Meena Kumari Love Tragedy: কোটি কোটি পুরুষের হৃদয়ের রানী ছিলেন মীনা কুমারী! সৌন্দর্যে পৃথিবীকে পাগল করে দিয়েছিলেন! এই 'ট্রাজেডি কুইনের' ছবি তারই সাক্ষ্য দেয়...
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Meena Kumari Love Tragedy: সারাজীবন সত্যিকারের ভালবাসার জন্য আকুল ছিল তাঁর মন। শেষ দিনগুলিতে তিনি এতটাই একা হয়ে গিয়েছিলেন যে মদকেই তাঁর সঙ্গী করেছিল তাঁর হৃদয়।
'চলতে চলতে... ইউন হি কোই মিল গয়া থা...', বলিউডের এভারগ্রিন ডিভা মীনা কুমারী তাঁর চলচ্চিত্র জীবনে লক্ষ লক্ষ ভক্তদের মন জয় করেন। পর্দায় তাঁর নীরব সৌন্দর্য এবং চোখের সেই সকরুণ আর্তি সবসময়ই মানুষকে টেনেছে, মোহমুগ্ধ করে রেখেছে। মীনা কুমারী সম্পর্কে বলা হয় যে তিনি চলচ্চিত্রে পর্দায় যত বেশি সাফল্য পেয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবনে তত বেশি একাকিত্বে ভুগেছেন নায়িকা।
advertisement
advertisement
বাবার নির্দেশে বলিউডে কাজ করা মেহজাবীন বানো অল্প বয়সেই মীনা কুমারী নাম-যশ পেয়েছিলেন এবং সাফল্য অল্পদিনেই তাঁর মাথার মুকুট হয়ে যায়। মীনা কুমারী, 'সাহেব বিবি অর গুলাম', 'পরিণীতা' এবং 'আজাদের' মতো ক্লাসিক চলচ্চিত্র অভিনয়ের মধ্যে দিয়েই সুপারস্টার হয়েছিলেন সেই সময়। কিন্তু একজন সত্যিকারের ট্র্যাজেডি কুইন ছিলেন মীনাকুমারী।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
মীনা কুমারী যে একাকীত্বের শিকার হয়েছিলেন, তা মেটাতেই একের পর এক প্রেমে নিজেকে ডুবিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু প্রতিবারই ব্যর্থ হন। বলা হয়, ধর্মেন্দ্রকে তারকা বানানোর পিছনে মীনা কুমারীর বড় ভূমিকা ছিল। ধর্মেন্দ্র তখন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন ছিলেন এবং মীনা কুমারী ছিলেন শীর্ষে। তিনি ধর্মেন্দ্রকে তাঁর চলচ্চিত্রে নেওয়ার জন্য জোর দেন এবং পূর্ণিমা, কাজল, মাঞ্জালি দিদি, ফুল অর পাথর, ম্যায় ভি লডকি হুঁ এবং বাহারোঁ কি মঞ্জিল-এ তাঁর সঙ্গে জুটি বাঁধেন।
advertisement
পাকিজা মীনা কুমারীর শেষ অভিনীত চলচ্চিত্র। কারণ এই সময়ের মধ্যে কামালের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক পুরোপুরি ভেঙে গিয়েছিল এবং তিনি এত বেশি মদ্যপান শুরু করেছিলেন যে তিনি লিভার সিরোসিসের শিকার হয়েছিলেন। এরপর পাকিজার কাজ আটকে যায় এবং কমল মীনা কুমারীকে তার পুরোনো প্রেমের খাতিরে ছবিটি সম্পূর্ণ করার জন্য অনুরোধ করেন।
advertisement