Moreechika: পরতে পরতে জড়িয়ে রোমহর্ষক রহস্য, জানুয়ারিতেই আসছে ‘মরীচিকা’; ওয়েব সিরিজের দুনিয়ায় ডেবিউ করছেন পর্দার ‘খুকুমণি’ দীপান্বিতা রক্ষিত

Last Updated:
Moreechika First Look: আগামী মাসেই আসতে চলেছে ‘মরীচিকা’। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এল তার প্রথম ঝলক। পরতে পরতে রোমহর্ষক দুর্ধর্ষ ঘটনাবলিতে মোড়া এই থ্রিলারের কাহিনি লিখেছেন সুব্রত গুহ রায়।
1/16
পাহাড়ের কোলে এক ছিমছাম বাড়িতে একাই থাকেন সাইকোলজির অধ্যাপক ড. অনির্বাণ সেনগুপ্ত। শুধু ছোট্ট মেয়ে তিন্নি মাঝেমধ্যে তাঁর কাছে আসে। আর তাদের নিস্তরঙ্গ জীবনে ওঠে ঝড়। একটা খুনের সঙ্গে জড়িয়ে যায় তাঁদের জীবন। কী লুকোনো রয়েছে অনির্বাণের রহস্যময় এই বাড়িতে?
পাহাড়ের কোলে এক ছিমছাম বাড়িতে একাই থাকেন সাইকোলজির অধ্যাপক ড. অনির্বাণ সেনগুপ্ত। শুধু ছোট্ট মেয়ে তিন্নি মাঝেমধ্যে তাঁর কাছে আসে। আর তাদের নিস্তরঙ্গ জীবনে ওঠে ঝড়। একটা খুনের সঙ্গে জড়িয়ে যায় তাঁদের জীবন। কী লুকোনো রয়েছে অনির্বাণের রহস্যময় এই বাড়িতে?
advertisement
2/16
অধ্যাপক অনির্বাণ কি সত্যিই এই খুনের ব্যাপারে কিছু জানেন? এই সমস্ত কিছুর উত্তর পেতে গেলে চোখ রাখতে হবে ক্লিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। আগামী মাসেই আসতে চলেছে ‘মরীচিকা’। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এল তার প্রথম ঝলক।
অধ্যাপক অনির্বাণ কি সত্যিই এই খুনের ব্যাপারে কিছু জানেন? এই সমস্ত কিছুর উত্তর পেতে গেলে চোখ রাখতে হবে ক্লিক ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। আগামী মাসেই আসতে চলেছে ‘মরীচিকা’। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এল তার প্রথম ঝলক।
advertisement
3/16
পরতে পরতে রোমহর্ষক দুর্ধর্ষ ঘটনাবলিতে মোড়া এই থ্রিলারের কাহিনি লিখেছেন সুব্রত গুহ রায়। পরিচালনা করেছেন সুব্রত R.। এই ওয়েব সিরিজে অভিনয় করছেন খুকুমণি হোম ডেলিভারি এবং তুঁতে খ্যাত দীপান্বিতা রক্ষিত। তাঁর পাশাপাশি এই সিরিজে দেখা যাবে জয় সেনগুপ্ত, জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত গুহ রায়, অনুজা রায় এবং জিতসুন্দর চক্রবর্তীকে।
পরতে পরতে রোমহর্ষক দুর্ধর্ষ ঘটনাবলিতে মোড়া এই থ্রিলারের কাহিনি লিখেছেন সুব্রত গুহ রায়। পরিচালনা করেছেন সুব্রত R.। এই ওয়েব সিরিজে অভিনয় করছেন খুকুমণি হোম ডেলিভারি এবং তুঁতে খ্যাত দীপান্বিতা রক্ষিত। তাঁর পাশাপাশি এই সিরিজে দেখা যাবে জয় সেনগুপ্ত, জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত গুহ রায়, অনুজা রায় এবং জিতসুন্দর চক্রবর্তীকে।
advertisement
4/16
এই সিরিজের কাহিনি আবর্তিত হয়েছে ড. অনির্বাণ সেনগুপ্তকে ঘিরে। শান্ত পাহাড়ের কোলে বাস তাঁর। অনির্বাণের কাছে মাঝেমধ্যে আসে ছোট্ট তিন্নি। ছোট্ট এই মেয়েটিকে ভীষণ ভালবাসেন অনির্বাণ। তাকে চকোলেট দেন, পুতুল বানিয়ে দেন। এদিকে জঙ্গলের রাস্তায় একটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়। আপাতদৃষ্টিতে দুর্ঘটনা বলে মনে হলেও ময়নাতদন্তে বেরিয়ে আসে অন্য তথ্য!
এই সিরিজের কাহিনি আবর্তিত হয়েছে ড. অনির্বাণ সেনগুপ্তকে ঘিরে। শান্ত পাহাড়ের কোলে বাস তাঁর। অনির্বাণের কাছে মাঝেমধ্যে আসে ছোট্ট তিন্নি। ছোট্ট এই মেয়েটিকে ভীষণ ভালবাসেন অনির্বাণ। তাকে চকোলেট দেন, পুতুল বানিয়ে দেন। এদিকে জঙ্গলের রাস্তায় একটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়। আপাতদৃষ্টিতে দুর্ঘটনা বলে মনে হলেও ময়নাতদন্তে বেরিয়ে আসে অন্য তথ্য!
advertisement
5/16
আসলে এটি ছিল একটা খুন। আর এই খুনের ঘটনার তদন্ত করতে অনির্বাণের বাড়িতে আসেন ক্রাইম ব্রাঞ্চের অফিসার রজত। কারণ খুন হয়ে যাওয়া ছেলেটি অনির্বাণের পরিচিত। আসলে সে অনির্বাণের প্রাক্তন ছাত্র।
আসলে এটি ছিল একটা খুন। আর এই খুনের ঘটনার তদন্ত করতে অনির্বাণের বাড়িতে আসেন ক্রাইম ব্রাঞ্চের অফিসার রজত। কারণ খুন হয়ে যাওয়া ছেলেটি অনির্বাণের পরিচিত। আসলে সে অনির্বাণের প্রাক্তন ছাত্র।
advertisement
6/16
তদন্ত করতে করতেই রজত অনির্বাণের কাছে তিন্নির কথা জানতে পারে ৷ তিন্নির বাড়িতে গিয়ে রজত চমকে ওঠে। তিন্নি নাকি অনি আঙ্কেলের রেফ্রিজারেটরে একটা কাটা কান দেখতে পেয়েছে। এমনকী তিন্নি এ-ও জানায় যে, তাকে একটা পুতুল বানিয়ে দেবে বলে অনির্বাণ সিলিকনের তৈরি হিউম্যান বডি পার্টস কিনে এনেছেন। রজতের সন্দেহ দৃঢ় হতে থাকে ৷
তদন্ত করতে করতেই রজত অনির্বাণের কাছে তিন্নির কথা জানতে পারে ৷ তিন্নির বাড়িতে গিয়ে রজত চমকে ওঠে। তিন্নি নাকি অনি আঙ্কেলের রেফ্রিজারেটরে একটা কাটা কান দেখতে পেয়েছে। এমনকী তিন্নি এ-ও জানায় যে, তাকে একটা পুতুল বানিয়ে দেবে বলে অনির্বাণ সিলিকনের তৈরি হিউম্যান বডি পার্টস কিনে এনেছেন। রজতের সন্দেহ দৃঢ় হতে থাকে ৷
advertisement
7/16
রজত তিন্নির পুতুলটা দেখে তার একটি কান ছিঁড়ে সেটা ফরেন্সিকে পাঠান। কারণ এর কিছু দিন আগেই পুলিশ একজন মেয়ের মৃতদেহ জলাশয় থেকে উদ্ধার করেছিল, যাঁর কান, ঠোঁট এবং হাতের আঙুল নিপুণ ভাবে কাটা ছিল। সার্চ ওয়ারেন্ট নিয়ে অনির্বাণের বাড়ি পৌঁছন রজত। তারপর…? তা জানতে গেলে দেখতে হবে ‘মরীচিকা’।
রজত তিন্নির পুতুলটা দেখে তার একটি কান ছিঁড়ে সেটা ফরেন্সিকে পাঠান। কারণ এর কিছু দিন আগেই পুলিশ একজন মেয়ের মৃতদেহ জলাশয় থেকে উদ্ধার করেছিল, যাঁর কান, ঠোঁট এবং হাতের আঙুল নিপুণ ভাবে কাটা ছিল। সার্চ ওয়ারেন্ট নিয়ে অনির্বাণের বাড়ি পৌঁছন রজত। তারপর…? তা জানতে গেলে দেখতে হবে ‘মরীচিকা’।
advertisement
8/16
লেখক তথা অভিনেতা সুব্রত গুহ রায় বলেন যে, “লোকে বলে মানুষের মুখ নাকি মানুষের মনের আয়না। মুখ দেখলেই সব বোঝা যায়। মানুষের মনের ভিতরে যে অন্ধকার আছে, যেখানে হয়তো কোনও কোনও সময়ে আলো গিয়ে পৌঁছয় না, সেই অন্ধকারকে খোঁজার গল্পই হচ্ছে ‘মরীচিকা’।’’
লেখক তথা অভিনেতা সুব্রত গুহ রায় বলেন যে, “লোকে বলে মানুষের মুখ নাকি মানুষের মনের আয়না। মুখ দেখলেই সব বোঝা যায়। মানুষের মনের ভিতরে যে অন্ধকার আছে, যেখানে হয়তো কোনও কোনও সময়ে আলো গিয়ে পৌঁছয় না, সেই অন্ধকারকে খোঁজার গল্পই হচ্ছে ‘মরীচিকা’।’’
advertisement
9/16
‘‘গল্পটি লিখতে গিয়ে আমি যে চরিত্রগুলি নির্মাণ করেছি... সে তাপু হোক, তুশু হোক , অনির্বাণ সেনগুপ্ত হোক কিংবা শ্রেষ্ঠা হোক, অথবা পল্লব হোক বা ইন্সপেক্টর রজত হোক, আমি শুধু তাদের মনের ভিতরটা খুঁজতে চেষ্টা করেছি।’’
‘‘গল্পটি লিখতে গিয়ে আমি যে চরিত্রগুলি নির্মাণ করেছি... সে তাপু হোক, তুশু হোক , অনির্বাণ সেনগুপ্ত হোক কিংবা শ্রেষ্ঠা হোক, অথবা পল্লব হোক বা ইন্সপেক্টর রজত হোক, আমি শুধু তাদের মনের ভিতরটা খুঁজতে চেষ্টা করেছি।’’
advertisement
10/16
যে মানুষগুলিকে আপাত দৃষ্টিতে সুন্দর মনে হয়, সরল মনে হয়, তাদের মনের মধ্যে কী ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাদের মনের মধ্যে কোন অন্ধকার লুকিয়ে আছে, সেগুলি বাইরে থেকে বোঝা সম্ভব নয়। যেরকম ডক্টর অনির্বাণ সেনগুপ্ত সাইকোলজির প্রফেসর, একটা বাড়িতে একাই থাকেন। তাঁর পাশের বাড়িতে থাকে একটি বাচ্চা মেয়ে তিন্নি, যাকে অনির্বাণ ভীষণ ভালোবাসে। তিন্নি মাঝেমধ্যে আসে, প্রতিদিন তাকে চকোলেট দেয় অনির্বাণ। সেই তিন্নি একদিন অনির্বাণের ফ্রিজটা খুলে দেখতে পায় একটা মানুষের মতো দেখতে কাটা কান। ভয় পেয়ে যায় বাচ্চা মেয়েটি। ফ্রিজের মধ্যে মানুষের কাটা কান আসে কোত্থেকে? অনির্বাণ তিন্নি ও তার মাকে বোঝান, এগুলি সব সিলিকনের তৈরী।
যে মানুষগুলিকে আপাত দৃষ্টিতে সুন্দর মনে হয়, সরল মনে হয়, তাদের মনের মধ্যে কী ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাদের মনের মধ্যে কোন অন্ধকার লুকিয়ে আছে, সেগুলি বাইরে থেকে বোঝা সম্ভব নয়। যেরকম ডক্টর অনির্বাণ সেনগুপ্ত সাইকোলজির প্রফেসর, একটা বাড়িতে একাই থাকেন। তাঁর পাশের বাড়িতে থাকে একটি বাচ্চা মেয়ে তিন্নি, যাকে অনির্বাণ ভীষণ ভালোবাসে। তিন্নি মাঝেমধ্যে আসে, প্রতিদিন তাকে চকোলেট দেয় অনির্বাণ। সেই তিন্নি একদিন অনির্বাণের ফ্রিজটা খুলে দেখতে পায় একটা মানুষের মতো দেখতে কাটা কান। ভয় পেয়ে যায় বাচ্চা মেয়েটি। ফ্রিজের মধ্যে মানুষের কাটা কান আসে কোত্থেকে? অনির্বাণ তিন্নি ও তার মাকে বোঝান, এগুলি সব সিলিকনের তৈরী।
advertisement
11/16
তিন্নির জন্যে পুতুল বানাবেন বলে কিনে এনেছেন বাজার থেকে। কিন্তু ঘটনাক্রমে সেই জায়গাতেই একটা মেয়ের মৃতদেহ পাওয়া যায়। যার কান, নাক, ঠোঁট -, সব নিপুণ ভাবে কাটা। কিন্তু কে কাটল, আর যদি বা কেউ কেটেই থাকে, তাহলে সেগুলি গেল কোথায়? পুলিশ খুঁজতে থাকে। অনুসন্ধানে জানা যায় যে, শ্রেষ্ঠার বয়ফ্রেন্ড, পল্লব, যিনি আবার অনির্বাণ সেনগুপ্তর ছাত্রও বটে! তিনিও খুন হয়েছেন। যদিও বা তাঁর খুনটা আপাত দৃষ্টিতে দুর্ঘটনা বলে মনে হয়, কিন্তু আদতে সেটা খুন। ইন্সপেক্টর রজত তদন্ত করতে থাকে এবং তদন্ত করে কি সে কখনওই এই আঁধার রহস্যের গভীরে পৌঁছতে পারে? এই দুর্বোধ্য রহস্যের গভীরে প্রবেশ করা কি এতটাই সোজা? নাকি তাপু, তুশু, অনির্বাণ সেনগুপ্ত - এরা কোনও ভাবে ‘মরীচিকা’ গল্পের সঙ্গে জড়িত?
তিন্নির জন্যে পুতুল বানাবেন বলে কিনে এনেছেন বাজার থেকে। কিন্তু ঘটনাক্রমে সেই জায়গাতেই একটা মেয়ের মৃতদেহ পাওয়া যায়। যার কান, নাক, ঠোঁট -, সব নিপুণ ভাবে কাটা। কিন্তু কে কাটল, আর যদি বা কেউ কেটেই থাকে, তাহলে সেগুলি গেল কোথায়? পুলিশ খুঁজতে থাকে। অনুসন্ধানে জানা যায় যে, শ্রেষ্ঠার বয়ফ্রেন্ড, পল্লব, যিনি আবার অনির্বাণ সেনগুপ্তর ছাত্রও বটে! তিনিও খুন হয়েছেন। যদিও বা তাঁর খুনটা আপাত দৃষ্টিতে দুর্ঘটনা বলে মনে হয়, কিন্তু আদতে সেটা খুন। ইন্সপেক্টর রজত তদন্ত করতে থাকে এবং তদন্ত করে কি সে কখনওই এই আঁধার রহস্যের গভীরে পৌঁছতে পারে? এই দুর্বোধ্য রহস্যের গভীরে প্রবেশ করা কি এতটাই সোজা? নাকি তাপু, তুশু, অনির্বাণ সেনগুপ্ত - এরা কোনও ভাবে ‘মরীচিকা’ গল্পের সঙ্গে জড়িত?
advertisement
12/16
যে মরীচিকাকে দূর থেকে মরুভূমির মধ্যে পথশ্রান্ত পথিক মনে করে সেটাই জলাশয়, যেভাবে ছুটে যায় মরীচিকার দিকে, সেভাবেই ছুটে গিয়েছেন সবাই, একে অপরের দিকে। কিন্তু সত্যিকারের শান্তির সন্ধান পাওয়া যাবে কি? তারই উত্তর খুঁজছে ‘মরীচিকা’…”
যে মরীচিকাকে দূর থেকে মরুভূমির মধ্যে পথশ্রান্ত পথিক মনে করে সেটাই জলাশয়, যেভাবে ছুটে যায় মরীচিকার দিকে, সেভাবেই ছুটে গিয়েছেন সবাই, একে অপরের দিকে। কিন্তু সত্যিকারের শান্তির সন্ধান পাওয়া যাবে কি? তারই উত্তর খুঁজছে ‘মরীচিকা’…”
advertisement
13/16
অভিনেত্রী দীপান্বিতা রক্ষিতের কথায়, “এটি আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ। আর আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে, আমি এই গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব ডেবিউ আত্মপ্রকাশের যাত্রাটি ক্লিক-এর সঙ্গে করতে পেরেছি। আমি তাদের সম্পর্কে অনেক কিছু শুনেছি এবং এখন ক্লিক পরিবারের অংশ হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমার সহ-অভিনেতারা দারুণ ছিলেন এবং শুটিং সেটে আমাদের খুব স্বাচ্ছন্দ্যের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। যদিও মনোরম পাহাড়ে শুটিংয়ের সময়সূচি খুবই ব্যস্ততায় ভরা ছিল এবং আবহাওয়া কখনও কখনও বেশ বিপজ্জনক ছিল। আমি ছোট এই অ্যাডভেঞ্চারের অভিজ্ঞতাটি পুরোপুরি ভাবে উপভোগ করেছি। মরীচিকা-র গল্পে একাধিক লেয়ার রয়েছে এবং আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি যে, আমি জয় সেনগুপ্ত, সুব্রত গুহ রায় এবং জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো প্রতিভাবান সিনিয়রদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি, যাঁদের আমি ছোটবেলা থেকে পর্দায় দেখে বড় হয়েছি।’’
অভিনেত্রী দীপান্বিতা রক্ষিতের কথায়, “এটি আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ। আর আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে, আমি এই গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব ডেবিউ আত্মপ্রকাশের যাত্রাটি ক্লিক-এর সঙ্গে করতে পেরেছি। আমি তাদের সম্পর্কে অনেক কিছু শুনেছি এবং এখন ক্লিক পরিবারের অংশ হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। আমার সহ-অভিনেতারা দারুণ ছিলেন এবং শুটিং সেটে আমাদের খুব স্বাচ্ছন্দ্যের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। যদিও মনোরম পাহাড়ে শুটিংয়ের সময়সূচি খুবই ব্যস্ততায় ভরা ছিল এবং আবহাওয়া কখনও কখনও বেশ বিপজ্জনক ছিল। আমি ছোট এই অ্যাডভেঞ্চারের অভিজ্ঞতাটি পুরোপুরি ভাবে উপভোগ করেছি। মরীচিকা-র গল্পে একাধিক লেয়ার রয়েছে এবং আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি যে, আমি জয় সেনগুপ্ত, সুব্রত গুহ রায় এবং জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো প্রতিভাবান সিনিয়রদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি, যাঁদের আমি ছোটবেলা থেকে পর্দায় দেখে বড় হয়েছি।’’
advertisement
14/16
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমার সমসাময়িক জিৎসুন্দর এবং অনুজাও খুবই সাহায্য করেছেন। যদিও আমরা প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করছিলাম, আমরা একে অপরের সঙ্গে ভাল সম্পর্কও গড়ে তুলেছি এবং নিজেদের অভিনয় আরও ভাল করার জন্য একে অপরকে সাহায্য করেছি। সরল, তরুণ চাকরিজীবী মেয়ে শ্রেষ্ঠার চরিত্র ফুটিয়ে তোলা সত্যিই একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা ছিল। সে তার কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখে। সে একজন সাধারণ, সুন্দরী মেয়ে, যার মুখে সব সময় হাসি লেগেই থাকে এবং সে গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারে ও মানুষের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে ভাল ধারণা তৈরী করতে পারে। আমি অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে এই সিরিজের ট্রেলার লঞ্চের জন্য অপেক্ষা করছি।”
তিনি আরও বলেন, ‘‘আমার সমসাময়িক জিৎসুন্দর এবং অনুজাও খুবই সাহায্য করেছেন। যদিও আমরা প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করছিলাম, আমরা একে অপরের সঙ্গে ভাল সম্পর্কও গড়ে তুলেছি এবং নিজেদের অভিনয় আরও ভাল করার জন্য একে অপরকে সাহায্য করেছি। সরল, তরুণ চাকরিজীবী মেয়ে শ্রেষ্ঠার চরিত্র ফুটিয়ে তোলা সত্যিই একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা ছিল। সে তার কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখে। সে একজন সাধারণ, সুন্দরী মেয়ে, যার মুখে সব সময় হাসি লেগেই থাকে এবং সে গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারে ও মানুষের ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে ভাল ধারণা তৈরী করতে পারে। আমি অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে এই সিরিজের ট্রেলার লঞ্চের জন্য অপেক্ষা করছি।”
advertisement
15/16
Klikk-এর ডিরেক্টর নীরজ তাঁতিয়ার বক্তব্য, “থ্রিলার সব সময়ই আমাদের বেশ কয়েকটি সিরিজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। উত্তেজনাপূর্ণ থ্রিলারের একটি শক্তিশালী চিত্রনাট্যের মতো দর্শকদের আর কিছুই বেশি মুগ্ধ করে না। প্রতিটি গল্পের মাধ্যমে আমরা প্রযোজনা এবং গল্প বলার ধরনকে আলাদা ভাবে তৈরি করেছি। সাধারণ ইনডোর থ্রিলার থেকে বেরিয়ে গল্পগুলিকে একটি নতুন ক্যানভাসে নিয়ে গিয়েছি। এইবার আমরা উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে একটি উত্তেজনাপূর্ণ এবং অন্ধকারময় অ্যাডভেঞ্চারে পা রাখছি, যা মানুষের মনের গভীরে প্রবেশ করবে। আমরা এর আগে লেখক সুব্রত গুহ রায়ের সঙ্গে দুটি থ্রিলার সিরিজে কাজ করেছি— ‘প্রতিবিম্ব’ এবং ‘টাকি টেলস’। এবার এই থ্রিলারটি একটি নিখুঁত হত্যাকারীর বিকৃত মানসিকতার গভীরে প্রবেশ করে, যেখানে নস্টালজিয়া এবং ভয়ঙ্কর ঘটনার মধ্যে দোলাচল ঘটে। এই সিরিজে রয়েছে অভিজ্ঞ এবং জনপ্রিয় অভিনেতাদের একটি চমৎকার সংমিশ্রণ। প্রবীণদের মধ্যে রয়েছেন জয় সেনগুপ্ত, জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুব্রত গুহ রায়। অন্য দিকে, আমরা জনপ্রিয় ছোট পর্দার অভিনেত্রী দীপান্বিতা রক্ষিত এবং অনুজা রায়কেও পেয়েছি। আর রয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা জিতসুন্দর চক্রবর্তীও। নতুন বছরে আমরা দর্শকদের একটি মনোগ্রাহী থ্রিলার উপহার দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি।”
Klikk-এর ডিরেক্টর নীরজ তাঁতিয়ার বক্তব্য, “থ্রিলার সব সময়ই আমাদের বেশ কয়েকটি সিরিজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। উত্তেজনাপূর্ণ থ্রিলারের একটি শক্তিশালী চিত্রনাট্যের মতো দর্শকদের আর কিছুই বেশি মুগ্ধ করে না। প্রতিটি গল্পের মাধ্যমে আমরা প্রযোজনা এবং গল্প বলার ধরনকে আলাদা ভাবে তৈরি করেছি। সাধারণ ইনডোর থ্রিলার থেকে বেরিয়ে গল্পগুলিকে একটি নতুন ক্যানভাসে নিয়ে গিয়েছি। এইবার আমরা উত্তরবঙ্গের পাহাড়ে একটি উত্তেজনাপূর্ণ এবং অন্ধকারময় অ্যাডভেঞ্চারে পা রাখছি, যা মানুষের মনের গভীরে প্রবেশ করবে। আমরা এর আগে লেখক সুব্রত গুহ রায়ের সঙ্গে দুটি থ্রিলার সিরিজে কাজ করেছি— ‘প্রতিবিম্ব’ এবং ‘টাকি টেলস’। এবার এই থ্রিলারটি একটি নিখুঁত হত্যাকারীর বিকৃত মানসিকতার গভীরে প্রবেশ করে, যেখানে নস্টালজিয়া এবং ভয়ঙ্কর ঘটনার মধ্যে দোলাচল ঘটে। এই সিরিজে রয়েছে অভিজ্ঞ এবং জনপ্রিয় অভিনেতাদের একটি চমৎকার সংমিশ্রণ। প্রবীণদের মধ্যে রয়েছেন জয় সেনগুপ্ত, জয়জিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সুব্রত গুহ রায়। অন্য দিকে, আমরা জনপ্রিয় ছোট পর্দার অভিনেত্রী দীপান্বিতা রক্ষিত এবং অনুজা রায়কেও পেয়েছি। আর রয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা জিতসুন্দর চক্রবর্তীও। নতুন বছরে আমরা দর্শকদের একটি মনোগ্রাহী থ্রিলার উপহার দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছি।”
advertisement
advertisement
advertisement