চেক বাউন্স হলে হতে পারে জেল ? দেখে নিন নিয়ম কী বলে!

Last Updated:
ভারতে চেক বাউন্স ধারা ১৩৮-এর অধীনে ১৮৮১ নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের লঙ্ঘন। অর্থাৎ অপরাধ।
1/5
বর্তমানে বেশিরভাগ লেনদেন হয় অনলাইনে। তবে কাউকে মোটা টাকা দেওয়ার থাকলে চেক ব্যবহার করা হয় আজও। কিন্তু অনেক সময় চেক বাউন্স হয়। ভারতে চেক বাউন্স ধারা ১৩৮-এর অধীনে ১৮৮১ নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের লঙ্ঘন। অর্থাৎ অপরাধ। এই ক্ষেত্রে চেকের পরিমাণের দ্বিগুণ পর্যন্ত জরিমানা, অথবা দুই বছরের জেল কিংবা দুটোই হতে পারে।
বর্তমানে বেশিরভাগ লেনদেন হয় অনলাইনে। তবে কাউকে মোটা টাকা দেওয়ার থাকলে চেক ব্যবহার করা হয় আজও। কিন্তু অনেক সময় চেক বাউন্স হয়। ভারতে চেক বাউন্স ধারা ১৩৮-এর অধীনে ১৮৮১ নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের লঙ্ঘন। অর্থাৎ অপরাধ। এই ক্ষেত্রে চেকের পরিমাণের দ্বিগুণ পর্যন্ত জরিমানা, অথবা দুই বছরের জেল কিংবা দুটোই হতে পারে।
advertisement
2/5
বিভিন্ন কারণে চেক বাউন্স হতে পারে। অ্যাকাউন্টে ব্যালেন্স না থাকা বা কম থাকা, ভুল স্বাক্ষর, লেখায় ভুল, অ্যাকাউন্ট নম্বরে ভুল, ওভাররাইট করা ইত্যাদি প্রধান কারণ। এছাড়া চেকের মেয়াদ শেষ হওয়া, চেকারের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা, জাল চেক সন্দেহে, চেকে কোম্পানির স্ট্যাম্পিং না করা এবং ওভারড্রাফট সীমা অতিক্রম করা ইত্যাদি কারণেও চেক বাউন্স হতে পারে। কিন্তু অ্যাকাউন্টে টাকা নেই অথচ কেউ চেক কেটে দিয়েছে, এমনটা ঘটলে সেটা আইনত অপরাধ।
বিভিন্ন কারণে চেক বাউন্স হতে পারে। অ্যাকাউন্টে ব্যালেন্স না থাকা বা কম থাকা, ভুল স্বাক্ষর, লেখায় ভুল, অ্যাকাউন্ট নম্বরে ভুল, ওভাররাইট করা ইত্যাদি প্রধান কারণ। এছাড়া চেকের মেয়াদ শেষ হওয়া, চেকারের অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা, জাল চেক সন্দেহে, চেকে কোম্পানির স্ট্যাম্পিং না করা এবং ওভারড্রাফট সীমা অতিক্রম করা ইত্যাদি কারণেও চেক বাউন্স হতে পারে। কিন্তু অ্যাকাউন্টে টাকা নেই অথচ কেউ চেক কেটে দিয়েছে, এমনটা ঘটলে সেটা আইনত অপরাধ।
advertisement
3/5
চেক বাউন্স বা চেক ডিজঅনার হলে কী হবে: কী কারণে চেক বাউন্স হল, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। তার উপর ভিত্তি করেই প্রেরককে জেল বা জরিমানা করা হয়। চেক বাউন্স ১৮৮১ নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের অধীনে একটি ফৌজদারি অপরাধ। আগেই বলা হয়েছে, অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকার পরেও চেক কেটে দিলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
চেক বাউন্স বা চেক ডিজঅনার হলে কী হবে: কী কারণে চেক বাউন্স হল, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। তার উপর ভিত্তি করেই প্রেরককে জেল বা জরিমানা করা হয়। চেক বাউন্স ১৮৮১ নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের অধীনে একটি ফৌজদারি অপরাধ। আগেই বলা হয়েছে, অ্যাকাউন্টে টাকা না থাকার পরেও চেক কেটে দিলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
advertisement
4/5
চেক বাউন্স হলে ব্যাঙ্ক প্রথমে পাওনাদারকে একটি রসিদ দেয়। সেখানে চেক বাউন্সের কারণ ব্যাখ্যা করা হয়। এরপর পাওনাদারকে ৩০ দিনের মধ্যে চেক প্রেরকের কাছে নোটিস পাঠাতে হবে। নোটিসের ১৫ দিনের মধ্যে কোনও উত্তর না পেলে পাওনাদার ১৫ দিন শেষ হওয়ার তারিখ থেকে এক মাসের মধ্যে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। এরপরেও যদি টাকা না মেলে তাহলে চেক প্রেরকের বিরুদ্ধে মামলা করা যায়।
চেক বাউন্স হলে ব্যাঙ্ক প্রথমে পাওনাদারকে একটি রসিদ দেয়। সেখানে চেক বাউন্সের কারণ ব্যাখ্যা করা হয়। এরপর পাওনাদারকে ৩০ দিনের মধ্যে চেক প্রেরকের কাছে নোটিস পাঠাতে হবে। নোটিসের ১৫ দিনের মধ্যে কোনও উত্তর না পেলে পাওনাদার ১৫ দিন শেষ হওয়ার তারিখ থেকে এক মাসের মধ্যে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। এরপরেও যদি টাকা না মেলে তাহলে চেক প্রেরকের বিরুদ্ধে মামলা করা যায়।
advertisement
5/5
চেক ইস্যু করার তারিখ থেকে ৩ মাস পর্যন্ত সময় পাওয়া যায়। এর মধ্যে প্রাপক চেক প্রেরকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন। কিংবা চেক প্রেরক একটি নতুন চেক ইস্যু করতে পারেন। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভাল, চেক বাউন্সের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ বছরের জেল হতে পারে। চেক ফেরত গেলে গ্রাহকের কাছ থেকে ব্যাঙ্ক জরিমানাও নেয়।
চেক ইস্যু করার তারিখ থেকে ৩ মাস পর্যন্ত সময় পাওয়া যায়। এর মধ্যে প্রাপক চেক প্রেরকের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন। কিংবা চেক প্রেরক একটি নতুন চেক ইস্যু করতে পারেন। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভাল, চেক বাউন্সের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ বছরের জেল হতে পারে। চেক ফেরত গেলে গ্রাহকের কাছ থেকে ব্যাঙ্ক জরিমানাও নেয়।
advertisement
advertisement
advertisement