Education Loan in West Bengal: উচ্চ শিক্ষায় বাধা টাকার অভাব? ঋণ দেবে রাজ্য সরকার, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড কারা পাবেন-কীভাবে আবেদন? খুঁটিনাটি জানুন
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Education Loan in West Bengal: রাজ্যের মেধাবীদের সাহায্যার্থে রাজ্য সরকারের তরফে ২০২১ সাল থেকে ‘স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড’ প্রকল্প চালু করা হয়েছে। এর মাধ্যমে উচ্চ শিক্ষায় প্রয়োজনীয় অর্থ সাহায্য করে রাজ্য সরকার। কীভাবে কোথা থেকে আবেদন করবেন, বিশদে জানুন...
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
কোন কোন ক্ষেত্রে ঋণ পাওয়া যায়? দশম শ্রেণি উত্তীর্ণ হওয়ার পরই ঋণ-এর জন্য আবেদন করা যাবে। পলিটেকনিক নিয়ে পড়াশোনা করতে চাইলেও দশম শ্রেণির পর ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন আগ্রহীরা। এ ছাড়াও উচ্চ মাধ্যমিকের পর স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর পড়ার জন্যও পাওয়া যাবে ঋণ। ইঞ্জিনিয়ারিং, চিকিৎসাবিদ্যা, আইন-সহ ব্যয়বহুল বিষয় নিয়ে পড়ার জন্যও আবেদন করা যাবে।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
আবেদনের পদ্ধতি কী? www.wb.gov.in, https://banglaruchachashiksha.wb.gov.in, https://wbscc.wb.gov.in -- এই ওয়েবসাইটে গিয়ে পোর্টালে পড়ুয়াদের দশম শ্রেণি রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং আধার কার্ড দিয়ে ‘রেজিস্ট্রশন’ করতে হবে। তাতে পাওয়া যাবে ‘ইউনিক আইডি’। এর পর ওই আইডি দিয়ে ‘লগ ইন’ করে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে এবং নথি জমা দিতে আবেদন করতে হবে। কোর্স চলাকালীন এবং বছরে যে কোনও সময় আবেদন করা যায়।
advertisement
ঋণ পাওয়ার প্রক্রিয়া? আবেদন প্রথমে প্রতিষ্ঠানের যাচাইকরণের জন্য। প্রতিষ্ঠান থেকে তা ফেরৎ যায় উচ্চ শিক্ষা দফতরের। তার পর সেই নথি ব্যাঙ্কের কাছে পাঠানো হয়। ব্যাঙ্ক সব নথি খতিয়ে দেখে ঋণের অনুমোদন দিলে রিসার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গাইডলাইন মেনে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। পড়ুয়ার কাছে ‘স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড’ যায়। তবে, প্রতি পরীক্ষা শেষের পর পড়ুয়াকে ‘প্রোগ্রেস রিপোর্ট’ পোর্টালে জমা করতে হয়।
advertisement
রাজ্য সমবায় ব্যাঙ্ক, তাদের অনুমোদিত কেন্দ্রীয় এবং জেলা সমবায় ব্যাঙ্ক, রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলি থেকে শিক্ষাঋণ পাওয়া যাবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। ঋণ বাবদ টাকা বাকি পড়লে গ্যারান্টার হিসেবে ব্যাঙ্কগুলিকে বকেয়া মেটাবে রাজ্য। সুদে ভর্তুকিও দেবে তারা। যার আওতায় ব্যাঙ্কগুলি যে হারই স্থির করুক না-কেন, ঋণগ্রহীতাকে দিতে হবে ৪ শতাংশ সুদ।
advertisement
মহিলাদের ক্ষেত্রে সুদে অতিরিক্ত ৫০ বেসিস পয়েন্ট ছাড় পাওয়া যাবে। পাশাপাশি, এই প্রকল্পে ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণের ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে কোনও আগাম টাকা (মার্জিন মানি) দিতে হবে না গ্রহীতাকে। তবে তার বেশি ঋণের ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ টাকা দিতে হবে। ঋণ শোধ শুরু করতে হবে পাঠ্যক্রম শেষ হওয়ার অথবা চাকরি পাওয়ার এক বছর পর থেকে। এ ক্ষেত্রে দু’টির মধ্যে যেটা আগে হবে, সেই সময়ই ধরা হবে।