Arvind Swamy : ১৬ বছরের দাম্পত্যে বিচ্ছেদ থেকে দুর্ঘটনায় পক্ষাঘাত, খ্যাতির তুঙ্গে থাকার সময়েই হারিয়ে যান রোজা, বম্বের নায়ক অরবিন্দ স্বামী

Last Updated:
Arvind Swamy: তরুণীদের হৃদয়ে আসীন হয়ে আবার মিলিয়েও গেলেন ধূমকেতুর মতোই
1/12
নয়ের দশকে বড় হয়েছেন অথচ অরবিন্দ স্বামীকে দেখে মুগ্ধ হননি, এমন মেয়ে কমই আছেন৷ কলেজজীবনে হাতখরচের টাকার জন্য তিনি শুরু করেছিলেন অভিনয়৷ তরুণীদের হৃদয়ে আসীন হয়ে আবার মিলিয়েও গেলেন ধূমকেতুর মতোই৷
নয়ের দশকে বড় হয়েছেন অথচ অরবিন্দ স্বামীকে দেখে মুগ্ধ হননি, এমন মেয়ে কমই আছেন৷ কলেজজীবনে হাতখরচের টাকার জন্য তিনি শুরু করেছিলেন অভিনয়৷ তরুণীদের হৃদয়ে আসীন হয়ে আবার মিলিয়েও গেলেন ধূমকেতুর মতোই৷
advertisement
2/12
কলেজ জীবনে যখন মডেলিং করছেন, তখনই পরিচালক মণিরত্নমের চোখে পড়ে যান৷ জহুরির চোখ ভুল করেনি রত্ন চিনতে৷ ১৯৯১ সালে ‘থলপতি’ ছবিতে মণিরত্নমের নির্দেশনায় প্রথম অভিনয় করেন অরবিন্দ৷
কলেজ জীবনে যখন মডেলিং করছেন, তখনই পরিচালক মণিরত্নমের চোখে পড়ে যান৷ জহুরির চোখ ভুল করেনি রত্ন চিনতে৷ ১৯৯১ সালে ‘থলপতি’ ছবিতে মণিরত্নমের নির্দেশনায় প্রথম অভিনয় করেন অরবিন্দ৷
advertisement
3/12
১৯৯২ সালে রোজা এবং ১৯৯৫ সালে বম্বে-এই দুই আইকনিক ছবিই অরবিন্দকে বলিউডে স্থায়ী জমি তৈরি করে দেয়৷ সুপারডুপার হিট এই ছবিদুটিতে নতুন ইতিহাস তৈরি করে ইন্ডাস্ট্রিতে৷
১৯৯২ সালে রোজা এবং ১৯৯৫ সালে বম্বে-এই দুই আইকনিক ছবিই অরবিন্দকে বলিউডে স্থায়ী জমি তৈরি করে দেয়৷ সুপারডুপার হিট এই ছবিদুটিতে নতুন ইতিহাস তৈরি করে ইন্ডাস্ট্রিতে৷
advertisement
4/12
এর পর দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে দাপিয়ে অভিনয় করেন অরবিন্দ৷ ফিরে আসেন মুম্বইয়েও৷ তাঁকে বলিউডে ফের দেখা যায় ১৯৯৮-এ। ‘সাত রং কে স্বপ্নে’ ছবিতে। তারপর ২০০০-এ, ‘রাজা কো রানি সে প্যার হো গ্যয়া’ ছবিতে। তার পর উধাও হয়ে যান হিন্দি ছবি থেকে৷
এর পর দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে দাপিয়ে অভিনয় করেন অরবিন্দ৷ ফিরে আসেন মুম্বইয়েও৷ তাঁকে বলিউডে ফের দেখা যায় ১৯৯৮-এ। ‘সাত রং কে স্বপ্নে’ ছবিতে। তারপর ২০০০-এ, ‘রাজা কো রানি সে প্যার হো গ্যয়া’ ছবিতে। তার পর উধাও হয়ে যান হিন্দি ছবি থেকে৷
advertisement
5/12
২০০০ সালের পর ৬ বছর তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন বিনোদন জগৎ থেকে৷ উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি দেন আমেরিকা৷ মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস নিয়ে৷ দেশে ফিরে মন দেন ব্যবসায়৷
২০০০ সালের পর ৬ বছর তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন বিনোদন জগৎ থেকে৷ উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি দেন আমেরিকা৷ মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস নিয়ে৷ দেশে ফিরে মন দেন ব্যবসায়৷
advertisement
6/12
২০১০ সালে ভেঙে গিয়েছিল তাঁর ১৬ বছরের দাম্পত্য। সন্তানদের কাস্টডি পেয়েছিলেন অরবিন্দ। ফলে ব্যবসা, সিঙ্গল পেরেন্টিং সামলে আর ফিরতে পারেননি অভিনয়ে।
২০১০ সালে ভেঙে গিয়েছিল তাঁর ১৬ বছরের দাম্পত্য। সন্তানদের কাস্টডি পেয়েছিলেন অরবিন্দ। ফলে ব্যবসা, সিঙ্গল পেরেন্টিং সামলে আর ফিরতে পারেননি অভিনয়ে।
advertisement
7/12
পরে তিনি জানান অভিনয় জীবন খুব একটা মিস করছিলেন না তিনি৷ ভাল অভিনেতা হতে চেয়েছিলেন৷ নায়ক হয়ে ব্যক্তিগত জীবন বিপন্ন করার কোনও ইচ্ছে তাঁর ছিল না৷
পরে তিনি জানান অভিনয় জীবন খুব একটা মিস করছিলেন না তিনি৷ ভাল অভিনেতা হতে চেয়েছিলেন৷ নায়ক হয়ে ব্যক্তিগত জীবন বিপন্ন করার কোনও ইচ্ছে তাঁর ছিল না৷
advertisement
8/12
এর মাঝেই ২০০৫ সালে দুর্ঘটনায় আহত হয়ে শয্যাশায়ী ছিলেন দীর্ঘ দিন৷ তাঁর মেরদণ্ডে আঘাত লাগে। পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়ে পায়ের একাংশ। শারীরিক ও মানসিক আঘাত কাটিয়ে এরপর মণিরত্নমের হাত ধরেই ফের ফেরেন ইন্ডাস্ট্রিতে৷ ২০১৩ সালে অভিনয় করেন ‘কাদাল’-এ৷
এর মাঝেই ২০০৫ সালে দুর্ঘটনায় আহত হয়ে শয্যাশায়ী ছিলেন দীর্ঘ দিন৷ তাঁর মেরদণ্ডে আঘাত লাগে। পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়ে পায়ের একাংশ। শারীরিক ও মানসিক আঘাত কাটিয়ে এরপর মণিরত্নমের হাত ধরেই ফের ফেরেন ইন্ডাস্ট্রিতে৷ ২০১৩ সালে অভিনয় করেন ‘কাদাল’-এ৷
advertisement
9/12
তবে তার আগে তাঁকে ওজন কমাতে হয়৷ ১১০ কেজি ওজন হয়ে বিশালাকায় চেহারা হয়ে গিয়েছিল তাঁর৷ অনেক কসরত করে বাড়িতে ওজন ঝরিয়ে ফেলেন এই তারকা৷
তবে তার আগে তাঁকে ওজন কমাতে হয়৷ ১১০ কেজি ওজন হয়ে বিশালাকায় চেহারা হয়ে গিয়েছিল তাঁর৷ অনেক কসরত করে বাড়িতে ওজন ঝরিয়ে ফেলেন এই তারকা৷
advertisement
10/12
এখন অভিনয় করেন তিনি৷ তবে নিয়মিত নয়, মাঝে মাঝে৷ খুব স্বল্প সংখ্যক ছবিতে৷ প্রশমিত হয়েছে ব্যক্তিগত জীবনের ক্ষতও৷ ২০১২ সালে অরবিন্দ বিয়ে করেছেন আইনজীবী অপর্ণা মুখোপাধ্যায়কে।
এখন অভিনয় করেন তিনি৷ তবে নিয়মিত নয়, মাঝে মাঝে৷ খুব স্বল্প সংখ্যক ছবিতে৷ প্রশমিত হয়েছে ব্যক্তিগত জীবনের ক্ষতও৷ ২০১২ সালে অরবিন্দ বিয়ে করেছেন আইনজীবী অপর্ণা মুখোপাধ্যায়কে।
advertisement
11/12
অরবিন্দ একজন দক্ষ ডাবিং শিল্পীও৷ ১৯৯৪ সালে ‘দ্য লায়ন কিং’ যখন প্রথমবার মুক্তি পেয়েছিল, অরবিন্দ ডাবিং করেছিলেন পূর্ণবয়স্ক সিম্বা-র কণ্ঠচরিত্রে। পঁচিশ বছর পরে ২০১৯ সালে আবার তিনি ডাবিং করেছেন এই ছবির তামিল সংস্করণে। তবে এ বার খলনায়ক, স্কার-এর কণ্ঠে।
অরবিন্দ একজন দক্ষ ডাবিং শিল্পীও৷ ১৯৯৪ সালে ‘দ্য লায়ন কিং’ যখন প্রথমবার মুক্তি পেয়েছিল, অরবিন্দ ডাবিং করেছিলেন পূর্ণবয়স্ক সিম্বা-র কণ্ঠচরিত্রে। পঁচিশ বছর পরে ২০১৯ সালে আবার তিনি ডাবিং করেছেন এই ছবির তামিল সংস্করণে। তবে এ বার খলনায়ক, স্কার-এর কণ্ঠে।
advertisement
12/12
অভিনেতা সত্তার পাশাপাশি পারিবারিক জীবন ও নিজের ব্যবসায়িক সত্তাও উপভোগ করেন এই সুদর্শন কুশীলব৷
অভিনেতা সত্তার পাশাপাশি পারিবারিক জীবন ও নিজের ব্যবসায়িক সত্তাও উপভোগ করেন এই সুদর্শন কুশীলব৷
advertisement
advertisement
advertisement