Money Making Ideas: ২০২৫ সালে আয় বাড়ানোর স্মার্ট উপায়! এই ৩ খাতে বিনিয়োগ করুন, ভবিষ্যতে মিলবে বিপুল রোজগারের বড় সুযোগ

Last Updated:
Money Making Tips: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এমনটাই। তাঁরা বলেন, টাকা উপার্জনের কোনও শর্টকাট নেই। এর জন্য সঠিক কৌশল আর ধারাবাহিকতা প্রয়োজন।
1/8
রোজগার করা কী মুখের কথা! অনেকেই বলেন এ কথা। সত্যিই তো। যা মাগগিগন্ডার বাজার পড়েছে। দু’পয়সা কামাতে কালঘাম ছুটে যায়। তবে কি না টাকাতেই টাকা বাড়ে। সঠিক জায়গায়, মাথা খাটিয়ে বিনিয়োগ করতে পারলে বাড়তি আয় পেতে কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নেই।
[caption id="attachment_2060642" align="alignnone" width="1200"] রোজগার করা কী মুখের কথা! অনেকেই বলেন এ কথা। সত্যিই তো। যা মাগগিগন্ডার বাজার পড়েছে। দু’পয়সা কামাতে কালঘাম ছুটে যায়। তবে কি না টাকাতেই টাকা বাড়ে। সঠিক জায়গায়, মাথা খাটিয়ে বিনিয়োগ করতে পারলে বাড়তি আয় পেতে কোনও অসুবিধা হওয়ার কথা নেই।</dd> <dd>[/caption]
advertisement
2/8
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এমনটাই। তাঁরা বলেন, টাকা উপার্জনের কোনও শর্টকাট নেই। এর জন্য সঠিক কৌশল আর ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। তাঁদের মতে, নতুন বছর বিনিয়োগ শুরু করার জন্য আদর্শ। যাঁরা প্রথমবার এই দুনিয়ায় পা রাখছেন তাঁরা এই তিনটি জায়গায় বিনিয়োগ করতে পারেন।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এমনটাই। তাঁরা বলেন, টাকা উপার্জনের কোনও শর্টকাট নেই। এর জন্য সঠিক কৌশল আর ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। তাঁদের মতে, নতুন বছর বিনিয়োগ শুরু করার জন্য আদর্শ। যাঁরা প্রথমবার এই দুনিয়ায় পা রাখছেন তাঁরা এই তিনটি জায়গায় বিনিয়োগ করতে পারেন।
advertisement
3/8
লো কস্ট ইনডেক্স ফান্ড: কম টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে চাইলে S&amp;P 500-এর মতো ইনডেক্স ফান্ড আদর্শ। গত ২০ বছর ধরে গড়ে ৮ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান, তাঁদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
লো কস্ট ইনডেক্স ফান্ড: কম টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে চাইলে S&amp;P 500-এর মতো ইনডেক্স ফান্ড আদর্শ। গত ২০ বছর ধরে গড়ে ৮ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ করতে চান, তাঁদের জন্য লাভজনক হতে পারে।
advertisement
4/8
আয়ের একাধিক উৎস: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, এক জায়গা থেকে আয়ের উপর নির্ভরশীল থাকা ঠিক নয়। বরং একাধিক উৎস তৈরি করা জরুরি। এর ফলে হাতে বিকল্প থাকে। কোনও একটা উৎস বন্ধ হয়ে গেলে, অন্য উৎস যেন সেই জায়গা নিতে পারে। এটা খুব দরকারি।
আয়ের একাধিক উৎস: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, এক জায়গা থেকে আয়ের উপর নির্ভরশীল থাকা ঠিক নয়। বরং একাধিক উৎস তৈরি করা জরুরি। এর ফলে হাতে বিকল্প থাকে। কোনও একটা উৎস বন্ধ হয়ে গেলে, অন্য উৎস যেন সেই জায়গা নিতে পারে। এটা খুব দরকারি।
advertisement
5/8
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, কোটিপতিদের মধ্যে অন্তত ৭৬ শতাংশ কমপক্ষে তিনটি জায়গা থেকে আয় করেন। অর্থাৎ তাঁদের আয়ের একাধিক উৎস রয়েছে। সেটা সাইড বিজনেস হতে পারে কিংবা ভাড়া থেকে আয়। বিনিয়োগ থেকেও অনেকে মোটা টাকা রোজগার করেন। বিভিন্ন প্রকল্প থেকেও তাঁদের হাতে টাকা আসতে থাকে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, কোটিপতিদের মধ্যে অন্তত ৭৬ শতাংশ কমপক্ষে তিনটি জায়গা থেকে আয় করেন। অর্থাৎ তাঁদের আয়ের একাধিক উৎস রয়েছে। সেটা সাইড বিজনেস হতে পারে কিংবা ভাড়া থেকে আয়। বিনিয়োগ থেকেও অনেকে মোটা টাকা রোজগার করেন। বিভিন্ন প্রকল্প থেকেও তাঁদের হাতে টাকা আসতে থাকে।
advertisement
6/8
অ্যালগোরিদমিক ট্রেডিং মার্কেট: শেয়ার বাজারে যাঁদের খুব একটা আগ্রহ নেই কিংবা এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সময় নেই, তাঁদের সামনে বড় সুযোগ করে দিয়েছে অ্যালগোরিদম ট্রেডিং মার্কেট। খুব সহজেই মোটা টাকা রোজগার করতে পারেন। অ্যালগোরিদমিক ট্রেডিং ডেটা বিশ্লেষণ করে আয়ের অঙ্ক কয়েক গুণ বাড়াতে পারে।
অ্যালগোরিদমিক ট্রেডিং মার্কেট: শেয়ার বাজারে যাঁদের খুব একটা আগ্রহ নেই কিংবা এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সময় নেই, তাঁদের সামনে বড় সুযোগ করে দিয়েছে অ্যালগোরিদম ট্রেডিং মার্কেট। খুব সহজেই মোটা টাকা রোজগার করতে পারেন। অ্যালগোরিদমিক ট্রেডিং ডেটা বিশ্লেষণ করে আয়ের অঙ্ক কয়েক গুণ বাড়াতে পারে।
advertisement
7/8
বর্তমানে প্রায় ৭০ শতাংশ গ্লোবাল ট্রেড এখন অ্যালগরিদমের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ২০২৫ সালের মধ্যে এই বাজার ১৫.৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যেতে পারে। এই বিশাল বাজারের অংশ হওয়ার এটাই সুযোগ।
বর্তমানে প্রায় ৭০ শতাংশ গ্লোবাল ট্রেড এখন অ্যালগরিদমের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ২০২৫ সালের মধ্যে এই বাজার ১৫.৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যেতে পারে। এই বিশাল বাজারের অংশ হওয়ার এটাই সুযোগ।
advertisement
8/8
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স: এআই এখন আর শুধু একটা ট্রেন্ড নয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে জীবনের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্রে পৌঁছে গিয়েছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স। ২০৩০ সালের মধ্যে এর বাজার ১,৮১১.৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে। তাই এই খাতে বিনিয়োগ করেও ভবিষ্যতে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স: এআই এখন আর শুধু একটা ট্রেন্ড নয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্য থেকে শুরু করে জীবনের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্রে পৌঁছে গিয়েছে আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স। ২০৩০ সালের মধ্যে এর বাজার ১,৮১১.৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছবে। তাই এই খাতে বিনিয়োগ করেও ভবিষ্যতে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব।
advertisement
advertisement
advertisement