NH6: টিজার পোস্টারের পরে এবার মুখ্য চরিত্রের পোস্টার; আসছে রুদ্ধশ্বাস ওয়েব সিরিজ NH6
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
রুদ্ধশ্বাস রোমহর্ষক এই থ্রিলারে হাইওয়েকে কেন্দ্র করে ঘনীভূত হবে একের পর এক রহস্য। আর সেই রহস্যের পর্দা উন্মোচনের জন্য আর একটু অপেক্ষা করতে হবে।
advertisement
জন হালদার প্রযোজিত ও পরিচালিত ওয়েবসিরিজ NH6-এ মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন দেবলীনা দত্ত, যুধাজিৎ সরকার এবং রাজেশ শর্মাকে। এই থ্রিলারের মুখ্য চরিত্রের পোস্টারে দেখা যাবে পুলিশকর্মীরূপী রাজেশ শর্মাকে। আর হাইওয়েতে দিশেহারা দম্পতি - দেবলীনা এবং যুধাজিৎকেও। দূরে দেখা যাবে একচিলতে মাইল ফলক এবং পাহাড় ঘেরা জঙ্গলের ধারে একটি পেট্রোল পাম্প। কোন বিপদ ওত পেতে রয়েছে এই হাইওয়েতে।
advertisement
আসলে রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী বব এবং তাঁর স্ত্রী নিমিশাকে ঘিরে আবর্তিত হয় গল্পের প্রেক্ষাপট। স্ত্রী-কে নিয়ে প্রথম বার শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার সময় হাইওয়ের মাঝে কিছু রহস্যজনক ঘটনার সম্মুখীন হন বব। নিমিশা রহস্যজনক ভাবে উধাও হয়ে যান। পুলিশের দ্বারস্থ হন বব। কিন্তু সেখানে গিয়ে আর এক কাণ্ড! ববকে কেউ বিশ্বাসই করতে চান না। এমনকী শাশুড়িও চিনতে অস্বীকার করেন জামাইকে। এবার নিমিশার অস্তিত্ব নিয়ে সন্দেহ দানা বাঁধতে থাকে। ইতিমধ্যেই অপহরণকারীরা ফোন করে ববকে।
advertisement
নিমিশার জন্য মুক্তিপণ চায় তারা। এভাবে ক্রমশ আরও জটিল হতে থাকে বিষয়টা। আর কাহিনী যত এগোতে থাকে, দেখা যায় যে, এর পিছনে রয়েছে এক কুচক্রী! কিন্তু কে সে? এর উত্তর জানতে গেলে চলতি মাসের শেষে চোখ রাখতে হবে Klikk-এর পর্দায়! NH6-এ রাজেশ শর্মা, দেবলীনা দত্ত এবং যুধাজিৎ সরকারের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে গৌরব মল্লিক এবং মধুমিতা সেনগুপ্তকেও।
advertisement
থ্রিলারধর্মী এই কাহিনিটি লিখেছেন সৌমিক চট্টোপাধ্যায়। কার্যনির্বাহী প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছেন প্লাবন বসু। সিনেম্যাটোগ্রাফি এবং সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন যথাক্রমে অনির এবং দিশারী। চিত্রনাট্য ও সংলাপ লেখার পাশাপাশি প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন সঞ্জয় ভট্টাচার্য। আর এই সিরিজটি সম্পাদনা করেছেন কৌশিক সরকার।
advertisement
প্রযোজক-পরিচালক জন হালদারের কথায়, “পাহাড়, জঙ্গল এবং থ্রিলার আমার পছন্দের বিষয়। যখন আমার সমসাময়িক পরিচালক সৌমিক চট্টোপাধ্য়ায় নিজের লেখা গল্পটির কথা আমায় জানান, আমি তখনই এই ছবিটি করার সিদ্ধান্ত নিই। আর ঝাড়খণ্ডের সঙ্গেও আমার একটা যোগসূত্র রয়েছে। ফলে বহু দিন ধরেই সেখানে আমি শ্যুট করতে চেয়েছি। আর Klikk-এর কাছেও আমি কৃতজ্ঞ। তারা আমার কাছে একটা বড় একান্নবর্তী পরিবারের মতো!”