Post Office Bumper Schemes: পোস্ট অফিসের এই বাম্পার স্কিম থেকে এভাবে পেতে পারেন ৪০ লাখ টাকা !
- Written by:Trending Desk
- Published by:Dolon Chattopadhyay
Last Updated:
Post Office Bumper Scheme: দেখে নেওয়া যাক বিনিয়োগকারীরা কীভাবে ১৫ বছরের মেয়াদপূর্তিতে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৪০ লাখ টাকার বেশি তহবিল সংগ্রহ করতে পারে।
advertisement
৭.১% সুদ, ১৫ বছরের লক-ইন -পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের অধীনে সরকার বিনিয়োগকারীদের ৭.১% বার্ষিক কর-মুক্ত সুদ দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, এই সরকারি প্রকল্পটি উচ্চ কর বন্ধনীর মধ্যে থাকা ব্যক্তিদের জন্য একটি লাভজনক বিনিয়োগ হিসাবে প্রমাণিত হয়। পিপিএফ-এ বিনিয়োগ ৮০সি ধারার অধীনে কর-মুক্ত অবদানের মাধ্যমে সুশৃঙ্খল সঞ্চয়কে উৎসাহিত করে। এটি EEE (ছাড়-ছাড়-ছাড়) প্রকল্প, যার সহজ অর্থ হল এই প্রকল্পে নিজেদের দ্বারা প্রদত্ত অবদানও করমুক্ত, এতে বিনিয়োগের উপর প্রাপ্ত সুদও করমুক্ত এবং মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত পরিমাণও করমুক্তই থাকবে। এই প্রকল্পে লক-ইন-পিরিয়ড ১৫ বছর।
advertisement
যে কেউ ৫০০ টাকা থেকে বিনিয়োগ শুরু করতে পারে -ভারত সরকার নিজেই পোস্ট অফিসের পিপিএফ স্কিমে বিনিয়োগের নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেয় এবং যে কেউ মাত্র ৫০০ টাকা বিনিয়োগ দিয়ে শুরু করতে পারে। পিপিএফ স্কিমে এক আর্থিক বছরে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫০,০০০ টাকা এককালীন বিনিয়োগ করা যেতে পারে। এই সরকারি প্রকল্পের বিশেষ বিষয় হল, কেউ যদি ১৫ বছরের লক-ইন পিরিয়ডের পরেও বিনিয়োগ চালিয়ে যেতে চায়, তাহলে প্রতি ৫ বছর অন্তর এটি বাড়িয়ে নিতে পারে।
advertisement
এভাবে ৪০ লাখ টাকার তহবিল গড়ে তোলা যেতে পারে -এখন দেখে নেওয়া যাক বিনিয়োগকারীরা কীভাবে ১৫ বছরের মেয়াদপূর্তিতে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৪০ লাখ টাকার বেশি তহবিল সংগ্রহ করতে পারে। ধরা যাক কেউ প্রতি আর্থিক বছরে সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে। তাহলে সেই অনুযায়ী প্রতি মাসে নিজেদের আয় থেকে ১২,৫০০ টাকা সাশ্রয় করতে হবে। কেউ যদি ১৫ বছর ধরে নিয়মিতভাবে এটি চালিয়ে যায়, তাহলে মোট আমানত হবে ৭.১ শতাংশ সুদের হারে ২২,৫০,০০০ টাকা। একই সঙ্গে, ১৮,১৮,২০৯ টাকার নিশ্চিত রিটার্ন পাওয়া যাবে। অর্থাৎ এই মেয়াদে মোট বিনিয়োগ ৪০,৬৮,২০৯ টাকা হবে। এখানে নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ানো বা কমানো যেতে পারে।
advertisement
ঋণ সহ প্রাথমিক উত্তোলনের সুবিধাপিপিএফ স্কিমের অধীনে যে কোনও পোস্ট অফিস বা ব্যাঙ্কে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। এটি বিনিয়োগের উপর ঋণের সুবিধাও প্রদান করে এবং প্রাথমিক বিনিয়োগে আর্থিক বছরের শেষে ঋণের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। শুধু তাই নয়, পিপিএফ অ্যাকাউন্টে অ্যাকাউন্ট খোলার পাঁচ বছর পরে অ্যাকাউন্ট থেকে উত্তোলনের সুবিধাও পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কেউ ২০২০-২১ সালে অ্যাকাউন্টটি খুলে থাকে, তাহলে ২০২৬-২৭ সালের পরে টাকা তোলা যাবে।









