি বচ্চন অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি। তাই ছেলের বিয়েতে কোনও ধুমধাম করতে চাননি অমিতাভ। তবে সবার আশীর্বাদ চেয়ে মিষ্টি পাঠান। পরে ‘কফি উইথ করণ’ শো-তে এই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন অভিষেক। তিনি বলেছিলেন, “সত্যি বলছি, অনেকেই এই ভুল করছেন। খুব ঘরোয়াভাবেই আমাদের বিয়েটা হয়েছে। কারণ সেই সময় ঠাকুমা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বাবা বলেছিলেন, ‘‘আমার কি বড় করে অনুষ্ঠান করতে ইচ্ছা করছে না? কিন্তু উপায় নেই। আমারও ইচ্ছা ছিল। পুরো পরিবারের ইচ্ছা ছিল। গোটা পৃথিবীকে নিমন্ত্রণ করতে চেয়েছিলাম।’’
advertisement
4/5
‘‘কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি। অভিষেকের কথায়, “সবার আশীর্বাদ চেয়ে বাবা-মা কার্ড পাঠিয়েছিলেন। সবাই বিষয়টা বুঝেওছিলেন। কারও কোন সমস্যা ছিল না। শুধু একজন ছাড়া। তিনি শত্রুঘ্ন সিনহা। শত্রুঘ্ন আঙ্কল কার্ড এবং মিষ্টি ফেরত পাঠিয়ে দেন। এতে আমরা কিছু মনে করিনি। আমরা গ্রহণ করেছি। আপনি সবাইকে খুশি করতে পারবেন না।’’
‘‘কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি। অভিষেকের কথায়, “সবার আশীর্বাদ চেয়ে বাবা-মা কার্ড পাঠিয়েছিলেন। সবাই বিষয়টা বুঝেওছিলেন। কারও কোন সমস্যা ছিল না। শুধু একজন ছাড়া। তিনি শত্রুঘ্ন সিনহা। শত্রুঘ্ন আঙ্কল কার্ড এবং মিষ্টি ফেরত পাঠিয়ে দেন। এতে আমরা কিছু মনে করিনি। আমরা গ্রহণ করেছি। আপনি সবাইকে খুশি করতে পারবেন না।’’
advertisement
5/5
একে তো নিমন্ত্রণ করেনি। তার উপর মিষ্টি পাঠিয়েছে। এতে আরও ক্ষেপে যান শত্রুঘ্ন। মিড ডে-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সে কথা নিজে মুখে বলেনও অভিনেতা। শত্রুঘ্নর কথায়, “আমাকে যখন আমন্ত্রণ জানানোই হয়নি, তখন মিষ্টি পাঠানোর কী প্রয়োজন? আমি সেকেন্ড হতে চাই না। তাই মিষ্টি নিয়ে তাঁদের অপমান করতে চাইনি। আমি আশা করেছিলাম, মিষ্টি পাঠানোর আগে অমিতাভ বা বচ্চন পরিবারের কেউ অন্তত একটা ফোন করবে। কিন্তু সেটাও যখন করেনি, তখন মিষ্টির কোন প্রয়োজন নেই।’’
একে তো নিমন্ত্রণ করেনি। তার উপর মিষ্টি পাঠিয়েছে। এতে আরও ক্ষেপে যান শত্রুঘ্ন। মিড ডে-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সে কথা নিজে মুখে বলেনও অভিনেতা। শত্রুঘ্নর কথায়, “আমাকে যখন আমন্ত্রণ জানানোই হয়নি, তখন মিষ্টি পাঠানোর কী প্রয়োজন? আমি সেকেন্ড হতে চাই না। তাই মিষ্টি নিয়ে তাঁদের অপমান করতে চাইনি। আমি আশা করেছিলাম, মিষ্টি পাঠানোর আগে অমিতাভ বা বচ্চন পরিবারের কেউ অন্তত একটা ফোন করবে। কিন্তু সেটাও যখন করেনি, তখন মিষ্টির কোন প্রয়োজন নেই।’’
advertisement
advertisement
advertisement