Zero Investment Business Ideas: কোনও টাকা ছাড়াই শুরু করুন এই ব্যবসা, মাসের শেষে হাতে আসবে লাখ লাখ টাকা! অল্প সময়ে হবেন লাভবান!

Last Updated:
New Business Idea: বিষাক্ত এই ফুল বিক্রি করেই কোটি কোটি টাকা রোজগার! প্রতি সোমবার প্রয়োজন হবেই এই ফুলের। শ্রাবণ মাসে ফুলটির চাহিদা পৌঁছে যায় অন্য মাত্রায়।
1/6
বাঁকুড়ার মাঠে-ঘাটে, পরিত্যক্ত এলাকায়! রাস্তার ধারে অযত্নে পড়ে থাকতে দেখা যায় এই বিষাক্ত ফুলটি। জানেন এই ফুল কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই ফুল ছাড়া হয়না এক মহা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ফুলটি সংগ্রহ করে বিক্রি করলেই দুর্দান্ত ব্যবসা।
বাঁকুড়ার মাঠে-ঘাটে, পরিত্যক্ত এলাকায়!রাস্তার ধারে অযত্নে পড়ে থাকতে দেখা যায় এই বিষাক্ত ফুলটি। জানেন এই ফুল কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই ফুল ছাড়া হয়না এক মহা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ফুলটি সংগ্রহ করে বিক্রি করলেই দুর্দান্ত ব্যবসা।
advertisement
2/6
এই ফুল যে সে ফুল নয়। এই ফুল ছাড়া হয় না মালা বদল, এই ফুল ছাড়া কোনওভাবেই সম্পন্ন নয় মহাদেবের পুজো। প্রতি সোমবার প্রয়োজন হবেই এই ফুলের। শ্রাবণ মাসে ফুলটির চাহিদা পৌঁছে যায় অন্য মাত্রায়।
এই ফুল যে সে ফুল নয়। এই ফুল ছাড়া হয় না মালা বদল, এই ফুল ছাড়া কোনওভাবেই সম্পন্ন নয় মহাদেবের পুজো। প্রতি সোমবার প্রয়োজন হবেই এই ফুলের। শ্রাবণ মাসে ফুলটির চাহিদা পৌঁছে যায় অন্য মাত্রায়।
advertisement
3/6
বাঁকুড়ার শহরাঞ্চল সংলগ্ন মফস্বল এলাকাগুলির রাস্তার ধারে ধারে বিক্ষিপ্তভাবে দেখা যায় এই গাছ। যদিও কংক্রিটের জঙ্গলের অত্যাচারে ধীরে ধীরে আকন্দ গাছের সংখ্যা কমছে। শ্যামল দেওঘরিয়া সাইকেল নিয়ে পৌঁছে যান, ধলডাঙ্গা থেকে কানকাটা আবার কখনও বিকনা। উদ্দেশ্য আকন্দ ফুল সংগ্রহ করা।
বাঁকুড়ার শহরাঞ্চল সংলগ্ন মফস্বল এলাকাগুলির রাস্তার ধারে ধারে বিক্ষিপ্তভাবে দেখা যায় এই গাছ। যদিও কংক্রিটের জঙ্গলের অত্যাচারে ধীরে ধীরে আকন্দ গাছের সংখ্যা কমছে। শ্যামল দেওঘরিয়া সাইকেল নিয়ে পৌঁছে যান, ধলডাঙ্গা থেকে কানকাটা আবার কখনও বিকনা। উদ্দেশ্য আকন্দ ফুল সংগ্রহ করা।
advertisement
4/6
এই গাছগুলিকে খুঁজে প্রতিদিন ফুল সংগ্রহ করেন শ্যামল দেওঘরিয়া। তারপর বাড়ি গিয়ে সেই ফুলগুলিকে পরিষ্কার করে মালা গাঁথেন তিনি। এবার সেই মালা প্রায় দশ টাকা প্রতি পিস মূল্যে বিক্রি করেন তিনি। বাঁকুড়ার সবচেয়ে বড় শৈবক্ষেত্র এক্তেশ্বরে তার বাড়ি। ফুলগুলি সংগ্রহ করে বিক্রি করতে খুব একটা অসুবিধা হয় না তার।
এই গাছগুলিকে খুঁজে প্রতিদিন ফুল সংগ্রহ করেন শ্যামল দেওঘরিয়া। তারপর বাড়ি গিয়ে সেই ফুলগুলিকে পরিষ্কার করে মালা গাঁথেন তিনি। এবার সেই মালা প্রায় দশ টাকা প্রতি পিস মূল্যে বিক্রি করেন তিনি। বাঁকুড়ার সবচেয়ে বড় শৈবক্ষেত্র এক্তেশ্বরে তার বাড়ি। ফুলগুলি সংগ্রহ করে বিক্রি করতে খুব একটা অসুবিধা হয় না তার।
advertisement
5/6
শ্যামল দেওঘরিয়া বলেন,
শ্যামল দেওঘরিয়া বলেন, "আকন্দ ফুলের আঠা হাতে লেগে হাত ফেটে রক্ত বেরোয়। কিন্তু কিছু করার নেই। এটি করেই আমার সংসার চলে। তাই প্রতিদিন সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়ি।"
advertisement
6/6
আষাঢ় শ্রাবণ চলছে, তার জন্য হয়ত আকন্দ ফুল বিক্রি হচ্ছে পুরো দমে। তবে শ্রাবণ মাস শেষ হতেই বিয়ে ছাড়া এই ফুল বিক্রি করা কঠিন হয়। তাছাড়া চৈত্র মাসে গাছ ভরে দেখা যায় আকন্দ ফুল। বছরের বাকি সময়টা ফুলের যোগান দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে ফুল ব্যবসায়ীদের পক্ষে।
আষাঢ় শ্রাবণ চলছে, তার জন্য হয়ত আকন্দ ফুল বিক্রি হচ্ছে পুরো দমে। তবে শ্রাবণ মাস শেষ হতেই বিয়ে ছাড়া এই ফুল বিক্রি করা কঠিন হয়। তাছাড়া চৈত্র মাসে গাছ ভরে দেখা যায় আকন্দ ফুল। বছরের বাকি সময়টা ফুলের যোগান দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে ফুল ব্যবসায়ীদের পক্ষে।
advertisement
advertisement
advertisement