উত্থান ধুমকেতুর মতো৷ বহু প্রত্যাশা জাগিয়েও ইন্ডাস্ট্রি থেকে হারিয়ে গেলেন কুমার গৌরব৷ স্টারকিড হয়েও পিছিয়ে পড়েন প্রতিযোগিতার দৌড়ে৷ অথচ তাঁর যাত্রাপথের সূত্রপাত দেখে কেউ ভাবতেও পারেননি অধ্যায়ের শেষ হবে এভাবে৷
2/ 10
অতীতের সুপারস্টার রাজেন্দ্রকুমারের ছেলে কুমার গৌরবের আশৈশব লালিত স্বপ্ন ছিল অভিনেতা হওয়ার৷ জন্মের পর তাঁর নাম রাখা হয় মনোজ৷ তাঁর জন্ম ১৯৫৬ সালের ১১ জুলাই৷ ছবির জগতে পা রাখার পর নতুন পরিচয় হয় কুমার গৌরব৷
3/ 10
স্কুলের গণ্ডি পার হওয়ার পর অভিনয়ের টানে পড়াশোনায় ইতি৷ রাজেন্দ্রকুমার লঞ্চ করেন ১৯৮১ সালে মুক্তি পায় কুমার গৌরবের প্রথম ছবি 'লভ স্টোরি'৷ তাঁর বিপরীতে নায়িকা বিজেয়তা পণ্ডিতেরও ছিল এটা প্রথম ছবি৷
4/ 10
গানে-অভিনয়ে সুপারডুপার হিট ‘লভ স্টোরি’-র পর কুমার গৌরবের কাছে প্রচুর ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ আসে৷ এর পর ‘তেরি কসম’, ‘স্টার’ ছবিতেও তাঁর অভিনয় দাগ কেটে যায় দর্শকমনে৷
5/ 10
কিন্তু সূত্রপাতের স্বর্ণসময় বেশি দিন ছিল না৷ অল্প সময়ের মধ্যেই শুরু হয় ব্যর্থতার পালা৷ ‘জনম, ‘বেগানা’, ‘নাম’, ‘ইন্দ্রজিৎ’-সহ একাধিক ছবিতে অভিনয়ের পরও নামের পাশে বসে ব্যর্থতার তকমা৷
6/ 10
তার পরও ১৯৯৩ সালে কুমার গৌরব অভিনয় করেন মাধুরী দীক্ষিতের বিপরীতে 'ফুল' ছবিতে৷ কিন্তু অধরাই থেকে গিয়েছে বক্সঅফিসে সাফল্য৷ এর পর বলিউডের মূল স্রোতে ফিরে আসতে না পেরে অভিনয় করেছেন টেলিসিরিজে৷ সেখানেও হয়নি লক্ষ্মীলাভ৷
7/ 10
‘কাঁটে’ তুলনামূলকভাবে কিছুটা সফল হলেও বলিউডের মূলস্রোতে তিনি আর ফিরে আসতে পারেননি৷ ‘গায়ানা ১৮৩৮’ ছবিতেও তিনি অভিনয় করেন৷ কিন্তু কেরিয়ারের প্রথম পর্বের সাফল্য আর তাঁর কাছে ফিরে আসেনি৷
8/ 10
কুমার গৌরবের সঙ্গে মেয়ে রিমার বিয়ে ঠিক করেন রাজ কপূর৷ হয়ে যায় বাগদান বা এনগেজমেন্টেও৷ কিন্তু বিজয়েতার সঙ্গে তাঁর প্রেমপর্ব সে সময় গুঞ্জরিত হওয়ায় কপূর পরিবারের জামাই তিনি আর হতে পারেননি৷ বাগদানের পরও ভেঙে যায় সম্পর্ক৷
9/ 10
এদিকে পরিবারের আপত্তিতে ভেঙে যায় কুমার গৌরব ও বিজয়েতার প্রেমও৷ ১৯৮৪ সালে কুমার গৌরব বিয়ে করেন সুনীল দত্ত ও নার্গিসের মেয়ে তথা সঞ্জয় দত্তের বোন নম্রতাকে৷
10/ 10
কুমার গৌরব ও নম্রতার দুই মেয়ে৷ তাঁরাও বিবাহিত ও নিজের সংসারে ব্যস্ত৷ অভিনয় থেকে বহুদূরে নিজের পরিবার ও ব্যবসা নিয়ে দিন কাটছে কুমার গৌরব৷ অভিনেতা হিসেবে চিরস্থায়ী সাফল্য না পেলেও ব্যবসায়ী হিসেবে তিনি সফল৷
উত্থান ধুমকেতুর মতো৷ বহু প্রত্যাশা জাগিয়েও ইন্ডাস্ট্রি থেকে হারিয়ে গেলেন কুমার গৌরব৷ স্টারকিড হয়েও পিছিয়ে পড়েন প্রতিযোগিতার দৌড়ে৷ অথচ তাঁর যাত্রাপথের সূত্রপাত দেখে কেউ ভাবতেও পারেননি অধ্যায়ের শেষ হবে এভাবে৷
অতীতের সুপারস্টার রাজেন্দ্রকুমারের ছেলে কুমার গৌরবের আশৈশব লালিত স্বপ্ন ছিল অভিনেতা হওয়ার৷ জন্মের পর তাঁর নাম রাখা হয় মনোজ৷ তাঁর জন্ম ১৯৫৬ সালের ১১ জুলাই৷ ছবির জগতে পা রাখার পর নতুন পরিচয় হয় কুমার গৌরব৷
স্কুলের গণ্ডি পার হওয়ার পর অভিনয়ের টানে পড়াশোনায় ইতি৷ রাজেন্দ্রকুমার লঞ্চ করেন ১৯৮১ সালে মুক্তি পায় কুমার গৌরবের প্রথম ছবি 'লভ স্টোরি'৷ তাঁর বিপরীতে নায়িকা বিজেয়তা পণ্ডিতেরও ছিল এটা প্রথম ছবি৷
গানে-অভিনয়ে সুপারডুপার হিট ‘লভ স্টোরি’-র পর কুমার গৌরবের কাছে প্রচুর ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ আসে৷ এর পর ‘তেরি কসম’, ‘স্টার’ ছবিতেও তাঁর অভিনয় দাগ কেটে যায় দর্শকমনে৷
কিন্তু সূত্রপাতের স্বর্ণসময় বেশি দিন ছিল না৷ অল্প সময়ের মধ্যেই শুরু হয় ব্যর্থতার পালা৷ ‘জনম, ‘বেগানা’, ‘নাম’, ‘ইন্দ্রজিৎ’-সহ একাধিক ছবিতে অভিনয়ের পরও নামের পাশে বসে ব্যর্থতার তকমা৷
তার পরও ১৯৯৩ সালে কুমার গৌরব অভিনয় করেন মাধুরী দীক্ষিতের বিপরীতে 'ফুল' ছবিতে৷ কিন্তু অধরাই থেকে গিয়েছে বক্সঅফিসে সাফল্য৷ এর পর বলিউডের মূল স্রোতে ফিরে আসতে না পেরে অভিনয় করেছেন টেলিসিরিজে৷ সেখানেও হয়নি লক্ষ্মীলাভ৷
‘কাঁটে’ তুলনামূলকভাবে কিছুটা সফল হলেও বলিউডের মূলস্রোতে তিনি আর ফিরে আসতে পারেননি৷ ‘গায়ানা ১৮৩৮’ ছবিতেও তিনি অভিনয় করেন৷ কিন্তু কেরিয়ারের প্রথম পর্বের সাফল্য আর তাঁর কাছে ফিরে আসেনি৷
কুমার গৌরবের সঙ্গে মেয়ে রিমার বিয়ে ঠিক করেন রাজ কপূর৷ হয়ে যায় বাগদান বা এনগেজমেন্টেও৷ কিন্তু বিজয়েতার সঙ্গে তাঁর প্রেমপর্ব সে সময় গুঞ্জরিত হওয়ায় কপূর পরিবারের জামাই তিনি আর হতে পারেননি৷ বাগদানের পরও ভেঙে যায় সম্পর্ক৷
এদিকে পরিবারের আপত্তিতে ভেঙে যায় কুমার গৌরব ও বিজয়েতার প্রেমও৷ ১৯৮৪ সালে কুমার গৌরব বিয়ে করেন সুনীল দত্ত ও নার্গিসের মেয়ে তথা সঞ্জয় দত্তের বোন নম্রতাকে৷
কুমার গৌরব ও নম্রতার দুই মেয়ে৷ তাঁরাও বিবাহিত ও নিজের সংসারে ব্যস্ত৷ অভিনয় থেকে বহুদূরে নিজের পরিবার ও ব্যবসা নিয়ে দিন কাটছে কুমার গৌরব৷ অভিনেতা হিসেবে চিরস্থায়ী সাফল্য না পেলেও ব্যবসায়ী হিসেবে তিনি সফল৷