Bollywood Actress Miserable Personal Life: অভাগা অভিনেত্রী! প্রেম করেছিলেন ৩ সন্তানের বাবার সঙ্গে, ঘর পাততে পারেননি, পাননি স্ত্রীর সম্মানও, হতে পারেননি মা

Last Updated:
Bollywood Actress Love Affair: অভিনয় জীবনে খুবই নাম করেছিলেন, পারিশ্রমিকও পেয়েছেন প্রচুর, কিন্তু ঘর পাননি কোনও দিনও
1/9
ইদানিং কালে দক্ষিণ সিনেমার বাড় বাড়ন্ত৷ বলিউডের অনেক সফল অভিনেতারাই দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে গিয়ে অভিনয় করছেন৷ যদিও একটা সময় ছিল অনেক দক্ষিণ ফিল্ম স্টার বলিউডে এসে কাজ করতেন৷ তেমনই এই সুন্দরী অভিনেত্রী৷ যিনি দক্ষিণ থেকে হিন্দি সিনেমায় আসেন এবং জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ছবিতে তিনি খুবই বাস্তবমুখী, ঘরোয়া চরিত্রে অভিনয় করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি কখনই সুখে ঘর পাততে পারেননি৷ একের পর এক হিট সিনেমা উপহার দেওয়া এই অভিনেত্রী ক্যারিয়ারের শীর্ষে থাকাকালীন প্রেমে পড়েছিলেন এমন এক প্রযোজকের যাঁর তিন সন্তান ছিল৷ বিয়েও করেছিলেন, কিন্তু পর্দায় স্ত্রী হিসেবে সব সময় সম্মান পাওয়া এই অভিনেত্রীর এই স্বপ্ন বাস্তবে কখনই পূরণ হয়নি। স্ত্রী হয়েও সম্মান পাননি এই অভিনেত্রী।
ইদানিং কালে দক্ষিণ সিনেমার বাড় বাড়ন্ত৷ বলিউডের অনেক সফল অভিনেতারাই দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে গিয়ে অভিনয় করছেন৷ যদিও একটা সময় ছিল অনেক দক্ষিণ ফিল্ম স্টার বলিউডে এসে কাজ করতেন৷ তেমনই এই সুন্দরী অভিনেত্রী৷ যিনি দক্ষিণ থেকে হিন্দি সিনেমায় আসেন এবং জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। ছবিতে তিনি খুবই বাস্তবমুখী, ঘরোয়া চরিত্রে অভিনয় করেছেন কিন্তু বাস্তব জীবনে তিনি কখনই সুখে ঘর পাততে পারেননি৷ একের পর এক হিট সিনেমা উপহার দেওয়া এই অভিনেত্রী ক্যারিয়ারের শীর্ষে থাকাকালীন প্রেমে পড়েছিলেন এমন এক প্রযোজকের যাঁর তিন সন্তান ছিল৷ বিয়েও করেছিলেন, কিন্তু পর্দায় স্ত্রী হিসেবে সব সময় সম্মান পাওয়া এই অভিনেত্রীর এই স্বপ্ন বাস্তবে কখনই পূরণ হয়নি। স্ত্রী হয়েও সম্মান পাননি এই অভিনেত্রী।
advertisement
2/9
অপরূপা সুন্দরী, তীক্ষ্ণ চোখের চাউনি, নিটোল শরীরে গড়ন, ৭-৮ দশকের অভিনেত্রী উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট সিনেমা৷ দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে বলিউডে পা রাখেন৷ সেখানেও তিনি সফল৷ এরপর আসেন রাজনীতির ময়দানে৷ সেখানেও আসে সাফল্য৷ তবে ব্যক্তিগত জীবেন তিনি একেবারেই সফল নন৷ প্রেমে পড়েছিলেন এবং বিয়ে করেছিলেন, তবে স্ত্রী হওয়ার পরেও তিনি অভাগা থেকে গেছেন। কে এই অভিনেত্রী?
অপরূপা সুন্দরী, তীক্ষ্ণ চোখের চাউনি, নিটোল শরীরে গড়ন, ৭-৮ দশকের অভিনেত্রী উপহার দিয়েছেন একের পর এক হিট সিনেমা৷ দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে বলিউডে পা রাখেন৷ সেখানেও তিনি সফল৷ এরপর আসেন রাজনীতির ময়দানে৷ সেখানেও আসে সাফল্য৷ তবে ব্যক্তিগত জীবেন তিনি একেবারেই সফল নন৷ প্রেমে পড়েছিলেন এবং বিয়ে করেছিলেন, তবে স্ত্রী হওয়ার পরেও তিনি অভাগা থেকে গেছেন। কে এই অভিনেত্রী?
advertisement
3/9
ললিতা রানী তেলেগু সিনেমার একজন সুপরিচিত বড়লোক ঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন৷ পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও পটু ছিলেন তিনি। নাচে বিশেষভাবে পারদর্শী ছিলেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে, তিনি স্কুলে একটি নৃত্য পরিবেশন করেছিলেন, যা দেখে সেখানে উপস্থিত একজন পরিচালক তাকে একটি চলচ্চিত্রের প্রস্তাব দেন। প্রথমবার তেলেগু ছবি 'ভূমি কোশম'-এ কাজ করেছিলেন, যার জন্য তিনি পেয়েছিলেন মাত্র ১০ টাকা। তাঁকে সকলে জয়া প্রদা নামে চেনেন৷
ললিতা রানী তেলেগু সিনেমার একজন সুপরিচিত বড়লোক ঘরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন৷ পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য কাজেও পটু ছিলেন তিনি। নাচে বিশেষভাবে পারদর্শী ছিলেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে, তিনি স্কুলে একটি নৃত্য পরিবেশন করেছিলেন, যা দেখে সেখানে উপস্থিত একজন পরিচালক তাকে একটি চলচ্চিত্রের প্রস্তাব দেন। প্রথমবার তেলেগু ছবি 'ভূমি কোশম'-এ কাজ করেছিলেন, যার জন্য তিনি পেয়েছিলেন মাত্র ১০ টাকা। তাঁকে সকলে জয়া প্রদা নামে চেনেন৷
advertisement
4/9
তামিল এবং তেলেগু সিনেমায় তাঁর অভিনয়ের দাপট দেখানো পর, জয়া প্রদা হিন্দি ছবির জগতে পা রাখেন। এখানেও তিনি নাম করেন। ১৯৮৫ সাল নাগাদ, বলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন। হিন্দিতে 'সারগাম' ছবিতে তিনি অভিনয় করেন। ছবিটি দারুণ হিট হয় এবং জয়া রাতারাতি তারকা হয়ে যান। এই ছবি পর্যন্ত জয়ার হিন্দি বলতে অনেক অসুবিধা হয়েছিল। কিন্তু, ৩ বছর পর, বিশ্বনাথ জয়াকে 'কামচোর' ছবিতে কাস্ট করেন, ততক্ষণে তিনি সাবলীলভাবে হিন্দি বলতে শুরু করেছিলেন।
তামিল এবং তেলেগু সিনেমায় তাঁর অভিনয়ের দাপট দেখানো পর, জয়া প্রদা হিন্দি ছবির জগতে পা রাখেন। এখানেও তিনি নাম করেন। ১৯৮৫ সাল নাগাদ, বলিউডের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন। হিন্দিতে 'সারগাম' ছবিতে তিনি অভিনয় করেন। ছবিটি দারুণ হিট হয় এবং জয়া রাতারাতি তারকা হয়ে যান। এই ছবি পর্যন্ত জয়ার হিন্দি বলতে অনেক অসুবিধা হয়েছিল। কিন্তু, ৩ বছর পর, বিশ্বনাথ জয়াকে 'কামচোর' ছবিতে কাস্ট করেন, ততক্ষণে তিনি সাবলীলভাবে হিন্দি বলতে শুরু করেছিলেন।
advertisement
5/9
ক্যারিয়ারের শীর্ষে থাকা এই অভিনেত্রী চলচ্চিত্র প্রযোজক শ্রীকান্ত নাহাতার প্রেমে পড়েন। সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীর বাড়িতে আয়কর দফতর হানা দেয়। এটি তাঁর চলচ্চিত্র কর্মজীবনকেও প্রভাবিত করেছিল৷ সেই সময় শ্রীকান্ত নাহাটা তাঁকে সমর্থন করেছিলেন। তাঁদের ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে৷ সমাজের তোয়াক্কা না করে জয়া প্রদা বিবাহিত এবং তিন সন্তানের বাবা শ্রীকান্ত নাহাতাকে তাঁর সঙ্গী করেন।
ক্যারিয়ারের শীর্ষে থাকা এই অভিনেত্রী চলচ্চিত্র প্রযোজক শ্রীকান্ত নাহাতার প্রেমে পড়েন। সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীর বাড়িতে আয়কর দফতর হানা দেয়। এটি তাঁর চলচ্চিত্র কর্মজীবনকেও প্রভাবিত করেছিল৷ সেই সময় শ্রীকান্ত নাহাটা তাঁকে সমর্থন করেছিলেন। তাঁদের ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে৷ সমাজের তোয়াক্কা না করে জয়া প্রদা বিবাহিত এবং তিন সন্তানের বাবা শ্রীকান্ত নাহাতাকে তাঁর সঙ্গী করেন।
advertisement
6/9
প্রেমের টানে জয়া প্রদা এই পদক্ষেপ নিলেও সমাজ তাঁদের সম্পর্ক মেনে নেয়নি। এমনকি শ্রীকান্তের সঙ্গে বিবাহিত হয়েও তাঁর অন্য নারীর তকমাই জোটে। শ্রীকান্তকে বিয়ে করে জয়া প্রদা সিঁদুর পেয়েছিলেন, কিন্তু স্ত্রীর মর্যাদা পাননি। আসলে, শ্রীকান্ত তাঁর প্রথম স্ত্রীকে কখনও ডিভোর্স দেননি।
প্রেমের টানে জয়া প্রদা এই পদক্ষেপ নিলেও সমাজ তাঁদের সম্পর্ক মেনে নেয়নি। এমনকি শ্রীকান্তের সঙ্গে বিবাহিত হয়েও তাঁর অন্য নারীর তকমাই জোটে। শ্রীকান্তকে বিয়ে করে জয়া প্রদা সিঁদুর পেয়েছিলেন, কিন্তু স্ত্রীর মর্যাদা পাননি। আসলে, শ্রীকান্ত তাঁর প্রথম স্ত্রীকে কখনও ডিভোর্স দেননি।
advertisement
7/9
এটি জয়া প্রদার কর্মজীবনকেও প্রভাবিত করে। সারা জীবনে তিনি মা হতে পারেননি। বোনের ছেলেকে দত্তক নিয়ে মা হওয়ার ইচ্ছা পূরণ করেন তিনি।
এটি জয়া প্রদার কর্মজীবনকেও প্রভাবিত করে। সারা জীবনে তিনি মা হতে পারেননি। বোনের ছেলেকে দত্তক নিয়ে মা হওয়ার ইচ্ছা পূরণ করেন তিনি।
advertisement
8/9
১৯৯৪ সালে, মাত্র ৩২ বছর বয়সে, তিনি চলচ্চিত্র ছেড়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। জয়া অন্ধ্র প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, বলিউডে নিজের নাম করেন এবং রাজনীতির জন্য উত্তর প্রদেশে এসেছিলেন। প্রায় তিন দশকের রাজনৈতিক জীবনে অনেক দল পাল্টেছেন। ১৯৯৪ সালে রামা রাও তাঁকে তেলেগু দেশম পার্টিতে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান। জয়া দলে যোগ দেন৷
১৯৯৪ সালে, মাত্র ৩২ বছর বয়সে, তিনি চলচ্চিত্র ছেড়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। জয়া অন্ধ্র প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, বলিউডে নিজের নাম করেন এবং রাজনীতির জন্য উত্তর প্রদেশে এসেছিলেন। প্রায় তিন দশকের রাজনৈতিক জীবনে অনেক দল পাল্টেছেন। ১৯৯৪ সালে রামা রাও তাঁকে তেলেগু দেশম পার্টিতে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান। জয়া দলে যোগ দেন৷
advertisement
9/9
জয়া আর অমর সিংয়ের সঙ্গে বন্ধুত্বর কথা সকলের জানা৷ অমরের জন্য তিনি সমাজবাদী পার্টিতে যোগ দেন। চিরকাল অমর সিংকে রাখি পরিয়েছিলেন। তা সত্ত্বেও তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন চলে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজনৌর আসন থেকে রাষ্ট্রীয় লোকদল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, কিন্তু হেরেছিলেন।
জয়া আর অমর সিংয়ের সঙ্গে বন্ধুত্বর কথা সকলের জানা৷ অমরের জন্য তিনি সমাজবাদী পার্টিতে যোগ দেন। চিরকাল অমর সিংকে রাখি পরিয়েছিলেন। তা সত্ত্বেও তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন চলে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজনৌর আসন থেকে রাষ্ট্রীয় লোকদল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, কিন্তু হেরেছিলেন।
advertisement
advertisement
advertisement