New Business Ideas: বছরভর চাহিদা থাকে, লাগেও সব জায়গায়, কম খরচে ‘এই’ ব্যবসা শুরু করুন, মাসে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত লাভ হতে পারে

Last Updated:
New Business Ideas: এমন একটা ব্যবসা রয়েছে যেখানে খুব কম বিনিয়োগ করে অল্প দিনের মধ্যেই ভাল লাভ করা সম্ভব।
1/7
ব্যবসা করার ইচ্ছে অনেকেরই থাকে। কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন। ব্যবসা দাঁড়াবে তো? কত টাকা লাগবে? এত পুঁজি কোথা থেকে আসবে? মনে নানা প্রশ্ন জাগে। তবে এমন একটা ব্যবসা রয়েছে যেখানে খুব কম বিনিয়োগ করে অল্প দিনের মধ্যেই ভাল লাভ করা সম্ভব।
ব্যবসা করার ইচ্ছে অনেকেরই থাকে। কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন। ব্যবসা দাঁড়াবে তো? কত টাকা লাগবে? এত পুঁজি কোথা থেকে আসবে? মনে নানা প্রশ্ন জাগে। তবে এমন একটা ব্যবসা রয়েছে যেখানে খুব কম বিনিয়োগ করে অল্প দিনের মধ্যেই ভাল লাভ করা সম্ভব।
advertisement
2/7
সেটা হল, পেপার ন্যাপকিন বা টিস্যু পেপার তৈরির ব্যবসা। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। সরকার আর্থিক সাহায্য দিচ্ছে। আর শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, টিস্যু পেপারের চাহিদাও থাকে বছরভর। তাই ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট খুললে ভাল লাভ হবেই। রোজগার হবে দু’হাতে।
সেটা হল, পেপার ন্যাপকিন বা টিস্যু পেপার তৈরির ব্যবসা। টাকাপয়সা নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। সরকার আর্থিক সাহায্য দিচ্ছে। আর শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, টিস্যু পেপারের চাহিদাও থাকে বছরভর। তাই ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট খুললে ভাল লাভ হবেই। রোজগার হবে দু’হাতে।
advertisement
3/7
জীবনযাত্রার ধরন এখন অনেক বদলে গিয়েছে। গামছা বা রুমালের জায়গা নিয়েছে টিস্যু পেপার। চাহিদা উত্তরোত্তর বাড়ছে। বিক্রিও হচ্ছে ভালই। মূলত হাত-মুখ পরিস্কারের জন্যই টিস্যু পেপার ব্যবহৃত হয়। ইদানীং রেস্টুরেন্ট, হোটেল, ধাবা থেকে শুরু করে অফিস, হাসপাতাল প্রায় সর্বত্রই টিস্যু ব্যবহারের চল হয়েছে।
জীবনযাত্রার ধরন এখন অনেক বদলে গিয়েছে। গামছা বা রুমালের জায়গা নিয়েছে টিস্যু পেপার। চাহিদা উত্তরোত্তর বাড়ছে। বিক্রিও হচ্ছে ভালই। মূলত হাত-মুখ পরিস্কারের জন্যই টিস্যু পেপার ব্যবহৃত হয়। ইদানীং রেস্টুরেন্ট, হোটেল, ধাবা থেকে শুরু করে অফিস, হাসপাতাল প্রায় সর্বত্রই টিস্যু ব্যবহারের চল হয়েছে।
advertisement
4/7
কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে: পেপার ন্যাপকিন বা টিস্যু পেপার তৈরির কারখানা বা ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট খুলতে চাইলে প্রায় ৩.৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। মুদ্রা স্কিমের আওতায় ব্যাঙ্ক লোনের জন্য আবেদন করা যায়। সাধারণত, ব্যাঙ্ক থেকে ৩.১০ লাখ টাকার টার্ম লোন এবং ৫.৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল লোন পাওয়া যায়।
কত টাকা বিনিয়োগ করতে হবে: পেপার ন্যাপকিন বা টিস্যু পেপার তৈরির কারখানা বা ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট খুলতে চাইলে প্রায় ৩.৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। মুদ্রা স্কিমের আওতায় ব্যাঙ্ক লোনের জন্য আবেদন করা যায়। সাধারণত, ব্যাঙ্ক থেকে ৩.১০ লাখ টাকার টার্ম লোন এবং ৫.৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল লোন পাওয়া যায়।
advertisement
5/7
ব্যবসা থেকে আয় কেমন হয়: হিসেব বলছে, এক বছরে ১.৫০ লাখ কিলোগ্রাম পর্যন্ত পেপার ন্যাপকিন তৈরি করা সম্ভব। কিলো প্রতি ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। তাহলে বছরে মোট ৯৭.৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত টার্ন ওভার হতে পারে। সব খরচখরচা বাদ দিয়ে বছরে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত লাভ হতে পারে।
ব্যবসা থেকে আয় কেমন হয়: হিসেব বলছে, এক বছরে ১.৫০ লাখ কিলোগ্রাম পর্যন্ত পেপার ন্যাপকিন তৈরি করা সম্ভব। কিলো প্রতি ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। তাহলে বছরে মোট ৯৭.৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত টার্ন ওভার হতে পারে। সব খরচখরচা বাদ দিয়ে বছরে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত লাভ হতে পারে।
advertisement
6/7
আসল কথা বলা বিক্রি। বিক্রি যদি ভাল হয়, তাহলে কয়েক মাসের মধ্যে পুরো টাকা উঠে আসবে। কোনও মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির কাছ থেকে যদি ন্যাপকিন সরবরাহের বরাত মেলে তাহলে তো কথাই নেই। হিসেব বলছে, সব ঠিকঠাক চললে এক মাসের মধ্যে উৎপাদন খরচ উঠে আসতে পারে। শুধু তাই নয় প্রতি মাসে নিট মুনাফা হতে পারে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত। লোনের টাকা মিটিয়ে দিতেও কোনও সমস্যা হবে না।
আসল কথা বলা বিক্রি। বিক্রি যদি ভাল হয়, তাহলে কয়েক মাসের মধ্যে পুরো টাকা উঠে আসবে। কোনও মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির কাছ থেকে যদি ন্যাপকিন সরবরাহের বরাত মেলে তাহলে তো কথাই নেই। হিসেব বলছে, সব ঠিকঠাক চললে এক মাসের মধ্যে উৎপাদন খরচ উঠে আসতে পারে। শুধু তাই নয় প্রতি মাসে নিট মুনাফা হতে পারে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত। লোনের টাকা মিটিয়ে দিতেও কোনও সমস্যা হবে না।
advertisement
7/7
মুদ্রা যোজনায় আবেদন: ব্যবসা শুরুর জন্য প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনার আওতায় যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে লোনের আবেদন করা যায়। কোনও প্রসেসিং ফি বা গ্যারান্টি ফি দিতে হয় না। পুরো টাকাই সহজ কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়।
মুদ্রা যোজনায় আবেদন: ব্যবসা শুরুর জন্য প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনার আওতায় যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে লোনের আবেদন করা যায়। কোনও প্রসেসিং ফি বা গ্যারান্টি ফি দিতে হয় না। পুরো টাকাই সহজ কিস্তিতে পরিশোধ করা যায়।
advertisement
advertisement
advertisement