কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর Aadhaar বা Pan কার্ডের কী করা উচিত? অপব্যবহার রুখতে অবশ্যই জেনে রাখুন

Last Updated:
প্রত্যেক ব্যক্তির আধার এবং প্যান নম্বর আলাদা। জীবদ্দশায় সেগুলি তিনি ব্যবহার করেন। কিন্তু কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর আধার বা প্যান কার্ডের কী হয়?
1/7
আধার, প্যান এবং ভোটার কার্ড হল সবচেয়ে জরুরি নথি। এগুলো কেন্দ্রীয় সরকার জারি করে। ব্যক্তির পরিচয়পত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনলাইনে ফর্ম ফিলআপ থেকে শুরু করে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া – সর্বত্রই আধার বা প্যান কার্ড প্রয়োজন। এগুলো ছাড়া কোনও কাজই হবে না।
আধার, প্যান এবং ভোটার কার্ড হল সবচেয়ে জরুরি নথি। এগুলো কেন্দ্রীয় সরকার জারি করে। ব্যক্তির পরিচয়পত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনলাইনে ফর্ম ফিলআপ থেকে শুরু করে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া – সর্বত্রই আধার বা প্যান কার্ড প্রয়োজন। এগুলো ছাড়া কোনও কাজই হবে না।
advertisement
2/7
প্রত্যেক ব্যক্তির আধার এবং প্যান নম্বর আলাদা। জীবদ্দশায় সেগুলি তিনি ব্যবহার করেন। কিন্তু কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর আধার বা প্যান কার্ডের কী হয়? এই নথিগুলি নিয়ে মৃত ব্যক্তির পরিবারের কী করা উচিত, যাতে কেউ সেগুলোর অপব্যবহার করতে না পারে।
প্রত্যেক ব্যক্তির আধার এবং প্যান নম্বর আলাদা। জীবদ্দশায় সেগুলি তিনি ব্যবহার করেন। কিন্তু কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর আধার বা প্যান কার্ডের কী হয়? এই নথিগুলি নিয়ে মৃত ব্যক্তির পরিবারের কী করা উচিত, যাতে কেউ সেগুলোর অপব্যবহার করতে না পারে।
advertisement
3/7
আধার কার্ড: প্রত্যেক আধার কার্ডেই ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর দেওয়া হয়। একে আধার নম্বরও বলেন অনেকে। যাইহোক আধার কার্ড পরিচয় এবং ঠিকানার প্রমাণপত্র হিসেবে কাজ করে। আধার এবং মোবাইল নম্বর লিঙ্ক করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
আধার কার্ড: প্রত্যেক আধার কার্ডেই ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর দেওয়া হয়। একে আধার নম্বরও বলেন অনেকে। যাইহোক আধার কার্ড পরিচয় এবং ঠিকানার প্রমাণপত্র হিসেবে কাজ করে। আধার এবং মোবাইল নম্বর লিঙ্ক করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
4/7
বর্তমানে কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর আধার কার্ড ডি-অ্যাক্টিভেট কিংবা বাতিল করার মতো কোনও নিয়ম নেই। ইউআইডিআইএ-এর অফিসে এই সংক্রান্ত কোনও তথ্যও এখনও পর্যন্ত দিতে হয় না। তবে সেই আধার কার্ড অপব্যবহারের আশঙ্কা রয়েই যায়।
বর্তমানে কোনও ব্যক্তির মৃত্যুর পর তাঁর আধার কার্ড ডি-অ্যাক্টিভেট কিংবা বাতিল করার মতো কোনও নিয়ম নেই। ইউআইডিআইএ-এর অফিসে এই সংক্রান্ত কোনও তথ্যও এখনও পর্যন্ত দিতে হয় না। তবে সেই আধার কার্ড অপব্যবহারের আশঙ্কা রয়েই যায়।
advertisement
5/7
মৃত ব্যক্তির আধারের অপব্যবহার যাতে না হয়, সেটা তাঁর পরিবারের সদস্যদেরই নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে একটা কাজই করা যায়, সেটা হল আধারের সঙ্গে যুক্ত বায়োমেট্রিক ডেটা সুরক্ষিত রাখার জন্য UIDAI ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক্স লক করা।
মৃত ব্যক্তির আধারের অপব্যবহার যাতে না হয়, সেটা তাঁর পরিবারের সদস্যদেরই নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে একটা কাজই করা যায়, সেটা হল আধারের সঙ্গে যুক্ত বায়োমেট্রিক ডেটা সুরক্ষিত রাখার জন্য UIDAI ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক্স লক করা।
advertisement
6/7
প্যান কার্ড: ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কিংবা ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলা এবং ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করার জন্য প্যান কার্ড প্রয়োজন। ব্যক্তির মৃত্যুর পর প্যান কার্ড সারেন্ডার করা যায়। এর জন্য মৃত্রত পরিবারের সদস্যদের অ্যাসিস্টিং অফিসারের কাছে লিখিত আবেদন করতে হবে। সঙ্গে মৃত ব্যক্তির নাম, প্যান, জন্মতারিখ এবং ডেথ সার্টিফিকেটের ফটোকপি দিতে হবে। বলে রাখা ভাল, প্যান কার্ড সারেন্ডার বাধ্যতামূলক নয়। সমস্ত আর্থিক বিষয়ের মীমাংসা হয়ে যাওয়ার মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা চাইলে এই কাজ করতে পারেন।
প্যান কার্ড: ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কিংবা ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলা এবং ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইল করার জন্য প্যান কার্ড প্রয়োজন। ব্যক্তির মৃত্যুর পর প্যান কার্ড সারেন্ডার করা যায়। এর জন্য মৃত্রত পরিবারের সদস্যদের অ্যাসিস্টিং অফিসারের কাছে লিখিত আবেদন করতে হবে। সঙ্গে মৃত ব্যক্তির নাম, প্যান, জন্মতারিখ এবং ডেথ সার্টিফিকেটের ফটোকপি দিতে হবে। বলে রাখা ভাল, প্যান কার্ড সারেন্ডার বাধ্যতামূলক নয়। সমস্ত আর্থিক বিষয়ের মীমাংসা হয়ে যাওয়ার মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা চাইলে এই কাজ করতে পারেন।
advertisement
7/7
ভোটার আইডি কার্ড: মূলত নির্বাচনের সময় ভোট দেওয়ার জন্য ভোটার আইডি কার্ড লাগে। ১৯৬০ সালের ভোটদাতা পঞ্জিকরণ নিয়মের আওতায় মৃত ব্যক্তির ভোটার কার্ড বাতিল করতে হয়। প্রসঙ্গত, ভোটারের মৃত্যুর পর তাঁর ভোটার রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে যায়। ভোটার লিস্ট থেকে নাম বাদ দেওয়া হয়। এর জন্য নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হয়।
ভোটার আইডি কার্ড: মূলত নির্বাচনের সময় ভোট দেওয়ার জন্য ভোটার আইডি কার্ড লাগে। ১৯৬০ সালের ভোটদাতা পঞ্জিকরণ নিয়মের আওতায় মৃত ব্যক্তির ভোটার কার্ড বাতিল করতে হয়। প্রসঙ্গত, ভোটারের মৃত্যুর পর তাঁর ভোটার রেজিস্ট্রেশন বাতিল হয়ে যায়। ভোটার লিস্ট থেকে নাম বাদ দেওয়া হয়। এর জন্য নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হয়।
advertisement
advertisement
advertisement