Retirement Planning: প্রাইভেট সেক্টরেও পাওয়া যেতে পারে ভাল পেনশন, এই উপায়ে করতে হবে বিনিয়োগ, তাহলেই আর টাকার চিন্তা থাকবে না !

Last Updated:
Retirement Planning: ৫টি স্কিম রয়েছে যা সকল প্রাইভেট সেক্টরের কর্মীদের জন্য লাভদায়ক হতে পারে।
1/12
যাঁরা প্রাইভেট সেক্টরে কাজ করেন, তাঁদের পেনশন নিয়ে চিন্তা থাকে। কিন্তু, তাঁরাও পেতে পারেন ভাল পেনশন। শুধু এই উপায়ে করতে হবে বিনিয়োগ। ৫টি স্কিম রয়েছে যা সকল প্রাইভেট সেক্টরের কর্মীদের জন্য লাভদায়ক হতে পারে।
যাঁরা প্রাইভেট সেক্টরে কাজ করেন, তাঁদের পেনশন নিয়ে চিন্তা থাকে। কিন্তু, তাঁরাও পেতে পারেন ভাল পেনশন। শুধু এই উপায়ে করতে হবে বিনিয়োগ। ৫টি স্কিম রয়েছে যা সকল প্রাইভেট সেক্টরের কর্মীদের জন্য লাভদায়ক হতে পারে।
advertisement
2/12
১. এর মধ্যে একটি হল কর্মচারী পেনশন যোজনা (EPS)। ১০ বছর এতে যোগদানের পরে পেনশনের সুবিধা পাওয়া যায়। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের সদস্যরা কিছু শর্ত পূরণ করলে পেনশন পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হন। পেনশন হিসেবে কত টাকা দেওয়া হবে তা গণনা করা হয় কর্মচারীদের পেনশন স্কিম (ইপিএস) প্রদত্ত একটি সূত্রের ভিত্তিতে। কর্মচারীরা ৫৮ বছর বয়সে পুরো পিএফ পরিমাণ এককভাবে পান। তবে, পেনশনের পরিমাণ মাসিক ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়। ইপিএস পেনশন নির্ধারণের একটি সূত্র আছে।
১. এর মধ্যে একটি হল কর্মচারী পেনশন যোজনা (EPS)। ১০ বছর এতে যোগদানের পরে পেনশনের সুবিধা পাওয়া যায়। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের সদস্যরা কিছু শর্ত পূরণ করলে পেনশন পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হন। পেনশন হিসেবে কত টাকা দেওয়া হবে তা গণনা করা হয় কর্মচারীদের পেনশন স্কিম (ইপিএস) প্রদত্ত একটি সূত্রের ভিত্তিতে। কর্মচারীরা ৫৮ বছর বয়সে পুরো পিএফ পরিমাণ এককভাবে পান। তবে, পেনশনের পরিমাণ মাসিক ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হয়। ইপিএস পেনশন নির্ধারণের একটি সূত্র আছে।
advertisement
3/12
ইপিএফও কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছে। প্রথম পেনশনের জন্য ইপিএফ সদস্য হওয়া প্রয়োজন। কমপক্ষে ১০ বছর নিয়মিত চাকরিতে থাকাও বাধ্যতামূলক। তবেই কর্মী পেনশন পাওয়ার অধিকারী হবেন। ৫৮ বছর বয়সে পেনশন পাওয়া যায়। তবে, ৫০ বছর বয়সের পরে এমনকি ৫৮ বছর বয়সের আগেও পেনশন নেওয়ার বিকল্প রয়েছে। আর্লি পেনশন নিলে, প্রাপ্য পেনশনের পরিমাণ হ্রাস পায়। এর জন্য ফর্ম ১০ডি পূরণ করতে হবে। কর্মচারীর মৃত্যু হলে পরিবার পেনশন পায়। যদি পরিষেবার ইতিহাস ১০ বছরের কম হয় তবে তারা ৫৮ বছর বয়সে পেনশনের পরিমাণ উত্তোলনের বিকল্প পাবেন।
ইপিএফও কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছে। প্রথম পেনশনের জন্য ইপিএফ সদস্য হওয়া প্রয়োজন। কমপক্ষে ১০ বছর নিয়মিত চাকরিতে থাকাও বাধ্যতামূলক। তবেই কর্মী পেনশন পাওয়ার অধিকারী হবেন। ৫৮ বছর বয়সে পেনশন পাওয়া যায়। তবে, ৫০ বছর বয়সের পরে এমনকি ৫৮ বছর বয়সের আগেও পেনশন নেওয়ার বিকল্প রয়েছে। আর্লি পেনশন নিলে, প্রাপ্য পেনশনের পরিমাণ হ্রাস পায়। এর জন্য ফর্ম ১০ডি পূরণ করতে হবে। কর্মচারীর মৃত্যু হলে পরিবার পেনশন পায়। যদি পরিষেবার ইতিহাস ১০ বছরের কম হয় তবে তারা ৫৮ বছর বয়সে পেনশনের পরিমাণ উত্তোলনের বিকল্প পাবেন।
advertisement
4/12
২. এর মধ্যে আরেকটি হল রাষ্ট্রীয় পেনশন যোজনা (NPS)। এটি হল লম্বা সময়ের জন্য অবসর ফান্ড তৈরি করার অপশন। ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম হল একটি পেনশন স্কিম, যা সরকার দ্বারা স্পনসর করা হয়েছে। এটি ২০০৪ সালে সমস্ত সরকারি কর্মচারীদের জন্য শুরু করা হয়। এই স্কিমটি ২০০৯ সালে সকল নাগরিকের জন্য চালু করা হয়। এটি একটি স্বেচ্ছাসেবী এবং দীর্ঘমেয়াদী অবসরের স্কিম। এটি পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (PFRDA) এবং কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
২. এর মধ্যে আরেকটি হল রাষ্ট্রীয় পেনশন যোজনা (NPS)। এটি হল লম্বা সময়ের জন্য অবসর ফান্ড তৈরি করার অপশন। ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম হল একটি পেনশন স্কিম, যা সরকার দ্বারা স্পনসর করা হয়েছে। এটি ২০০৪ সালে সমস্ত সরকারি কর্মচারীদের জন্য শুরু করা হয়। এই স্কিমটি ২০০৯ সালে সকল নাগরিকের জন্য চালু করা হয়। এটি একটি স্বেচ্ছাসেবী এবং দীর্ঘমেয়াদী অবসরের স্কিম। এটি পেনশন ফান্ড রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (PFRDA) এবং কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
advertisement
5/12
৩. তিন নম্বর স্কিমটি হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (PPF)। এতে ভাল ফান্ডের সঙ্গে ট্যাক্সও বাঁচানো সম্ভব। বিনিয়োগকারী যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ন্যূনতম বার্ষিক বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ টাকা। সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ। পিপিএফের মেয়াদ ১৫ বছর। এতে ৫ বছরের লক ইন পিরিয়ড থাকে। এর আগে টাকা তোলা যায় না।
৩. তিন নম্বর স্কিমটি হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (PPF)। এতে ভাল ফান্ডের সঙ্গে ট্যাক্সও বাঁচানো সম্ভব। বিনিয়োগকারী যে কোনও ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ন্যূনতম বার্ষিক বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ টাকা। সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ। পিপিএফের মেয়াদ ১৫ বছর। এতে ৫ বছরের লক ইন পিরিয়ড থাকে। এর আগে টাকা তোলা যায় না।
advertisement
6/12
পিপিএফের ক্ষেত্রে অবশ্য চক্রবৃদ্ধি হারের কৌশলকে কাজে লাগাতে হবে। ১৫ বছরের মেয়াদ শেষ হলে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট পাঁচ বছর করে বাড়ানো যায়। মেয়াদ বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগও চালিয়ে যাওয়া উচিত। তাহলে ম্যাচিউউটির পরিমাণ এবং নতুন বিনিয়োগের উপর সুদ, দুটোই মিলবে। এভাবেই অ্যাকাউন্টে কোটি টাকার বেশি জমা হবে।
পিপিএফের ক্ষেত্রে অবশ্য চক্রবৃদ্ধি হারের কৌশলকে কাজে লাগাতে হবে। ১৫ বছরের মেয়াদ শেষ হলে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট পাঁচ বছর করে বাড়ানো যায়। মেয়াদ বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগও চালিয়ে যাওয়া উচিত। তাহলে ম্যাচিউউটির পরিমাণ এবং নতুন বিনিয়োগের উপর সুদ, দুটোই মিলবে। এভাবেই অ্যাকাউন্টে কোটি টাকার বেশি জমা হবে।
advertisement
7/12
৪. আরেকটি সেরা স্কিম হল মিউচুয়াল ফান্ড। এতে এসআইপির মতো অনেক অপশন পাওয়া যায়। প্রতি মাসে কিস্তিতে অল্প অল্প করে টাকা বিনিয়োগ করা বহু বছর ধরে ভারতীয়দের বিশেষ পছন্দ। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, রেকারিং অ্যাকাউন্ট এবং পোস্ট অফিস স্কিমগুলিতে বিনিয়োগ করে লোকেরা ৫-১০ বছরে ভাল টাকা উপার্জন করে। তবে এই আমানতের সুদ কম, তাই মিউচুয়াল ফান্ড এবং এসআইপির প্রতি মানুষের ঝোঁক বেড়েছে। বিশেষ বিষয় হল বিগত ১০-১৫ বছরে, শেয়ার মার্কেট লিঙ্কড স্কিম এবং মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারীদের প্রচুর রিটার্ন দিয়েছে।
৪. আরেকটি সেরা স্কিম হল মিউচুয়াল ফান্ড। এতে এসআইপির মতো অনেক অপশন পাওয়া যায়। প্রতি মাসে কিস্তিতে অল্প অল্প করে টাকা বিনিয়োগ করা বহু বছর ধরে ভারতীয়দের বিশেষ পছন্দ। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, রেকারিং অ্যাকাউন্ট এবং পোস্ট অফিস স্কিমগুলিতে বিনিয়োগ করে লোকেরা ৫-১০ বছরে ভাল টাকা উপার্জন করে। তবে এই আমানতের সুদ কম, তাই মিউচুয়াল ফান্ড এবং এসআইপির প্রতি মানুষের ঝোঁক বেড়েছে। বিশেষ বিষয় হল বিগত ১০-১৫ বছরে, শেয়ার মার্কেট লিঙ্কড স্কিম এবং মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকারীদের প্রচুর রিটার্ন দিয়েছে।
advertisement
8/12
এসআইপির মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ উত্তরোত্তর বাড়ছে। তবে মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত, তাই নিশ্চিত রিটার্ন আশা করা যায় না। ফলে, বিশেষজ্ঞর পরামর্শ সঙ্গে রাখা উচিত হবে। সেক্ষেত্রে বিনিয়োগের টাকা থাকবে সুরক্ষিত, রিটার্নও হয়ে উঠবে মনের মতো।
এসআইপির মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ উত্তরোত্তর বাড়ছে। তবে মিউচুয়াল ফান্ড বাজারের সঙ্গে যুক্ত, তাই নিশ্চিত রিটার্ন আশা করা যায় না। ফলে, বিশেষজ্ঞর পরামর্শ সঙ্গে রাখা উচিত হবে। সেক্ষেত্রে বিনিয়োগের টাকা থাকবে সুরক্ষিত, রিটার্নও হয়ে উঠবে মনের মতো।
advertisement
9/12
৫. সর্বশেষ সেরা স্কিম হল ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ। কোনও ব্যাঙ্কের এফডি বা অন্য কোনও স্কিমে বিনিয়োগ করে ভাল লাভ পাওয়া যেতে পারে। ব্যাঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিটকে বিনিয়োগের জন্য একটি নিরাপদ বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে, লোকেরা তাদের সঞ্চয়ের উপর আরও ভাল রিটার্ন পায়। নিরাপদ বিনিয়োগ এবং ভাল রিটার্নের কারণে অনেকেই ব্যাঙ্ক এফডিতে অর্থ বিনিয়োগ করে।
৫. সর্বশেষ সেরা স্কিম হল ব্যাঙ্কে বিনিয়োগ। কোনও ব্যাঙ্কের এফডি বা অন্য কোনও স্কিমে বিনিয়োগ করে ভাল লাভ পাওয়া যেতে পারে। ব্যাঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিটকে বিনিয়োগের জন্য একটি নিরাপদ বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে, লোকেরা তাদের সঞ্চয়ের উপর আরও ভাল রিটার্ন পায়। নিরাপদ বিনিয়োগ এবং ভাল রিটার্নের কারণে অনেকেই ব্যাঙ্ক এফডিতে অর্থ বিনিয়োগ করে।
advertisement
10/12
এফডিতে দুটি বিকল্প রয়েছে। প্রথম বিকল্পটি হল ক্রমবর্ধমান স্কিম, যেখানে ম্যাচিউরিটির সময় মূল এবং সুদ উভয়ই যোগ করে টাকা নেওয়া যায়। অন্য দিকে, নন-কমিউলেটিভ স্কিমে একটি নির্দিষ্ট ব্যবধানে নিয়মিত অর্থ প্রদান করা হয়। আবেদন করার সময়, মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধবার্ষিক এবং বার্ষিক অর্থপ্রদানের বিকল্প বেছে নেওয়া যেতে পারে। মাসিক বিকল্পটি বেছে নিলে প্রতি মাসে অ্যাকাউন্টে টাকা আসে।
এফডিতে দুটি বিকল্প রয়েছে। প্রথম বিকল্পটি হল ক্রমবর্ধমান স্কিম, যেখানে ম্যাচিউরিটির সময় মূল এবং সুদ উভয়ই যোগ করে টাকা নেওয়া যায়। অন্য দিকে, নন-কমিউলেটিভ স্কিমে একটি নির্দিষ্ট ব্যবধানে নিয়মিত অর্থ প্রদান করা হয়। আবেদন করার সময়, মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধবার্ষিক এবং বার্ষিক অর্থপ্রদানের বিকল্প বেছে নেওয়া যেতে পারে। মাসিক বিকল্পটি বেছে নিলে প্রতি মাসে অ্যাকাউন্টে টাকা আসে।
advertisement
11/12
কেউ যদি ট্যাক্স সেভার ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করে, তাহলে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি এর অধীনে একটি আর্থিক বছরে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ছাড় পাওয়া যেতে পারে। যদি একটি আর্থিক বছরে মাসিক আয় বা রিটার্ন ৪০,০০০ টাকার বেশি হয় তবে ব্যাঙ্ক ১০% টিডিএস কেটে নেয়। সিনিয়র সিটিজেনদের ক্ষেত্রে, এই পরিমাণ ৫০,০০০ টাকা। আমানতকারীর যদি প্যান কার্ড না থাকে তবে ব্যাঙ্ক ২০% টিডিএস কাটবে।
কেউ যদি ট্যাক্স সেভার ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করে, তাহলে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি এর অধীনে একটি আর্থিক বছরে ১,৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ছাড় পাওয়া যেতে পারে। যদি একটি আর্থিক বছরে মাসিক আয় বা রিটার্ন ৪০,০০০ টাকার বেশি হয় তবে ব্যাঙ্ক ১০% টিডিএস কেটে নেয়। সিনিয়র সিটিজেনদের ক্ষেত্রে, এই পরিমাণ ৫০,০০০ টাকা। আমানতকারীর যদি প্যান কার্ড না থাকে তবে ব্যাঙ্ক ২০% টিডিএস কাটবে।
advertisement
12/12
প্রাইভেট সেক্টরের কর্মীদের ভবিষ্যতের জন্য এই ৫টি স্কিম হল বিনিয়োগের সেরা মাধ্যম। এতে বিনিয়োগ করে তাঁরা ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে পেনশনের লাভ ওঠাতে পারেন।
প্রাইভেট সেক্টরের কর্মীদের ভবিষ্যতের জন্য এই ৫টি স্কিম হল বিনিয়োগের সেরা মাধ্যম। এতে বিনিয়োগ করে তাঁরা ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে পেনশনের লাভ ওঠাতে পারেন।
advertisement
advertisement
advertisement