‘যা আছে বেচে দিন’, বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ বাজার বিশেষজ্ঞের, SIP নিয়ে কী বলছেন তিনি দেখে নিন

Last Updated:
স্মলক্যাপ ও মিডক্যাপ শেয়ারে রীতিমতো ধ্বস নেমেছে। গত কয়েক দিনে ২০ শতাংশের বেশি পতন হয়েছে স্মলক্যাপ ইনডেক্সে। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করলেন ICICI Prudential Mutual Fund-এর সিআইও S Naren।
1/6
রক্তাক্ত শেয়ার বাজার। স্মলক্যাপ ও মিডক্যাপ শেয়ারে রীতিমতো ধ্বস নেমেছে। গত কয়েক দিনে ২০ শতাংশের বেশি পতন হয়েছে স্মলক্যাপ ইনডেক্সে। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করলেন আইসিআইসিআই প্রুডেনশিয়াল মিউচুয়াল ফান্ডের CIO এস নরেন।
রক্তাক্ত শেয়ার বাজার। স্মলক্যাপ ও মিডক্যাপ শেয়ারে রীতিমতো ধ্বস নেমেছে। গত কয়েক দিনে ২০ শতাংশের বেশি পতন হয়েছে স্মলক্যাপ ইনডেক্সে। এই পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করলেন আইসিআইসিআই প্রুডেনশিয়াল মিউচুয়াল ফান্ডের CIO এস নরেন।
advertisement
2/6
স্মলক্যাপ এখন বিয়ার মার্কেটে ঢুকে পড়েছে। এস নরেন মনে করেন, স্মল এবং মিডক্যাপ ফান্ড থেকে বেড়িয়ে আসার এটাই সময়। Nifty Smallcap 250 ইনডেক্স ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ১৮,৬৮৮.৩০-এর সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছিল। এখন সেখান থেকে ২১ শতাংশ পড়েছে।
স্মলক্যাপ এখন বিয়ার মার্কেটে ঢুকে পড়েছে। এস নরেন মনে করেন, স্মল এবং মিডক্যাপ ফান্ড থেকে বেড়িয়ে আসার এটাই সময়। Nifty Smallcap 250 ইনডেক্স ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ১৮,৬৮৮.৩০-এর সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছিল। এখন সেখান থেকে ২১ শতাংশ পড়েছে।
advertisement
3/6
বাজারের নিয়ম অনুযায়ী, যখন কোনও ইনডেক্স বা স্টক ৫২ শতাংশের সর্বোচ্চ স্তর থেকে ২০ শতাংশ বা তার বেশি নেমে যায়, তখন সেটাকে বিয়ার মার্কেট বলে ধরা হয়। মিডক্যাপ স্টকের অবস্থাও খুব একটা ভাল নয়। Nifty Midcap 150 ইনডেক্স ১৮.১৫ শতাংশ পড়েছে। Nifty Microcap 250 ইনডেক্স পড়েছে ২১.৫ শতাংশ। BSE SME ইনডেক্সে ২৪.৪ শতাংশের পতন হয়েছে।
বাজারের নিয়ম অনুযায়ী, যখন কোনও ইনডেক্স বা স্টক ৫২ শতাংশের সর্বোচ্চ স্তর থেকে ২০ শতাংশ বা তার বেশি নেমে যায়, তখন সেটাকে বিয়ার মার্কেট বলে ধরা হয়। মিডক্যাপ স্টকের অবস্থাও খুব একটা ভাল নয়। Nifty Midcap 150 ইনডেক্স ১৮.১৫ শতাংশ পড়েছে। Nifty Microcap 250 ইনডেক্স পড়েছে ২১.৫ শতাংশ। BSE SME ইনডেক্সে ২৪.৪ শতাংশের পতন হয়েছে।
advertisement
4/6
এই সময়ে স্মল ও মিডক্যাপ ফান্ডে এসআইপি চালিয়ে যাওয়া নিরাপদ নাও হতে পারে বলে মনে করেন আইসিআইসিআই প্রুডেনশিয়াল মিউচুয়াল ফান্ডের সিআইও এস নরেন। তাঁর মতে, এই সেগমেন্টের ভ্যালুয়েশন অনেক বেড়ে গিয়েছে। ফলে মারাত্মক ঝুঁকি রয়েছে। তাঁর কথায়, “স্মল ও মিডক্যাপে যা আছে তা বিক্রি করে বেরিয়ে আসাই ভাল।” তিনি মনে করেন, শেয়ার বাজারে ঝুঁকির ধরণ বদলাচ্ছে। তাই বিনিয়োগকারীদের সঠিকভাবে অ্যাসেট অ্যালোকেশন করতে হবে।
এই সময়ে স্মল ও মিডক্যাপ ফান্ডে এসআইপি চালিয়ে যাওয়া নিরাপদ নাও হতে পারে বলে মনে করেন আইসিআইসিআই প্রুডেনশিয়াল মিউচুয়াল ফান্ডের সিআইও এস নরেন। তাঁর মতে, এই সেগমেন্টের ভ্যালুয়েশন অনেক বেড়ে গিয়েছে। ফলে মারাত্মক ঝুঁকি রয়েছে। তাঁর কথায়, “স্মল ও মিডক্যাপে যা আছে তা বিক্রি করে বেরিয়ে আসাই ভাল।” তিনি মনে করেন, শেয়ার বাজারে ঝুঁকির ধরণ বদলাচ্ছে। তাই বিনিয়োগকারীদের সঠিকভাবে অ্যাসেট অ্যালোকেশন করতে হবে।
advertisement
5/6
তবে আর্থিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করেন, যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে স্মল ও মিডক্যাপ ফান্ডে বিনিয়োগ করছেন, তাঁদের চিন্তার কিছু নেই। ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইজার রাজেশ মিনোচার কথায়, “স্বল্পমেয়াদী লাভের জন্য এসআইপি নয়, দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য করা উচিত।” ১৫-২০ বছর মেয়াদে যাঁরা বিনিয়োগ করছেন তাঁদের ধৈর্য ধরতে হবে। তবে রাজেশ বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ দিয়েছেন, “এখন লার্জক্যাপ ও ডাইভারসিফায়েড ফান্ডে বিনিয়োগ বাড়ানো উচিত, যাতে ঝুঁকি কমানো যায়।”
তবে আর্থিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করেন, যাঁরা দীর্ঘমেয়াদে স্মল ও মিডক্যাপ ফান্ডে বিনিয়োগ করছেন, তাঁদের চিন্তার কিছু নেই। ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইজার রাজেশ মিনোচার কথায়, “স্বল্পমেয়াদী লাভের জন্য এসআইপি নয়, দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য করা উচিত।” ১৫-২০ বছর মেয়াদে যাঁরা বিনিয়োগ করছেন তাঁদের ধৈর্য ধরতে হবে। তবে রাজেশ বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ দিয়েছেন, “এখন লার্জক্যাপ ও ডাইভারসিফায়েড ফান্ডে বিনিয়োগ বাড়ানো উচিত, যাতে ঝুঁকি কমানো যায়।”
advertisement
6/6
বাজার বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, স্মল ও মিডক্যাপ স্টকে বিনিয়োগকারীরা প্রচুর টাকা ঢেলেছেন। ফলে দাম চড়চড়িয়ে বেড়ে গিয়েছে। ২০২৫ সালের শুরুতে এই স্টকগুলোর ব্যাপক উত্থান হয়েছিল। কিন্তু এখন কারেকশন চলছে। মিনোচা বলছেন, “ভারতের অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী। কিন্তু স্মল ও মিডক্যাপ থেকে আগের মতো দ্রুত মুনাফা পাওয়া কঠিন হবে।” তবে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীদের জন্য এখনও ভাল সুযোগ রয়েছে।
বাজার বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, স্মল ও মিডক্যাপ স্টকে বিনিয়োগকারীরা প্রচুর টাকা ঢেলেছেন। ফলে দাম চড়চড়িয়ে বেড়ে গিয়েছে। ২০২৫ সালের শুরুতে এই স্টকগুলোর ব্যাপক উত্থান হয়েছিল। কিন্তু এখন কারেকশন চলছে। মিনোচা বলছেন, “ভারতের অর্থনীতি অনেক শক্তিশালী। কিন্তু স্মল ও মিডক্যাপ থেকে আগের মতো দ্রুত মুনাফা পাওয়া কঠিন হবে।” তবে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগকারীদের জন্য এখনও ভাল সুযোগ রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement