‘বীরু’ চরিত্রটি না-পসন্দ ছিল ধর্মেন্দ্রর! সেই চরিত্রটিকেই কীভাবে পর্দায় অমর করে দিলেন সুদক্ষ এই অভিনেতা

Last Updated:
Dharmendra in Sholay: কালজয়ী ছবি শোলে-তে অভিনয় করতে একেবারেই না কি রাজি ছিলেন না ধর্মেন্দ্র! জেনে নেওয়া যাক সেই মজার গল্পই।
1/5
সালটা ছিল ১৯৭৫। মুক্তি পেয়েছিল রমেশ সিপ্পি পরিচালিত ‘শোলে’। ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সেই সময়কার তাবড় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র, সঞ্জীব কুমার, আমজাদ খান, হেমা মালিনী, জয়া বচ্চনের মতো তারকাদের উজ্জ্বল উপস্থিতির ফলে ইতিহাস গড়েছিল ছবিটি।
সালটা ছিল ১৯৭৫। মুক্তি পেয়েছিল রমেশ সিপ্পি পরিচালিত ‘শোলে’। ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সেই সময়কার তাবড় অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র, সঞ্জীব কুমার, আমজাদ খান, হেমা মালিনী, জয়া বচ্চনের মতো তারকাদের উজ্জ্বল উপস্থিতির ফলে ইতিহাস গড়েছিল ছবিটি।
advertisement
2/5
 এমনকী এত বছর কেটে যাওয়ার পরে আজও এই ছবির অভিনেতা-অভিনেত্রীদের চরিত্রের নাম এবং ডায়লগগুলি লোকের মুখে মুখে ফেরে। অথচ কালজয়ী এই ছবিতে অভিনয় করতে একেবারেই না কি রাজি ছিলেন না ধর্মেন্দ্র! জেনে নেওয়া যাক সেই মজার গল্পই।
এমনকী এত বছর কেটে যাওয়ার পরে আজও এই ছবির অভিনেতা-অভিনেত্রীদের চরিত্রের নাম এবং ডায়লগগুলি লোকের মুখে মুখে ফেরে। অথচ কালজয়ী এই ছবিতে অভিনয় করতে একেবারেই না কি রাজি ছিলেন না ধর্মেন্দ্র! জেনে নেওয়া যাক সেই মজার গল্পই।
advertisement
3/5
অমিতাভ বচ্চন এবং ধর্মেন্দ্রকে দেখা গিয়েছিল জয়-বীরুর চরিত্রে। রুপোলি পর্দায় তাঁদের বন্ধুত্বের আখ্যান যেন নতুন করে এক নজির তৈরি করেছিল। আবার ডাকাত গব্বর সিংয়ের চরিত্রে আজও অমর হয়ে রয়েছেন আমজাদ খান। আর ‘ঠাকুর’ চরিত্রে নজর কেড়েছিলেন সঞ্জীব কুমার। তারকাদের সাবলীল অভিনয়ের ফলে প্রত্যেকটা চরিত্রই সুন্দর ভাবে পর্দায় ফুটে উঠেছিল। তবে শোনা যায়, ধর্মেন্দ্র না কি ‘বীরু’ চরিত্রটিতে অভিনয় করার জন্য একেবারেই রাজি ছিলেন না। বরং তিনি করতে চেয়েছিলেন ঠাকুরের চরিত্রটি। তবে পরিচালক সিপ্পি আগে থেকেই ‘ঠাকুর’ চরিত্রের জন্য যোগ্য অভিনেতা সঞ্জীব কুমারকেই ভেবে রেখেছিলেন। তাই তিনি নিজের সিদ্ধান্ত বদল করতে চাননি।
অমিতাভ বচ্চন এবং ধর্মেন্দ্রকে দেখা গিয়েছিল জয়-বীরুর চরিত্রে। রুপোলি পর্দায় তাঁদের বন্ধুত্বের আখ্যান যেন নতুন করে এক নজির তৈরি করেছিল। আবার ডাকাত গব্বর সিংয়ের চরিত্রে আজও অমর হয়ে রয়েছেন আমজাদ খান। আর ‘ঠাকুর’ চরিত্রে নজর কেড়েছিলেন সঞ্জীব কুমার। তারকাদের সাবলীল অভিনয়ের ফলে প্রত্যেকটা চরিত্রই সুন্দর ভাবে পর্দায় ফুটে উঠেছিল। তবে শোনা যায়, ধর্মেন্দ্র না কি ‘বীরু’ চরিত্রটিতে অভিনয় করার জন্য একেবারেই রাজি ছিলেন না। বরং তিনি করতে চেয়েছিলেন ঠাকুরের চরিত্রটি। তবে পরিচালক সিপ্পি আগে থেকেই ‘ঠাকুর’ চরিত্রের জন্য যোগ্য অভিনেতা সঞ্জীব কুমারকেই ভেবে রেখেছিলেন। তাই তিনি নিজের সিদ্ধান্ত বদল করতে চাননি।
advertisement
4/5
সেই কারণে ধর্মেন্দ্রকে ‘বীরু’ চরিত্রের জন্য রাজি করাতে ময়দানে নেমেছিলেন রমেশ সিপ্পি। অভিনেতাকে বোঝালেন যে, ‘ঠাকুর’ চরিত্রে অভিনয় করলে তিনি কম দৃশ্যে থাকার সুযোগ পাবেন। আবার অন্য দিকে বীরুর নায়িকা হল বাসন্তী। আর ‘বাসন্তী’ অভিনেত্রী হেমা মালিনীর সঙ্গে পর্দায় রোম্যান্স করার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাননি ‘বীরু’ ধর্মেন্দ্র। ফলে রাজি হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
সেই কারণে ধর্মেন্দ্রকে ‘বীরু’ চরিত্রের জন্য রাজি করাতে ময়দানে নেমেছিলেন রমেশ সিপ্পি। অভিনেতাকে বোঝালেন যে, ‘ঠাকুর’ চরিত্রে অভিনয় করলে তিনি কম দৃশ্যে থাকার সুযোগ পাবেন। আবার অন্য দিকে বীরুর নায়িকা হল বাসন্তী। আর ‘বাসন্তী’ অভিনেত্রী হেমা মালিনীর সঙ্গে পর্দায় রোম্যান্স করার সুযোগ হাতছাড়া করতে চাননি ‘বীরু’ ধর্মেন্দ্র। ফলে রাজি হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
advertisement
5/5
ব্লকবাস্টার ছবি ‘শোলে’-র প্রতিটি দৃশ্যই ছিল চমৎকার। অথচ শোনা যায়, ধর্মেন্দ্রর পরামর্শেই না কি এই ছবির একটি দৃশ্য পরিবর্তন করা হয়েছিল। জাভেদ আখতার নিজেও এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, ধর্মেন্দ্রের নির্দেশেই ট্যাঙ্কের দৃশ্যের পরিবর্তন করা হয়েছিল। ছবিতে একটি মজার দৃশ্য রয়েছে, যেখানে মদ খেয়ে ট্যাঙ্কে চড়ে বীরুকে বাসন্তীর প্রতি প্রেম নিবেদন করতে দেখা গিয়েছিল। যদিও সেই দৃশ্যটি অন্য কোথাও শ্যুট করার কথা ভাবা হয়েছিল, কিন্তু ধর্মেন্দ্র সেটি পরিবর্তন করার পরামর্শ দেন। আর এতেই ম্যাজিক হয়। বলাই বাহুল্য, সেই দৃশ্য আজও অমর হয়ে রয়েছে!
ব্লকবাস্টার ছবি ‘শোলে’-র প্রতিটি দৃশ্যই ছিল চমৎকার। অথচ শোনা যায়, ধর্মেন্দ্রর পরামর্শেই না কি এই ছবির একটি দৃশ্য পরিবর্তন করা হয়েছিল। জাভেদ আখতার নিজেও এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন যে, ধর্মেন্দ্রের নির্দেশেই ট্যাঙ্কের দৃশ্যের পরিবর্তন করা হয়েছিল। ছবিতে একটি মজার দৃশ্য রয়েছে, যেখানে মদ খেয়ে ট্যাঙ্কে চড়ে বীরুকে বাসন্তীর প্রতি প্রেম নিবেদন করতে দেখা গিয়েছিল। যদিও সেই দৃশ্যটি অন্য কোথাও শ্যুট করার কথা ভাবা হয়েছিল, কিন্তু ধর্মেন্দ্র সেটি পরিবর্তন করার পরামর্শ দেন। আর এতেই ম্যাজিক হয়। বলাই বাহুল্য, সেই দৃশ্য আজও অমর হয়ে রয়েছে!
advertisement
advertisement
advertisement