Income Tax Notice: স্ত্রীকে নগদ টাকা দিলেও নোটিস পাঠাতে পারে আয়কর বিভাগ, সমস্যায় পড়ার আগে নিয়মগুলো জেনে রাখুন

Last Updated:
Income Tax Notice: কর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বামী যদি স্ত্রীকে বাড়ির খরচ কিংবা উপহার হিসেবে নগদ টাকা দেন, তাহলে তা স্বামীর আয় হিসেবেই বিবেচনা করা হবে।
1/7
নগদ টাকা স্বামী স্ত্রীকে দিতেই পারেন। সেটা স্বাভাবিকও। কিন্তু সাবধান। নিয়ম না মানলে আয়কর বিভাগ নোটিস পাঠাতে পারে। ব্যাপারটা কী? আয়কর আইন অনুযায়ী, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে নগদ লেনদেনে সরাসরি কোনও নিশেধাজ্ঞা নেই। তবে কিছু নিয়ম এবং শর্ত রয়েছে।
নগদ টাকা স্বামী স্ত্রীকে দিতেই পারেন। সেটা স্বাভাবিকও। কিন্তু সাবধান। নিয়ম না মানলে আয়কর বিভাগ নোটিস পাঠাতে পারে। ব্যাপারটা কী? আয়কর আইন অনুযায়ী, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে নগদ লেনদেনে সরাসরি কোনও নিশেধাজ্ঞা নেই। তবে কিছু নিয়ম এবং শর্ত রয়েছে।
advertisement
2/7
কর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বামী যদি স্ত্রীকে বাড়ির খরচ কিংবা উপহার হিসেবে নগদ টাকা দেন, তাহলে তা স্বামীর আয় হিসেবেই বিবেচনা করা হবে। স্ত্রীকে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। তবে স্ত্রী যদি এই টাকা কোথাও বিনিয়োগ করেন এবং তা থেকে আয় হয়, তাহলে আয়কর দিতে হবে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নে এই আয় দেখানো বাধ্যতামূলক। এটাকে ‘ক্লাবিং অফ ইনকাম’ হিসেবে স্বামীর আয়ের সঙ্গে যোগ করা যায়, তবে এতে বেশি কর দিতে হতে পারে।
কর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বামী যদি স্ত্রীকে বাড়ির খরচ কিংবা উপহার হিসেবে নগদ টাকা দেন, তাহলে তা স্বামীর আয় হিসেবেই বিবেচনা করা হবে। স্ত্রীকে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। তবে স্ত্রী যদি এই টাকা কোথাও বিনিয়োগ করেন এবং তা থেকে আয় হয়, তাহলে আয়কর দিতে হবে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নে এই আয় দেখানো বাধ্যতামূলক। এটাকে ‘ক্লাবিং অফ ইনকাম’ হিসেবে স্বামীর আয়ের সঙ্গে যোগ করা যায়, তবে এতে বেশি কর দিতে হতে পারে।
advertisement
3/7
নগদ টাকা দেওয়ার সময় আয়কর আইনের ধারা ২৬৯ এসএস এবং ২৬৯টি মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন কর বিশেষজ্ঞরা। এই আইনের আওতায় নগদ লেনদেনের সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। যেমন ধারা ২৬৯ এসএস-এর আওতায় এককালীন ২০ হাজার টাকার বেশি নগদ লেনদেন করা যায় না। স্ত্রীকে যদি ২০ হাজার টাকার বেশি দিতে হয়, তাহলে ব্যাঙ্ক মারফত দিতে হবে।
নগদ টাকা দেওয়ার সময় আয়কর আইনের ধারা ২৬৯ এসএস এবং ২৬৯টি মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন কর বিশেষজ্ঞরা। এই আইনের আওতায় নগদ লেনদেনের সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। যেমন ধারা ২৬৯ এসএস-এর আওতায় এককালীন ২০ হাজার টাকার বেশি নগদ লেনদেন করা যায় না। স্ত্রীকে যদি ২০ হাজার টাকার বেশি দিতে হয়, তাহলে ব্যাঙ্ক মারফত দিতে হবে।
advertisement
4/7
আবার ধারা ২৬৯টি অনুযায়ী, ২০ হাজার টাকার বেশি নগদ ফেরত (টাকা ধার নেওয়ার পর) দেওয়া যায় না। দিতে হলে ব্যাঙ্কিং চ্যানেল মারফত দিতে হবে। স্বামী-স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে এই ধারার আওতায় কোনও জরিমানা আরোপ করা হয় না। তবে নিয়ম মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা বজায় থাকে।
আবার ধারা ২৬৯টি অনুযায়ী, ২০ হাজার টাকার বেশি নগদ ফেরত (টাকা ধার নেওয়ার পর) দেওয়া যায় না। দিতে হলে ব্যাঙ্কিং চ্যানেল মারফত দিতে হবে। স্বামী-স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে এই ধারার আওতায় কোনও জরিমানা আরোপ করা হয় না। তবে নিয়ম মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা বজায় থাকে।
advertisement
5/7
পারিবারিক খরচের জন্য স্ত্রীকে যত খুশি টাকা দিতে পারেন স্বামী। এর কোনও সীমা নেই। এই টাকা ট্যাক্সের আওতায় পড়ে না। স্বামীর আয় হিসেবেই দেখা হয়। উপহার হিসেবে নগদ টাকাও দেওয়া যায়। এর উপর কোন ট্যাক্স দিতে হয় না।
পারিবারিক খরচের জন্য স্ত্রীকে যত খুশি টাকা দিতে পারেন স্বামী। এর কোনও সীমা নেই। এই টাকা ট্যাক্সের আওতায় পড়ে না। স্বামীর আয় হিসেবেই দেখা হয়। উপহার হিসেবে নগদ টাকাও দেওয়া যায়। এর উপর কোন ট্যাক্স দিতে হয় না।
advertisement
6/7
আয়কর নোটিস থেকে বাঁচার উপায়: ২০ হাজার টাকার বেশি নগদে লেনদেন করা উচিত নয়। ব্যাঙ্কিং চ্যানেল মারফত করতে হবে। আয়কর রিটার্নে স্ত্রীর বিনিয়োগের পরিমাণ উল্লেখ করা প্রয়োজন। স্ত্রী যদি কোনও সম্পত্তি কেনেন বা ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগ করেন, তাহলে ট্যাক্স দিতে হবে।
আয়কর নোটিস থেকে বাঁচার উপায়: ২০ হাজার টাকার বেশি নগদে লেনদেন করা উচিত নয়। ব্যাঙ্কিং চ্যানেল মারফত করতে হবে। আয়কর রিটার্নে স্ত্রীর বিনিয়োগের পরিমাণ উল্লেখ করা প্রয়োজন। স্ত্রী যদি কোনও সম্পত্তি কেনেন বা ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগ করেন, তাহলে ট্যাক্স দিতে হবে।
advertisement
7/7
প্রসঙ্গত, নগদ লেনদেনে লাগাম টানতে এবং কালো টাকা রোধে আয়কর আইনের ধারা ২৬৯এসএস এবং ২৬৯টি-এর আওতায় বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। উদ্দেশ্য হল নগদ কর ফাঁকি রোধ এবং লেনদেনে স্বচ্ছতা বজায় রাখে।
প্রসঙ্গত, নগদ লেনদেনে লাগাম টানতে এবং কালো টাকা রোধে আয়কর আইনের ধারা ২৬৯এসএস এবং ২৬৯টি-এর আওতায় বিধিনিষেধ লাগু করা হয়েছে। উদ্দেশ্য হল নগদ কর ফাঁকি রোধ এবং লেনদেনে স্বচ্ছতা বজায় রাখে।
advertisement
advertisement
advertisement