Business Idea: ফল তো নয়, যেন সোনা...! কম খরচে, বড় লাভ! এই ফল চাষ করেই মালামাল কৃষক

Last Updated:
বছরে দু'বার ফলন হওয়া এই আতা পাইকারি প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাংলার কৃষকদের জন্য এটি এক নতুন দিশা।
1/6
ফলের নাম নাসিকের আতা। আর মহারাষ্ট্রের সেই ফলের‌ই ব্যাপক চাহিদা বাইরের রাজ্যে। বিভিন্ন রাজ্যে ব্যাপক হারে নাসিকের আতা চাষ হলেও এবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এই আতা ফলের চাষ করে তাক লাগালেন জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দিরা এলাকার কৃষক মিঠু বর্মন।
ফলের নাম নাসিকের আতা। আর মহারাষ্ট্রের সেই ফলের‌ই ব্যাপক চাহিদা বাইরের রাজ্যে। বিভিন্ন রাজ্যে ব্যাপক হারে নাসিকের আতা চাষ হলেও এবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এই আতা ফলের চাষ করে তাক লাগালেন জলঘর গ্রাম পঞ্চায়েতের তালমন্দিরা এলাকার কৃষক মিঠু বর্মন।
advertisement
2/6
নাসিক থেকে আতার চারা এনে রোপণ করেছেন তিনি। এরপর তাতে পরিচর্যা হিসেবে নিম খোল, গোবর সার, ভার্মি কম্পোস্ট সার প্রয়োগের পাশাপাশি আবহাওয়া ২৫ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি থাকলেই এই ফলের ফলন খুব ভাল হবে জানিয়েছেন তিনি।
নাসিক থেকে আতার চারা এনে রোপণ করেছেন তিনি। এরপর তাতে পরিচর্যা হিসেবে নিম খোল, গোবর সার, ভার্মি কম্পোস্ট সার প্রয়োগের পাশাপাশি আবহাওয়া ২৫ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি থাকলেই এই ফলের ফলন খুব ভাল হবে জানিয়েছেন তিনি।
advertisement
3/6
এ বিষয়ে চাষি মিঠু বর্মনের কথায়,
এ বিষয়ে চাষি মিঠু বর্মনের কথায়, "চিরাচরিত চাষাবাদ বাদ দিয়ে বিকল্প চাষ হিসেবে দীর্ঘদিন ধরেই ড্রাগন ফল বিভিন্ন বিদেশি ফলের চাষাবাদ করছেন। সেই মতই বাইরের রাজ্য থেকে নাসিকের আতার চারা গাছ নিয়ে এসেছিলেন তিনি। এই ফলের চাহিদাও ব্যাপক। এবছর আতা চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন।
advertisement
4/6
আতা ফলের পাইকারি মূল্য কেজি প্রতি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। তবে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে এই ফলের তেমনভাবে বাজারদর নেই বললেই চলে। তাই তিনি প্রথমবার পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ করে নিজের পরিচিতদের খাওয়ানোর পাশাপাশি সকলকে নাসিকের আতা সম্পর্কে ধারণা দিচ্ছেন।
আতা ফলের পাইকারি মূল্য কেজি প্রতি ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। তবে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে এই ফলের তেমনভাবে বাজারদর নেই বললেই চলে। তাই তিনি প্রথমবার পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ করে নিজের পরিচিতদের খাওয়ানোর পাশাপাশি সকলকে নাসিকের আতা সম্পর্কে ধারণা দিচ্ছেন।"
advertisement
5/6
বছরে দুবার একটি গাছ থেকে এই ফলের ফলন হয়। প্রথমে মার্চ মাসে ফুল আসে আর তারপর সেপ্টেম্বর মাসে তার থেকে ফল পাওয়া যায় একই রকম ভাবে মে-জুন মাসে আবার ফুল আসে এবং ডিসেম্বর জানুয়ারিতে ফলন পাওয়া যায়। গাছে ফুল আসার পর ফল পরিপুক্ত হতে সময় লাগে ১৪০-১৭০ দিন। প্রতি গাছ থেকে ৮-১০ কেজি ফল পাওয়া যায়। যার এক একটির ওজন প্রায় ৩০০-৫০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।
বছরে দুবার একটি গাছ থেকে এই ফলের ফলন হয়। প্রথমে মার্চ মাসে ফুল আসে আর তারপর সেপ্টেম্বর মাসে তার থেকে ফল পাওয়া যায় একই রকম ভাবে মে-জুন মাসে আবার ফুল আসে এবং ডিসেম্বর জানুয়ারিতে ফলন পাওয়া যায়। গাছে ফুল আসার পর ফল পরিপুক্ত হতে সময় লাগে ১৪০-১৭০ দিন। প্রতি গাছ থেকে ৮-১০ কেজি ফল পাওয়া যায়। যার এক একটির ওজন প্রায় ৩০০-৫০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।
advertisement
6/6
বর্তমানে বাজারে এই ফলের চাহিদাও যথেষ্ট। নাসিকের এই আতা চাষ কৃষকদের জন্য বেশ লাভজনক। বাংলার সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ফলের পরিচিতি বারলে নিজস্ব জেলায় ব্যাপকহারে বিক্রি হবে বলে আশাবাদী চাষি মিঠু বর্মন। (তথ্য ও ছবি: সুস্মিতা গোস্বামী)
বর্তমানে বাজারে এই ফলের চাহিদাও যথেষ্ট। নাসিকের এই আতা চাষ কৃষকদের জন্য বেশ লাভজনক। বাংলার সাধারণ মানুষের মধ্যে এই ফলের পরিচিতি বারলে নিজস্ব জেলায় ব্যাপকহারে বিক্রি হবে বলে আশাবাদী চাষি মিঠু বর্মন। (তথ্য ও ছবি: সুস্মিতা গোস্বামী)
advertisement
advertisement
advertisement