Profitable Invesment: গোল্ড ETF-এ ৭৭,০০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ, তিন বছরের রেকর্ড ভেঙে চুরমার, চমকে গেল বিশ্ব

Last Updated:
পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, নর্থ আমেরিকার গোল্ড ইটিএফে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ ৬.৮ বিলিয়ন ডলার। এশিয়াতেও একই ছবি। সোনার চাহিদাও ব্যাপক।
1/5
সোনার বাজারে হচ্ছেটা কী? ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের রিপোর্ট দেখে নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, খুব শীঘ্রই বড়সড় পরিবর্তন আসতে চলেছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে গ্লোবাল গোল্ড ইটিএফ-এ রেকর্ড বিনিয়োগ হয়েছে। কেনাকাটার পরিমাণ ৯.৪ বিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৭৭,০০০ কোটি টাকা। তিন বছরের রেকর্ড ভেঙে চুরমার। ২০২২ সালের মার্চের পর এত বিপুল বিনিয়োগ আর দেখা যায়নি।
সোনার বাজারে হচ্ছেটা কী? ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের রিপোর্ট দেখে নড়েচড়ে বসেছে গোটা বিশ্ব। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, খুব শীঘ্রই বড়সড় পরিবর্তন আসতে চলেছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে গ্লোবাল গোল্ড ইটিএফ-এ রেকর্ড বিনিয়োগ হয়েছে। কেনাকাটার পরিমাণ ৯.৪ বিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৭৭,০০০ কোটি টাকা। তিন বছরের রেকর্ড ভেঙে চুরমার। ২০২২ সালের মার্চের পর এত বিপুল বিনিয়োগ আর দেখা যায়নি।
advertisement
2/5
পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, নর্থ আমেরিকার গোল্ড ইটিএফে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ ৬.৮ বিলিয়ন ডলার। এশিয়াতেও একই ছবি। সোনার চাহিদাও ব্যাপক। মোট ২.৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে এখানে। ইউরোপে বিনিয়োগের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম ছিল, তারপরেও ১৫১ মিলিয়ন ডলারের কেনাকাটা হয়েছে।
পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, নর্থ আমেরিকার গোল্ড ইটিএফে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বিনিয়োগের পরিমাণ ৬.৮ বিলিয়ন ডলার। এশিয়াতেও একই ছবি। সোনার চাহিদাও ব্যাপক। মোট ২.৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে এখানে। ইউরোপে বিনিয়োগের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম ছিল, তারপরেও ১৫১ মিলিয়ন ডলারের কেনাকাটা হয়েছে।
advertisement
3/5
কেন এত বিনিয়োগ হচ্ছে: এর সবচেয়ে বড় কারণ হল, আমেরিকান ট্রেজারি বন্ডের রিটার্ন কমেছে। বন্ড থেকে লাভ কম হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা সোনার দিকে ঝুঁকছেন। ডলারও দুর্বল হচ্ছে। ডলারের মূল্য কমায় সোনায় বিনিয়োগ বেড়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা। আমেরিকা-চিনের বাণিজ্যযুদ্ধ, ইউরোপের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সাধারণ মানুষ সোনাকে নিরাপদ বিনিয়োগ মনে করছেন। পাশাপাশি শেয়ারবাজারেও পতন চলছে। বিশেষ করে আমেরিকার শেয়ারবাজারে মন্দার আশঙ্কা ও মূল্যস্ফীতির কারণে সোনার চাহিদা আরও বেড়েছে।
কেন এত বিনিয়োগ হচ্ছে: এর সবচেয়ে বড় কারণ হল, আমেরিকান ট্রেজারি বন্ডের রিটার্ন কমেছে। বন্ড থেকে লাভ কম হওয়ায় বিনিয়োগকারীরা সোনার দিকে ঝুঁকছেন। ডলারও দুর্বল হচ্ছে। ডলারের মূল্য কমায় সোনায় বিনিয়োগ বেড়েছে। এর সঙ্গে রয়েছে ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা। আমেরিকা-চিনের বাণিজ্যযুদ্ধ, ইউরোপের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সাধারণ মানুষ সোনাকে নিরাপদ বিনিয়োগ মনে করছেন। পাশাপাশি শেয়ারবাজারেও পতন চলছে। বিশেষ করে আমেরিকার শেয়ারবাজারে মন্দার আশঙ্কা ও মূল্যস্ফীতির কারণে সোনার চাহিদা আরও বেড়েছে।
advertisement
4/5
ভারতেও গোল্ড ইটিএফে প্রচুর টাকা ঢালছেন বিনিয়োগকারীরা। ফেব্রুয়ারিতে মোট ২২০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ১,৮০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে। যদিও জানুয়ারির তুলনায় কিছুটা কম, কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আস্থা এখনও অটুট। অন্য দিকে, চিনে এআই স্টকের দাম বাড়লেও সোনার চাহিদা কমেনি। ২০১৩-এর পর প্রথমবার চিনারা অনলাইনে ‘গোল্ড’ নিয়ে সবচেয়ে বেশি সার্চ করেছেন। হলুদ ধাতুর প্রতি যে আগ্রহ বাড়ছে সেটা স্পষ্ট।
ভারতেও গোল্ড ইটিএফে প্রচুর টাকা ঢালছেন বিনিয়োগকারীরা। ফেব্রুয়ারিতে মোট ২২০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ১,৮০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে। যদিও জানুয়ারির তুলনায় কিছুটা কম, কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আস্থা এখনও অটুট। অন্য দিকে, চিনে এআই স্টকের দাম বাড়লেও সোনার চাহিদা কমেনি। ২০১৩-এর পর প্রথমবার চিনারা অনলাইনে ‘গোল্ড’ নিয়ে সবচেয়ে বেশি সার্চ করেছেন। হলুদ ধাতুর প্রতি যে আগ্রহ বাড়ছে সেটা স্পষ্ট।
advertisement
5/5
ফেব্রুয়ারিতে গ্লোবাল গোল্ড ট্রেডিং ভলিউম বেড়ে দৈনিক ৩০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বিশেষ করে, আমেরিকায় গোল্ড ইটিএফে লেনদেন বেড়েছে, পাশাপাশি সাংহাই ফিউচার্স এক্সচেঞ্জেও। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণেই সোনায় ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। আমেরিকা, ইউরোপ ও এশিয়ার সব বড় বাজারেই গোল্ড ইটিএফে বিনিয়োগ বেড়েছে। ভারতেও তাই। মুদ্রাস্ফীতি ও শেয়ার বাজারের ওঠানামার কারণে সোনা নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা বলছেন, ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিওতে সোনার অনুপাত বাড়ানো উচিত, ভবিষ্যতে বড় লাভ মিলতে পারে।
ফেব্রুয়ারিতে গ্লোবাল গোল্ড ট্রেডিং ভলিউম বেড়ে দৈনিক ৩০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। বিশেষ করে, আমেরিকায় গোল্ড ইটিএফে লেনদেন বেড়েছে, পাশাপাশি সাংহাই ফিউচার্স এক্সচেঞ্জেও। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণেই সোনায় ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। আমেরিকা, ইউরোপ ও এশিয়ার সব বড় বাজারেই গোল্ড ইটিএফে বিনিয়োগ বেড়েছে। ভারতেও তাই। মুদ্রাস্ফীতি ও শেয়ার বাজারের ওঠানামার কারণে সোনা নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীরা বলছেন, ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের পোর্টফোলিওতে সোনার অনুপাত বাড়ানো উচিত, ভবিষ্যতে বড় লাভ মিলতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement