Record High Silver Price: রুপোর দাম দেড় গুণ বেড়েছে, ৬ মাসে রেকর্ড বৃদ্ধি! এখনই বিক্রি করা উচিত না কি বিনিয়োগ চালিয়ে যাবেন? বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন...

Last Updated:
Record High Silver Price: গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কি রুপোয় বিনিয়োগ করা উচিত?
1/8
বিগত এক বছরে শুধু সোনাই নয়, রুপোর দামও একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এমনভাবে বেড়েছে যা সাধারণত শুধুমাত্র বড় ধরনের তেজি প্রতিযোগিতার সময়েই কেবল দেখা যায়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে। বিগত বছর প্রতি কেজি রুপোর দাম ছিল প্রায় ৯৫,৭০০ টাকা এবং এখন তা প্রতি কেজি ১,৮০,০০০ থেকে ১,৯১,০০০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। এর অর্থ হল মাত্র ৬ থেকে ৮ মাসের মধ্যে রুপোর দাম প্রায় দেড় গুণ বেড়েছে। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়: হঠাৎ করে রুপো এত দামি কেন হয়ে উঠল? এটা কি কেবল কাকতালীয় এক ঘটনা না কি এর পিছনে কোনও শক্তিশালী অর্থনৈতিক ও শিল্পগত কারণ আছে? সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কি রুপোয় বিনিয়োগ করা উচিত?
বিগত এক বছরে শুধু সোনাই নয়, রুপোর দামও একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এমনভাবে বেড়েছে যা সাধারণত শুধুমাত্র বড় ধরনের তেজি প্রতিযোগিতার সময়েই কেবল দেখা যায়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে। বিগত বছর প্রতি কেজি রুপোর দাম ছিল প্রায় ৯৫,৭০০ টাকা এবং এখন তা প্রতি কেজি ১,৮০,০০০ থেকে ১,৯১,০০০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। এর অর্থ হল মাত্র ৬ থেকে ৮ মাসের মধ্যে রুপোর দাম প্রায় দেড় গুণ বেড়েছে। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায়: হঠাৎ করে রুপো এত দামি কেন হয়ে উঠল? এটা কি কেবল কাকতালীয় এক ঘটনা না কি এর পিছনে কোনও শক্তিশালী অর্থনৈতিক ও শিল্পগত কারণ আছে? সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই সময়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কি রুপোয় বিনিয়োগ করা উচিত?
advertisement
2/8
অর্থ বিশেষজ্ঞ রমন সচদেবের মতে, রুপোর দামের এই উত্থান কেবল বাজারের কোনও কাকতালীয় ঘটনা নয়, বরং সরবরাহ এবং চাহিদার প্রত্যক্ষ ফলাফল। তিনি বলেছেন যে রুপো সরাসরি খনন করা হয় না। এটি বেশিরভাগই দস্তা এবং সীসার উপজাত হিসাবে উৎপাদিত হয়। এর অর্থ হল এর সরবরাহ ইতিমধ্যেই সীমিত, অন্য দিকে, এর চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। অতএব, দাম তো বাড়বেই!
অর্থ বিশেষজ্ঞ রমন সচদেবের মতে, রুপোর দামের এই উত্থান কেবল বাজারের কোনও কাকতালীয় ঘটনা নয়, বরং সরবরাহ এবং চাহিদার প্রত্যক্ষ ফলাফল। তিনি বলেছেন যে রুপো সরাসরি খনন করা হয় না। এটি বেশিরভাগই দস্তা এবং সীসার উপজাত হিসাবে উৎপাদিত হয়। এর অর্থ হল এর সরবরাহ ইতিমধ্যেই সীমিত, অন্য দিকে, এর চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। অতএব, দাম তো বাড়বেই!
advertisement
3/8
চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কেন না রুপো নিত্য দিনের নানা জিনিসপত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তা শুধুই তৈজস আর গয়নায় আটকে নেই। রুপো বৈদ্যুতিক যানবাহন, সৌর প্যানেল, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ডিজিটাল ঘড়ি এবং প্রায় প্রতিটি ইলেকট্রনিক গ্যাজেটে ব্যবহৃত হয়। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির মধ্যে সারা বিশ্ব এখন সৌরশক্তির দিকে ঝুঁকছে, যা রুপোর চাহিদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।শুধু তাই নয়, অনেক কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কও দ্রুত বিনিয়োগের সুবিধা বিবেচনা করে সোনার পাশাপাশি রুপো সংগ্রহ করছে। বিগত বছর রাশিয়া একাই রুপো কেনার জন্য ৫৪৫ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছিল। ডলারের প্রতি আস্থা হ্রাসের কারণে রুপো এখন ঠিক সোনার মতোই সমান্তরাল এক নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠছে।
চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কেন না রুপো নিত্য দিনের নানা জিনিসপত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তা শুধুই তৈজস আর গয়নায় আটকে নেই। রুপো বৈদ্যুতিক যানবাহন, সৌর প্যানেল, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ডিজিটাল ঘড়ি এবং প্রায় প্রতিটি ইলেকট্রনিক গ্যাজেটে ব্যবহৃত হয়। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির মধ্যে সারা বিশ্ব এখন সৌরশক্তির দিকে ঝুঁকছে, যা রুপোর চাহিদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।শুধু তাই নয়, অনেক কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কও দ্রুত বিনিয়োগের সুবিধা বিবেচনা করে সোনার পাশাপাশি রুপো সংগ্রহ করছে। বিগত বছর রাশিয়া একাই রুপো কেনার জন্য ৫৪৫ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছিল। ডলারের প্রতি আস্থা হ্রাসের কারণে রুপো এখন ঠিক সোনার মতোই সমান্তরাল এক নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠছে।
advertisement
4/8
চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কেন না রুপো নিত্য দিনের নানা জিনিসপত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তা শুধুই তৈজস আর গয়নায় আটকে নেই। রুপো বৈদ্যুতিক যানবাহন, সৌর প্যানেল, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ডিজিটাল ঘড়ি এবং প্রায় প্রতিটি ইলেকট্রনিক গ্যাজেটে ব্যবহৃত হয়। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির মধ্যে সারা বিশ্ব এখন সৌরশক্তির দিকে ঝুঁকছে, যা রুপোর চাহিদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।শুধু তাই নয়, অনেক কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কও দ্রুত বিনিয়োগের সুবিধা বিবেচনা করে সোনার পাশাপাশি রুপো সংগ্রহ করছে। বিগত বছর রাশিয়া একাই রুপো কেনার জন্য ৫৪৫ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছিল। ডলারের প্রতি আস্থা হ্রাসের কারণে রুপো এখন ঠিক সোনার মতোই সমান্তরাল এক নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠছে।
চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কেন না রুপো নিত্য দিনের নানা জিনিসপত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তা শুধুই তৈজস আর গয়নায় আটকে নেই। রুপো বৈদ্যুতিক যানবাহন, সৌর প্যানেল, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ডিজিটাল ঘড়ি এবং প্রায় প্রতিটি ইলেকট্রনিক গ্যাজেটে ব্যবহৃত হয়। বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির মধ্যে সারা বিশ্ব এখন সৌরশক্তির দিকে ঝুঁকছে, যা রুপোর চাহিদাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছে।শুধু তাই নয়, অনেক কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কও দ্রুত বিনিয়োগের সুবিধা বিবেচনা করে সোনার পাশাপাশি রুপো সংগ্রহ করছে। বিগত বছর রাশিয়া একাই রুপো কেনার জন্য ৫৪৫ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছিল। ডলারের প্রতি আস্থা হ্রাসের কারণে রুপো এখন ঠিক সোনার মতোই সমান্তরাল এক নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠছে।
advertisement
5/8
রমন সচদেব অনুমান করেছেন যে, বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে এই বছরের শেষ নাগাদ প্রতি কেজি রুপোর দাম ২০০,০০০ টাকায় পৌঁছাতে পারে এবং এমনকি ২০২৬ সালের মধ্যে ২২০,০০০ টাকায় পৌঁছাতে পারে। তবে, তিনি বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করে বলেন যে রুপো একটি অত্যন্ত অস্থির ধাতু। তিনি পরামর্শ দেন যে, যদি বিনিয়োগ করতেই হয়, তাহলে স্বল্পমেয়াদী দৃষ্টিকোণ থেকে তা করতে হবে; দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য সতর্কতা প্রয়োজন।উধের অল বুলিয়ন জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি যোগেশ সিংহল এনডিটিভিকে বলেন যে, উচ্চ মূল্য সত্ত্বেও বাজার অস্থির রয়ে গিয়েছে। এমসিএক্সে দাম ১৮৫,০০০ টাকায় পৌঁছেছে। তবে, গ্রাহকদের উপর নেতিবাচক প্রভাব স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। তিনি পরামর্শ দেন যে, যাঁরা মুনাফা করছেন তাঁদের এখনই মুনাফা বুক করা উচিত এবং সোনা ও রুপোর দাম কমার জন্য অপেক্ষা করা উচিত।
রমন সচদেব অনুমান করেছেন যে, বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে এই বছরের শেষ নাগাদ প্রতি কেজি রুপোর দাম ২০০,০০০ টাকায় পৌঁছাতে পারে এবং এমনকি ২০২৬ সালের মধ্যে ২২০,০০০ টাকায় পৌঁছাতে পারে। তবে, তিনি বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করে বলেন যে রুপো একটি অত্যন্ত অস্থির ধাতু। তিনি পরামর্শ দেন যে, যদি বিনিয়োগ করতেই হয়, তাহলে স্বল্পমেয়াদী দৃষ্টিকোণ থেকে তা করতে হবে; দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য সতর্কতা প্রয়োজন।উধের অল বুলিয়ন জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি যোগেশ সিংহল এনডিটিভিকে বলেন যে, উচ্চ মূল্য সত্ত্বেও বাজার অস্থির রয়ে গিয়েছে। এমসিএক্সে দাম ১৮৫,০০০ টাকায় পৌঁছেছে। তবে, গ্রাহকদের উপর নেতিবাচক প্রভাব স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। তিনি পরামর্শ দেন যে, যাঁরা মুনাফা করছেন তাঁদের এখনই মুনাফা বুক করা উচিত এবং সোনা ও রুপোর দাম কমার জন্য অপেক্ষা করা উচিত।
advertisement
6/8
দিল্লির শতাব্দী প্রাচীন পাইকারি রুপোর বাজার কুচা মহাজনিতেও একই অবস্থা চোখে পড়ছে। ৩০ বছর ধরে এখানে একটি দোকান চালাচ্ছেন গিরিশ জৈন, তিনি বলেন যে, দ্রুত দামের ওঠানামা এবং সাধারণ মানুষের পকেটের উপর ক্রমবর্ধমান বোঝার কারণে গ্রাহকের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। তিনি বলেন যে আগে মানুষ তাদের মেয়ের বিয়ের জন্য সহজেই ৫০,০০০ টাকা বা ১ লাখ টাকা মূল্যের সোনা ও রুপো কিনতে পারত, কিন্তু এখন সেই পরিমাণ একই দামে কেনা কঠিন।
দিল্লির শতাব্দী প্রাচীন পাইকারি রুপোর বাজার কুচা মহাজনিতেও একই অবস্থা চোখে পড়ছে। ৩০ বছর ধরে এখানে একটি দোকান চালাচ্ছেন গিরিশ জৈন, তিনি বলেন যে, দ্রুত দামের ওঠানামা এবং সাধারণ মানুষের পকেটের উপর ক্রমবর্ধমান বোঝার কারণে গ্রাহকের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। তিনি বলেন যে আগে মানুষ তাদের মেয়ের বিয়ের জন্য সহজেই ৫০,০০০ টাকা বা ১ লাখ টাকা মূল্যের সোনা ও রুপো কিনতে পারত, কিন্তু এখন সেই পরিমাণ একই দামে কেনা কঠিন।
advertisement
7/8
কুচা মহাজনীর আরও একজন পাইকারি ব্যবসায়ী ব্রিজমোহন গুপ্তা ব্যাখ্যা করেন যে, প্রতি সেকেন্ডে রুপোর দাম পরিবর্তিত হচ্ছে। ব্যাঙ্ক থেকে ৩০ কেজির একটি রুপোর বার সরবরাহ করা হয়, যা প্রয়োজন অনুসারে আকারে কাটা হয়। আজকাল, মানুষ আরও বেশি রুপোর জিনিসপত্র কিনছে, বিশেষ করে ৯২.৫ হলমার্ক সহ, যেমন চুড়ি, নূপুর, পায়ের আংটি, মূর্তি এবং রুপোর পাত্র। তবে, মজুদের হ্রাস এবং ক্রমবর্ধমান শিল্প চাহিদা দামকে উর্ধ্বমুখী করে তুলছে।
কুচা মহাজনীর আরও একজন পাইকারি ব্যবসায়ী ব্রিজমোহন গুপ্তা ব্যাখ্যা করেন যে, প্রতি সেকেন্ডে রুপোর দাম পরিবর্তিত হচ্ছে। ব্যাঙ্ক থেকে ৩০ কেজির একটি রুপোর বার সরবরাহ করা হয়, যা প্রয়োজন অনুসারে আকারে কাটা হয়। আজকাল, মানুষ আরও বেশি রুপোর জিনিসপত্র কিনছে, বিশেষ করে ৯২.৫ হলমার্ক সহ, যেমন চুড়ি, নূপুর, পায়ের আংটি, মূর্তি এবং রুপোর পাত্র। তবে, মজুদের হ্রাস এবং ক্রমবর্ধমান শিল্প চাহিদা দামকে উর্ধ্বমুখী করে তুলছে।
advertisement
8/8
পরিস্থিতি এমন যে চোরেরাও রুপোর দিকে নজর রেখেছে। মে মাসে ব্রিজমোহন গুপ্তের দোকান থেকে রুপো চুরি হয়ে যায়, এবং এখনও পর্যন্ত তা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সুতরাং, সামগ্রিক চিত্রটি স্পষ্ট: রুপো এখন কেবল গয়না তৈরির জন্য একটি ধাতু নয়, বরং শিল্প, জ্বালানি এবং বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি প্রধান খেলোয়াড় হয়ে উঠেছে। এই কারণেই বাজারের লোকেরা এখন বলছে, রুপোই হল পরবর্তী সময়ের সোনা!কিন্তু প্রশ্ন হল: রুপো কি এখনও সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে আছে? উত্তর তো খুবই স্পষ্ট: দাম বেড়েছে এবং এর দীপ্তি বেড়েছে, কিন্তু ক্রয় ক্ষমতা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
পরিস্থিতি এমন যে চোরেরাও রুপোর দিকে নজর রেখেছে। মে মাসে ব্রিজমোহন গুপ্তের দোকান থেকে রুপো চুরি হয়ে যায়, এবং এখনও পর্যন্ত তা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সুতরাং, সামগ্রিক চিত্রটি স্পষ্ট: রুপো এখন কেবল গয়না তৈরির জন্য একটি ধাতু নয়, বরং শিল্প, জ্বালানি এবং বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি প্রধান খেলোয়াড় হয়ে উঠেছে। এই কারণেই বাজারের লোকেরা এখন বলছে, রুপোই হল পরবর্তী সময়ের সোনা!কিন্তু প্রশ্ন হল: রুপো কি এখনও সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে আছে? উত্তর তো খুবই স্পষ্ট: দাম বেড়েছে এবং এর দীপ্তি বেড়েছে, কিন্তু ক্রয় ক্ষমতা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement