COVID19 Third Wave: কবরস্থানে কম পড়বে জায়গা, করোনার তৃতীয় ঢেউ আটকাতে চলছে জোর প্রার্থনা

Last Updated:
করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে (Coronavirus third wave) মৃত্যু বাড়লে সৎকারের জায়গা কম পড়বে বলে আশঙ্কা৷ তাই উদ্বেগ বাড়ছে৷
1/5
•করোনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে দেশ৷ ইতিমধ্যেই উদ্বেগ দেখা দিয়েছে বিভিন্ন শ্মশান এবং কবরস্থানে৷ কারণ এত সংখ্যক মৃত্যুতে জায়গা কম পড়তে শুরু করেছে৷ ফলে আবার করোনায় মৃত্যু মিছিল শুরু হলে পরিস্থিতি খুবই খারাপ হবে এবং তার ফলে মৃতদেহ সৎকারের জন্য জায়গা কম পড়তে শুরু করবে৷ রাজধানী দিল্লির শ্মশান এবং কবরস্থানের পরিচালকদের উদ্বেগ বেড়েছে। তারা বলেছেন যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় খুব খারাপ অবস্থা প্রত্যক্ষ করেছেন তারা৷ এবার তৃতীয় ঢেউয়ের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে৷ এবং যদি এটি আছড়ে পড়ে তবে মৃতদেহ সৎকারের জন্য বিকল্প কোনও প্রস্তুত হওয়া উচিত বলে তাদের দাবি। (photo Collected)
•করোনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে দেশ৷ ইতিমধ্যেই উদ্বেগ দেখা দিয়েছে বিভিন্ন শ্মশান এবং কবরস্থানে৷ কারণ এত সংখ্যক মৃত্যুতে জায়গা কম পড়তে শুরু করেছে৷ ফলে আবার করোনায় মৃত্যু মিছিল শুরু হলে পরিস্থিতি খুবই খারাপ হবে এবং তার ফলে মৃতদেহ সৎকারের জন্য জায়গা কম পড়তে শুরু করবে৷ রাজধানী দিল্লির শ্মশান এবং কবরস্থানের পরিচালকদের উদ্বেগ বেড়েছে। তারা বলেছেন যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় খুব খারাপ অবস্থা প্রত্যক্ষ করেছেন তারা৷ এবার তৃতীয় ঢেউয়ের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে৷ এবং যদি এটি আছড়ে পড়ে তবে মৃতদেহ সৎকারের জন্য বিকল্প কোনও প্রস্তুত হওয়া উচিত বলে তাদের দাবি। (photo Collected)
advertisement
2/5
•দিল্লি গেটে ইসলাম কবরস্থানের পরিচালনা কমিটির সদস্য কায়ামউদ্দিন বলছেন, "গত দুই মাসে আমাদের জীবনে সবচেয়ে খারাপ সময় দেখেছি এবং মাঝে মাঝে আমরা একদিনে ২৫ থেকে ২৮টি মৃতদেহ সৎকার করেছি। তৃতীয় তরঙ্গ যাতে না আসে বা আসলেও সেভাবে প্রভাব না ফেলে, তাই প্রার্থনা করছি৷ "
•দিল্লি গেটে ইসলাম কবরস্থানের পরিচালনা কমিটির সদস্য কায়ামউদ্দিন বলছেন, "গত দুই মাসে আমাদের জীবনে সবচেয়ে খারাপ সময় দেখেছি এবং মাঝে মাঝে আমরা একদিনে ২৫ থেকে ২৮টি মৃতদেহ সৎকার করেছি। তৃতীয় তরঙ্গ যাতে না আসে বা আসলেও সেভাবে প্রভাব না ফেলে, তাই প্রার্থনা করছি৷ "
advertisement
3/5
•ম্যানেজিং কমিটির অপর সদস্য মাশকুর রশিদ বলেছিলেন যে দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালীন এমন সময়ও ছিল যখন মৃতদেহ সমাহিত করার জায়গার অভাব হয়ে পড়ে। রশিদ দাবি করেছেন যে গত দু'মাসে ১৫০০ জনের বেশি মৃতদেহ কবর দেওয়া হয়েছে৷ এবং তাদের বেশিরভাগই করোনার বলি। রশিদ আরও বলেন, "তৃতীয় ঢেউ না হওয়ার জন্য প্রার্থনা করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ইতিমধ্যেই তারা আরও একটি জায়গা কবরস্থান হিসেবে তৈরি করেছেন যেখানে ২০০-৩০০টি কবর দেওয়া সম্ভব৷
•ম্যানেজিং কমিটির অপর সদস্য মাশকুর রশিদ বলেছিলেন যে দ্বিতীয় ঢেউ চলাকালীন এমন সময়ও ছিল যখন মৃতদেহ সমাহিত করার জায়গার অভাব হয়ে পড়ে। রশিদ দাবি করেছেন যে গত দু'মাসে ১৫০০ জনের বেশি মৃতদেহ কবর দেওয়া হয়েছে৷ এবং তাদের বেশিরভাগই করোনার বলি। রশিদ আরও বলেন, "তৃতীয় ঢেউ না হওয়ার জন্য প্রার্থনা করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ইতিমধ্যেই তারা আরও একটি জায়গা কবরস্থান হিসেবে তৈরি করেছেন যেখানে ২০০-৩০০টি কবর দেওয়া সম্ভব৷
advertisement
4/5
•দিল্লি সংখ্যালঘু কমিশনের প্রতিবেদন অনুসারে, শহরে ১৩১ টি কবরস্থান রয়েছে। তবে, কোভিড -১৯ এর কারণে মৃতদের দিল্লি গেট, শাস্ত্রী পার্ক, তাহিরপুর এবং মঙ্গলোলপুরীতে মাত্র চারজনকে সমাহিত করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। দিল্লি ওয়াক্ফ বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং ওখলা বিধায়ক আমানাতুল্লাহ খান বলেছেন, প্রয়োজনে সৎকাররে জন্য দক্ষিণ পূর্ব দিল্লির মিলেনিয়াম পার্কের কাছে একটি প্লট চিহ্নিত করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মিলেনিয়াম পার্কের কাছে চার একর জমির জায়গা স্থানীয় লোকজনের বিক্ষোভের কারণে করবের জন্য আগে ব্যবহৃত হয়নি। এই জমিটি ১৯৬৪ সালে কবরস্থানের জন্য দেওয়া হয়েছিল। করোনার তৃতীয় ঢেউ আসলে অন্যান্য কবরস্থানের উপর চাপ বাড়লে এটি ব্যবহার করতে হবে।"
•দিল্লি সংখ্যালঘু কমিশনের প্রতিবেদন অনুসারে, শহরে ১৩১ টি কবরস্থান রয়েছে। তবে, কোভিড -১৯ এর কারণে মৃতদের দিল্লি গেট, শাস্ত্রী পার্ক, তাহিরপুর এবং মঙ্গলোলপুরীতে মাত্র চারজনকে সমাহিত করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। দিল্লি ওয়াক্ফ বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং ওখলা বিধায়ক আমানাতুল্লাহ খান বলেছেন, প্রয়োজনে সৎকাররে জন্য দক্ষিণ পূর্ব দিল্লির মিলেনিয়াম পার্কের কাছে একটি প্লট চিহ্নিত করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, মিলেনিয়াম পার্কের কাছে চার একর জমির জায়গা স্থানীয় লোকজনের বিক্ষোভের কারণে করবের জন্য আগে ব্যবহৃত হয়নি। এই জমিটি ১৯৬৪ সালে কবরস্থানের জন্য দেওয়া হয়েছিল। করোনার তৃতীয় ঢেউ আসলে অন্যান্য কবরস্থানের উপর চাপ বাড়লে এটি ব্যবহার করতে হবে।"
advertisement
5/5
•শাস্ত্রী পার্কের এক সমাজকর্মী আবদুল সাত্তার জানান, কবরস্থানে জায়গার অভাব ছিল। কারণ করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। সাত্তার বলেন যে শাস্ত্রী পার্কের কবরস্থানটি মূলত দিল্লির ট্রান্স-যমুনা অঞ্চলের লোকদের জন্যই ছিল৷  তিনি বলেছিলেন যে এই কবরস্থানের আকার বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী, দিল্লি সরকার, নাগরিক সংস্থা এবং দিল্লি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন কর্মকর্তাকে চিঠি লিখেছিলেন, তবে এখনও পর্যন্ত কিছুই করা হয়নি।
•শাস্ত্রী পার্কের এক সমাজকর্মী আবদুল সাত্তার জানান, কবরস্থানে জায়গার অভাব ছিল। কারণ করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময় মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে। সাত্তার বলেন যে শাস্ত্রী পার্কের কবরস্থানটি মূলত দিল্লির ট্রান্স-যমুনা অঞ্চলের লোকদের জন্যই ছিল৷ তিনি বলেছিলেন যে এই কবরস্থানের আকার বাড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী, দিল্লি সরকার, নাগরিক সংস্থা এবং দিল্লি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন কর্মকর্তাকে চিঠি লিখেছিলেন, তবে এখনও পর্যন্ত কিছুই করা হয়নি।
advertisement
advertisement
advertisement