রাত দশ'টার মধ্যে শেষ করতেই হবে বর্ষবরণ উৎসব, জমায়েতে কড়া নিষেধাজ্ঞা, নির্দেশিকা কেরল প্রশাসনের
করোনার জেরে এবারে দুর্গাপুজো, মহরম, ইদ সবই সারতে হয়েছে কোনওমতে। কারণ করোনা সংক্রমণে রাশ টানতে মূল হাতিয়ারই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা। এ বারে করোনার জেরে কড়া নিষেধাজ্ঞা বর্ষবরণের উৎসবেও।


*করোনার জেরে মার্চের পর থেকে সব কিছুই যেন ওলোট-পালোট হয়ে গিয়েছে। স্কুল কলেজ-সহ দেশ-বিদেশের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ। মাসের পর মাস ধরে বন্ধ ছিল বিমান পরিষেবা। চিনের ইউহান প্রদেশে ২০১৯ সালের নভেম্বর মাস থেকে করোনা প্রভাব বিস্তার শুরু করলে মার্চের পরে আমাদের দেশেও করোনার প্রভাব পড়তে শুরু করে। সংগৃহীত ছবি।


*২৩ মার্চ থেকে দেশজুড়ে শুরু হয় লকডাউন। ডিসেম্বরের আজ শেষ দিন, তাও দেশ করোনা অতিমারী প্রকোপ থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষিত নয়। বিদেশের নতুন স্টেন ফের চিন্তায় ফেলেছে বিশ্ববাসীকে। সংগৃহীত ছবি।


*করোনার জেরে এবারে দুর্গাপুজো, মহরম, ইদ সবই সারতে হয়েছে কোনওমতে। কারণ করোনা সংক্রমণে রাশ টানতে মূল হাতিয়ারই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা। এ বারে করোনার জেরে কড়া নিষেধাজ্ঞা বর্ষবরণের উৎসবেও। সংগৃহীত ছবি।


*কেরল সরকার ইতিমধ্যেই বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, রাত দশ'টার মধ্যেই সারতে হবে সমস্ত অনুষ্ঠান, পার্টি। তারপরে আর কোনও অনুষ্ঠান হবে না। সংগৃহীত ছবি।


*পাশাপাশি, জমায়তের ক্ষেত্রেও কড়া কেরল প্রশাসন। বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট ভাষায় জানান হয়েছে, সরকার আইন অমান্য করলে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মুখে প্রতে হবে। সেক্ষেত্রে রাজ্যের প্রতিটি জেলার পুলিশ এবং প্রশাসনকে কড়া নজর রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।


*বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে বর্ষবরণের রাতে কোনও জমায়েতের ফলে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে পারে। সেক্ষেত্রে পরিস্থিতি ফের খারাপ হবে নতুন করে। ফলে অতিমারী আইন কোনওভাবেই লঙ্ঘন করা যাবে না। পাশাপাশি, যাঁরা বাইরে এরবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে যথাযথ। সংগৃহীত ছবি।