Provident Fund News: চাকরি বদলের সময় ইপিএফের টাকা তুলে নিচ্ছেন? বড় ভুল হচ্ছে!

Last Updated:
Provident Fund News: কিছু জরুরি অবস্থা বাদ দিয়ে চাকরি জীবনে ইপিএফ থেকে টাকা তোলা যায় না।
1/6
#নয়াদিল্লি: অনেকেই ২-৩ বছরের ব্যবধানে একাধিক চাকরি বদলান। কিন্তু ইপিএফের টাকা তোলেন না। আদতে এতে ক্ষতিই হচ্ছে। কারণ চাকরি বদলানোর সময় ইপিএফে টাকা তোলা খুব সহজ। খালি একটা ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। কয়েক সপ্তাহ পর চেক আসবে কিংবা অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে। প্রতীকী ছবি ৷
#নয়াদিল্লি: অনেকেই ২-৩ বছরের ব্যবধানে একাধিক চাকরি বদলান। কিন্তু ইপিএফের টাকা তোলেন না। আদতে এতে ক্ষতিই হচ্ছে। কারণ চাকরি বদলানোর সময় ইপিএফে টাকা তোলা খুব সহজ। খালি একটা ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। কয়েক সপ্তাহ পর চেক আসবে কিংবা অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
2/6
কিছু জরুরি অবস্থা বাদ দিয়ে চাকরি জীবনে ইপিএফ থেকে টাকা তোলা যায় না। এটাই নিয়ম। কিন্তু অনেকেই কিছু নির্দিষ্ট ছাড় এবং আইনের ফাঁককে কাজে লাগায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যদি কেউ এক মাস বেকার থাকে তাহলে ইপিএফ অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্সের ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত তোলা যায়। দুমাস বেকার থাকলে পুরো টাকাটাই তুলে নেওয়ার সুবিধা আছে। কেউ চাকরি ছেড়ে ব্যবসায় নামতে চাইলে এটা সুবর্ণ সুযোগ হতে পারে।প্রতীকী ছবি ৷
কিছু জরুরি অবস্থা বাদ দিয়ে চাকরি জীবনে ইপিএফ থেকে টাকা তোলা যায় না। এটাই নিয়ম। কিন্তু অনেকেই কিছু নির্দিষ্ট ছাড় এবং আইনের ফাঁককে কাজে লাগায়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যদি কেউ এক মাস বেকার থাকে তাহলে ইপিএফ অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্সের ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত তোলা যায়। দুমাস বেকার থাকলে পুরো টাকাটাই তুলে নেওয়ার সুবিধা আছে। কেউ চাকরি ছেড়ে ব্যবসায় নামতে চাইলে এটা সুবর্ণ সুযোগ হতে পারে।প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
3/6
অবশ্য টাকা তুলে নেওয়ার যুক্তিযুক্ত কারণ দেখাতে হবে। তবে ইপিএফ অ্যাকাউন্টকে স্পর্শ না করাই টাকা বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায়। চাকরি বদলালে অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার করে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। চিকিৎসার জন্য বা জরুরী প্রয়োজনে অনেক সময়ই ইপিএফের টাকায় হাত দিতে হয়। এর ফলে রিটার্নের সময় মূলধন কমে যায়। প্রতীকী ছবি ৷
অবশ্য টাকা তুলে নেওয়ার যুক্তিযুক্ত কারণ দেখাতে হবে। তবে ইপিএফ অ্যাকাউন্টকে স্পর্শ না করাই টাকা বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায়। চাকরি বদলালে অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার করে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। চিকিৎসার জন্য বা জরুরী প্রয়োজনে অনেক সময়ই ইপিএফের টাকায় হাত দিতে হয়। এর ফলে রিটার্নের সময় মূলধন কমে যায়। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
4/6
ধরা যাক প্রথমবার চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর প্রথম বছরের শেষে জমা হওয়া ইপিএফের পরিমাণ হল ২৫০০০ টাকা। এখন তিনি চাকরি বদলাতে চান। তাঁর মনে হতেই পারে ২৫ হাজার টাকা তো আর কোনও মূলধন নয়, তাহলে ট্রান্সফার করিয়ে লাভ কী হবে? প্রতীকী ছবি ৷
ধরা যাক প্রথমবার চাকরিতে যোগ দেওয়ার পর প্রথম বছরের শেষে জমা হওয়া ইপিএফের পরিমাণ হল ২৫০০০ টাকা। এখন তিনি চাকরি বদলাতে চান। তাঁর মনে হতেই পারে ২৫ হাজার টাকা তো আর কোনও মূলধন নয়, তাহলে ট্রান্সফার করিয়ে লাভ কী হবে? প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
5/6
নিয়োগকর্তা ইপিএফ-এ মূল বেতনের ১২ শতাংশ জমা রাখেন। এবং মহার্ঘ্য ভাতা প্রদান করেন। কর্মচারীর বেতন থেকে আরও ১২ শতাংশ কেটে নেয়। নিয়োগকর্তার ৮.৩৩ শতাংশ টাকা কর্মচারী পেনশন স্কিম (ইপিএস) এ যায়। যার কোন সুদ তৎকালীন পাওয়া যায় না। প্রতীকী ছবি ৷
নিয়োগকর্তা ইপিএফ-এ মূল বেতনের ১২ শতাংশ জমা রাখেন। এবং মহার্ঘ্য ভাতা প্রদান করেন। কর্মচারীর বেতন থেকে আরও ১২ শতাংশ কেটে নেয়। নিয়োগকর্তার ৮.৩৩ শতাংশ টাকা কর্মচারী পেনশন স্কিম (ইপিএস) এ যায়। যার কোন সুদ তৎকালীন পাওয়া যায় না। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
6/6
এখন ৮.৫ শতাংশ গড় ইপিএফের হার ধরে নিলে এই ২৫ হাজার টাকা পরবর্তী ১০ বছরে দ্বিগুণেরও বেশি হবে। ১৫ বছরে তা ৮৫ হাজার টাকায় পৌঁছে যাবে। এখন তোলার পরিবর্তে অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার করিয়ে নিলে এই টাকা ৫ গুণেরও বেশি লাভ দেবে। এটা যদি ২৫ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ লাখ টাকা হয়, তাহলে ২০ বছর পর টাকার পরিমাণ কোথায় দাঁড়াবে! তাই চাকরি বদলাতে চাইলে ইপিএফ অ্যাকাউন্ট তুলে না নিয়ে বরং ট্রান্সফার করানোই বুদ্ধিমানের কাজ। প্রতীকী ছবি ৷
এখন ৮.৫ শতাংশ গড় ইপিএফের হার ধরে নিলে এই ২৫ হাজার টাকা পরবর্তী ১০ বছরে দ্বিগুণেরও বেশি হবে। ১৫ বছরে তা ৮৫ হাজার টাকায় পৌঁছে যাবে। এখন তোলার পরিবর্তে অ্যাকাউন্ট ট্রান্সফার করিয়ে নিলে এই টাকা ৫ গুণেরও বেশি লাভ দেবে। এটা যদি ২৫ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ লাখ টাকা হয়, তাহলে ২০ বছর পর টাকার পরিমাণ কোথায় দাঁড়াবে! তাই চাকরি বদলাতে চাইলে ইপিএফ অ্যাকাউন্ট তুলে না নিয়ে বরং ট্রান্সফার করানোই বুদ্ধিমানের কাজ। প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
advertisement
advertisement