৩১ জুলাইয়ের পরেও ফাইল করা যাবে ITR, কারা এই সুবিধা পান? আপনিও সেই তালিকায় রয়েছেন কি না, দেখে নিন
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
যদিও এই সময়সীমার পরেও কিছু করদাতা আইটিআর ফাইলিংয়ের সুবিধা পেয়ে থাকেন। আয়কর বিভাগ এই ধরনের করদাতাদের আরও ৩ মাস সময় দেয়।
প্রতি বছর আইটিআর ফাইলিংয়ের শেষ তারিখ যত এগিয়ে আসে, তা করদাতাদের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে যে কোনও ভাবেই আইটিআর ফাইল করতেই হবে। তা মিস করে গেলে শাস্তিস্বরূপ লেট ফি-ও দিতে হবে। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, ৩১ জুলাইয়ের পর কিছু করদাতাকে আয়কর বিভাগ ছাড় দিয়ে থাকে। এমনকী তাঁদের জন্য একটা আলাদা ডেডলাইনও বানানো হয়।
advertisement
সকলেই হয়তো জানেন যে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের আইটিআর ফাইলিং শুরু হয়েছে গত ১ এপ্রিল থেকেই। বেতনভুক কর্মচারী, বেতন এবং পেনশনভোগী, এইচইউএফ এবং এই ধরনের অ্যাকাউন্টস বুক, যাঁদের অডিটের প্রয়োদন নেই, তাঁদের ক্ষেত্রে আইটিআর ফাইলিংয়ের শেষ তারিখ আগামী ৩১ জুলাই। যদিও এই সময়সীমার পরেও কিছু করদাতা আইটিআর ফাইলিংয়ের সুবিধা পেয়ে থাকেন। আয়কর বিভাগ এই ধরনের করদাতাদের আরও ৩ মাস সময় দেয়।
advertisement
advertisement
advertisement
আবার নির্দিষ্ট লেনদেনের ক্ষেত্রেও ছাড় দেয় আয়কর দফতর। যদি একটি ব্যবসার আন্তর্জাতিক লেনদেনে স্থানান্তর মূল্যের প্রতিবেদন ফাইল করার প্রয়োজন হয়, তাহলে এই ধরনের ব্যবসাগুলিকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের রিটার্ন ফাইল করার অনুমতি দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিক লেনদেন ছাড়াও এটি নির্দিষ্ট ধরনের অভ্যন্তরীণ লেনদেনও অন্তর্ভুক্ত করে।
advertisement
আয়কর বিভাগ করদাতাদের আইটিআর ফাইল করার ক্ষেত্রে আরও শিথিলতার সুবিধা দিয়েছে। কেউ যদি সংশোধিত আইটিআর পূরণ করতে চান, তবে তিনি ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পান। এছাড়াও যাঁরা দেরিতে রিটার্ন ফাইল করেন, তাঁদেরও ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। তবে এই ধরনের করদাতাদের জরিমানা, সুদ ও লেট ফি-ও দিতে হবে। কেউ যদি একটি আপডেট রিটার্ন দাখিল করতে চান, তাহলে তাঁর কাছে এর জন্য আগামী ৩১ মার্চ, ২০২৭ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে।