

*করোনা যুদ্ধে অপেক্ষা ছিল ভ্যাকসিনের, লকডাউন আর আনলকের মধ্যে জীবনকে বাজি রেখে একের পর এক অসাধ্য সাধন করেছেন যোদ্ধারা। লকডাউন বা আনলকের দিনে খাবার পৌঁছে দেওয়া থেকে করোনা রোগীকে হাসপাতালে পৌঁছে দেবার কাজ করেছে পুলিশ। করোনার সেই যুদ্ধের মধ্যে অনেকেই মৃত্যু কাছ থেকে ফিরে আসতে পারলেও অনেকেই মৃত্যুর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। প্রতিবেদন ওঁ ছবি: সুশোভন ভট্টাচার্য।


করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ জারি রাখতে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে এখনও পর্যন্ত ২৩ জনের। করোনার প্রতিদিনের আক্রান্ত ও মৃত্যু সংখ্যা যেভাবে কমছে তাতে কলকাতা পুলিশ অনেকটাই স্বস্তি পেয়েছেন। তবে এখনও চিকিৎসাধীন ৩ জন। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৪১০০-র বেশি। ছবি: কলকাতা পুলিশের ফেসবুক পেজ।


*তবে এ বার ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন অনেকেই। আগেই সরকারি তরফে জানানো হয়েছে চিকিৎসক ও চিকিৎসককর্মী ভ্যাকসিন পাওয়ার পরেই প্রথম শ্রেণির যোদ্ধা অর্থাৎ পুলিশ কর্মী ও আধিকারিকরা টিকা পাবেন। ছবি: কলকাতা পুলিশের ফেসবুক পেজ।


*প্রথমদিন থেকেই পুলিশ কর্মী ও অফিসারদের নাম নথিভুক্ত করার কাজ শুরু করেছিল লালবাজার। ৩৭৮৫০ জনের নাম লালবাজার নথিভুক্ত করে পাঠিয়েছে সংশ্লিষ্ট দফতরে। সোমবার হল অপেক্ষার অবসান। সপ্তাহের শুরুর দিনেই ভ্যাকসিন দেবার প্রক্রিয়া শুরু হল কলকাতা পুলিশ হাসপাতালে। প্রতীকী ছবি।


*প্রথমদিন ১০০ জন টিকা নিয়েছেন। তার মধ্যে পুলিশ কর্তাদের পাশাপাশি রয়েছেন বিভিন্ন স্তরের পুলিশ কর্মী ও আধিকারিকরা। এ দিন সর্বপ্রথম টিকা নেন কলকাতা পুলিশের সদ্য প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। এরপর টিকা নেন পুলিশের আরও দুই কর্তা বাস্তব বৈদ্য ও সন্তোষ পান্ডে। প্রতীকী ছবি।