KYC তো জানেন, CKYC কি জানেন তো? আর্থিক জালিয়াতি থেকে বাঁচাবে এটাই!

Last Updated:
Central Know Your Customer বা CKYC আসলে গ্রাহকের সমস্ত তথ্য একটি জায়গায় জড়ো করে রাখতে পারে।
1/6
ক্রমশ বাড়ছে আর্থিক জালিয়াতির সংখ্যা। আগে সরকারি বা বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির কাছে গ্রাহকের KYC থাকা জরুরি ছিল। KYC অর্থাৎ Know Your Customer, নিজের গ্রাহককে চেনা। জালিয়াতি ঠেকাতে এবং KYC পদ্ধতি সহজ করতে CKYC চালু করছে সরকার।
ক্রমশ বাড়ছে আর্থিক জালিয়াতির সংখ্যা। আগে সরকারি বা বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির কাছে গ্রাহকের KYC থাকা জরুরি ছিল। KYC অর্থাৎ Know Your Customer, নিজের গ্রাহককে চেনা। জালিয়াতি ঠেকাতে এবং KYC পদ্ধতি সহজ করতে CKYC চালু করছে সরকার।
advertisement
2/6
CKYC বা সেন্ট্রাল নো ইওর কাস্টোমার:  কেন্দ্রীয় সরকার ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে এই পদ্ধতি চালু করে। Central Know Your Customer বা CKYC আসলে গ্রাহকের সমস্ত তথ্য একটি জায়গায় জড়ো করে রাখতে পারে। আগে প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব KYC পদ্ধতি ছিল। CKYC-তে প্রদত্ত তথ্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে গচ্ছিত থাকবে। কোনও বিনিয়োগকারীর সম্পূর্ণ তথ্য CKYC-তে যাচাই করা থাকলে তাঁকে আর কোথাও KYC জমা দিতে হবে না। তাঁর সমস্ত তথ্য ও নথি ডিজিটাল ভাবে কেন্দ্রীয় সার্ভারে সংরক্ষণ করা হবে। প্রয়োজনে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি এটি ব্যবহার করতে পারবে।  সেন্ট্রাল রেজিস্ট্রি অফ সিকিউরিটাইজেশন অ্যান্ড অ্যাসেট রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড সিকিউরিটিজ ইন্টারেস্ট অফ ইন্ডিয়া বা CERSAI দ্বারা CKYC পরিচালিত হয়।
CKYC বা সেন্ট্রাল নো ইওর কাস্টোমার: কেন্দ্রীয় সরকার ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে এই পদ্ধতি চালু করে। Central Know Your Customer বা CKYC আসলে গ্রাহকের সমস্ত তথ্য একটি জায়গায় জড়ো করে রাখতে পারে। আগে প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব KYC পদ্ধতি ছিল। CKYC-তে প্রদত্ত তথ্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে গচ্ছিত থাকবে। কোনও বিনিয়োগকারীর সম্পূর্ণ তথ্য CKYC-তে যাচাই করা থাকলে তাঁকে আর কোথাও KYC জমা দিতে হবে না। তাঁর সমস্ত তথ্য ও নথি ডিজিটাল ভাবে কেন্দ্রীয় সার্ভারে সংরক্ষণ করা হবে। প্রয়োজনে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি এটি ব্যবহার করতে পারবে। সেন্ট্রাল রেজিস্ট্রি অফ সিকিউরিটাইজেশন অ্যান্ড অ্যাসেট রিকনস্ট্রাকশন অ্যান্ড সিকিউরিটিজ ইন্টারেস্ট অফ ইন্ডিয়া বা CERSAI দ্বারা CKYC পরিচালিত হয়।
advertisement
3/6
CKYC-র বৈশিষ্ট্য:  ১. CKYC হল একটি ১৪ সংখ্যার গ্রাহক পরিচিতি নম্বর।  ২. এটি নিরাপদ ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হয়।  ৩. তথ্যগুলি প্রয়োজন অনুসারে যাচাই করে নেওয়া যায়।  ৪. কোনও সময় নথিতে কোনও পরিবর্তন হলে সঙ্গে সঙ্গে তা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলির কাছে নির্দেশিকা পৌঁছে যায়।
CKYC-র বৈশিষ্ট্য: ১. CKYC হল একটি ১৪ সংখ্যার গ্রাহক পরিচিতি নম্বর। ২. এটি নিরাপদ ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হয়। ৩. তথ্যগুলি প্রয়োজন অনুসারে যাচাই করে নেওয়া যায়। ৪. কোনও সময় নথিতে কোনও পরিবর্তন হলে সঙ্গে সঙ্গে তা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলির কাছে নির্দেশিকা পৌঁছে যায়।
advertisement
4/6
CKYC-র ধরন:  কে কী ধরনের তথ্য প্রদান করছেন তার উপর নির্ভর করে CKYC চার রকমের হতে পারে—  ১. নর্মাল অ্যাকাউন্ট— এতে গ্রাহক তাঁর PAN, আধার, ভোটার আইডি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, বা নরেগা জব কার্ড আপলোড করতে পারেন।  ২. স্মল অ্যাকাউন্ট—গ্রাহক যখন তাঁর সমস্ত তথ্য এবং নিজের ছবি আপলোড করেন। তখন তাকে ছোট অ্যাকাউন্ট বলে ধার্য করা হয় এবং S অক্ষর দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।  ৩. সিমপ্লিফায়েড মেজার্ড অ্যাকাউন্ট— গ্রাহক RBI সার্কুলার RBI/2015-16/42 অনুসারে নথি প্রদান করলে এই অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়, যা L অক্ষর দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।  ৪. ওটিপি বেসড eKYC অ্যাকাউন্ট: আধার কার্ডের পিডিএফ ফাইল-সহ একটি ছবি আপলোড করে এই অ্যাকাউন্টটি খোলা যেতে পারে। তারপর OTP-র সাহায্যে তা সক্রিয় করে ব্যবহার করা যায়।
CKYC-র ধরন: কে কী ধরনের তথ্য প্রদান করছেন তার উপর নির্ভর করে CKYC চার রকমের হতে পারে— ১. নর্মাল অ্যাকাউন্ট— এতে গ্রাহক তাঁর PAN, আধার, ভোটার আইডি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট, বা নরেগা জব কার্ড আপলোড করতে পারেন। ২. স্মল অ্যাকাউন্ট—গ্রাহক যখন তাঁর সমস্ত তথ্য এবং নিজের ছবি আপলোড করেন। তখন তাকে ছোট অ্যাকাউন্ট বলে ধার্য করা হয় এবং S অক্ষর দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। ৩. সিমপ্লিফায়েড মেজার্ড অ্যাকাউন্ট— গ্রাহক RBI সার্কুলার RBI/2015-16/42 অনুসারে নথি প্রদান করলে এই অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়, যা L অক্ষর দিয়ে চিহ্নিত করা হয়। ৪. ওটিপি বেসড eKYC অ্যাকাউন্ট: আধার কার্ডের পিডিএফ ফাইল-সহ একটি ছবি আপলোড করে এই অ্যাকাউন্টটি খোলা যেতে পারে। তারপর OTP-র সাহায্যে তা সক্রিয় করে ব্যবহার করা যায়।
advertisement
5/6
KYC কী?  KYC বা Know Your Customer একটি সাধারণ প্রক্রিয়া যা সমস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি ব্যবহার করে গ্রাহক সনাক্তকরণের জন্য। বিনিয়োগকারীর পরিচয় দেয় এই যাচাই প্রক্রিয়া। এজন্য নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করতে হয়। IPV বা in-person verification এর মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। তারপর তাঁর সমস্ত নথি KRA রেজিস্ট্রেশন সংস্থার দ্বারা সংরক্ষণ করা হয়।
KYC কী? KYC বা Know Your Customer একটি সাধারণ প্রক্রিয়া যা সমস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি ব্যবহার করে গ্রাহক সনাক্তকরণের জন্য। বিনিয়োগকারীর পরিচয় দেয় এই যাচাই প্রক্রিয়া। এজন্য নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করতে হয়। IPV বা in-person verification এর মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। তারপর তাঁর সমস্ত নথি KRA রেজিস্ট্রেশন সংস্থার দ্বারা সংরক্ষণ করা হয়।
advertisement
6/6
eKYC কী?  eKYC বা ইলেক্ট্রনিক KYC-ও একটি সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া। বিনিয়োগকারীর আধার নম্বরের সাহায্যে এই সনাক্তকরণ করা হয়। eKYC প্রক্রিয়ায় দু’ভাবে কাজ করা যেতে পারে—  ১. ওটিপি ব্যবহার করে (বার্ষিক ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে)।  ২. বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে, KRA থেকে ডিজিটাল তথ্য সংগ্রহ করে (এর কোনও উর্ধ্বসীমা নেই, যদি না স্কিম বা ফান্ড হাউজের নিজস্ব নিয়ম থাকে)।
eKYC কী? eKYC বা ইলেক্ট্রনিক KYC-ও একটি সনাক্তকরণ প্রক্রিয়া। বিনিয়োগকারীর আধার নম্বরের সাহায্যে এই সনাক্তকরণ করা হয়। eKYC প্রক্রিয়ায় দু’ভাবে কাজ করা যেতে পারে— ১. ওটিপি ব্যবহার করে (বার্ষিক ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে)। ২. বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে, KRA থেকে ডিজিটাল তথ্য সংগ্রহ করে (এর কোনও উর্ধ্বসীমা নেই, যদি না স্কিম বা ফান্ড হাউজের নিজস্ব নিয়ম থাকে)।
advertisement
advertisement
advertisement