ফোনে আসা লিঙ্ক আসল না নকল? হ্যাকারদের ফাঁদ কেটে বেরোবেন কীভাবে? রইল ৪ উপায়

Last Updated:
সবই যে ভুয়ো লিঙ্ক তাও তো নয়। তাহলে আসল না নকল, চিনব কী করে আমরা?
1/7
সামনে পুজো। কেনাকাটা শুরু হয়ে গিয়েছে। জামা, জুতো থেকে মেকআপ কিট, সব চাই ব্র্যান্ডেড। কোম্পানিগুলোও বিজ্ঞাপনের ডালি সাজিয়ে বসেছে। এ বলে ‘আমার প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন, পুজোয় আপনাকে চেনাই যাবে না’ তো ও বলে, ‘জামা-প্যান্টে ৫০ শতাংশ ছাড় পেতে এই লিঙ্কে আসুন, পুজোয় কেনাকাটায় সেভিংসও করুন’। কম্পিউটারের মেল বক্স, মোবাইলের মেসেজ ভরে যাচ্ছে এমন লিঙ্কে।
সামনে পুজো। কেনাকাটা শুরু হয়ে গিয়েছে। জামা, জুতো থেকে মেকআপ কিট, সব চাই ব্র্যান্ডেড। কোম্পানিগুলোও বিজ্ঞাপনের ডালি সাজিয়ে বসেছে। এ বলে ‘আমার প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন, পুজোয় আপনাকে চেনাই যাবে না’ তো ও বলে, ‘জামা-প্যান্টে ৫০ শতাংশ ছাড় পেতে এই লিঙ্কে আসুন, পুজোয় কেনাকাটায় সেভিংসও করুন’। কম্পিউটারের মেল বক্স, মোবাইলের মেসেজ ভরে যাচ্ছে এমন লিঙ্কে।
advertisement
2/7
এমন লিঙ্ক যে অনামী সাইট থেকে আসে তা কিন্তু নয়। বরং নামি দামি সংস্থা, ব্র্যান্ড বা ওয়েবসাইট পাঠায়। দেখতে অবিকল আসলের মতো। কিন্তু ওই যে চকচক করলেই সোনা হয় না। তেমনই সব লিঙ্ক আসল নয়। বরং বেশির ভাগই ভুয়ো।
এমন লিঙ্ক যে অনামী সাইট থেকে আসে তা কিন্তু নয়। বরং নামি দামি সংস্থা, ব্র্যান্ড বা ওয়েবসাইট পাঠায়। দেখতে অবিকল আসলের মতো। কিন্তু ওই যে চকচক করলেই সোনা হয় না। তেমনই সব লিঙ্ক আসল নয়। বরং বেশির ভাগই ভুয়ো।
advertisement
3/7
এই সব লিঙ্কে ক্লিক করে ওয়েবসাইটে ঢুকলেই ফোন বা কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার ঢুকবে। আর সেই পথ ধরে ডিভাইসে ঢুকে পড়বে হ্যাকাররা। কিন্তু সবই যে ভুয়ো লিঙ্ক তাও তো নয়। তাহলে আসল না নকল, চিনব কী করে আমরা?
এই সব লিঙ্কে ক্লিক করে ওয়েবসাইটে ঢুকলেই ফোন বা কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার ঢুকবে। আর সেই পথ ধরে ডিভাইসে ঢুকে পড়বে হ্যাকাররা। কিন্তু সবই যে ভুয়ো লিঙ্ক তাও তো নয়। তাহলে আসল না নকল, চিনব কী করে আমরা?
advertisement
4/7
ক) ই-মেল, ফোন নম্বর যাচাই করতে হবে। দেখতে হবে ওয়েবসাইটের ডোমেইন কার নামে আছে। সবচেয়ে ভাল উপায় ওয়েবসাইটের ইউআরএল-এ ‘https’ আছে কি না দেখা। বিশেষ করে বানান। জাল বা ফিশিং ওয়েবসাইটের ইউআরএল-এ হামেশাই বানান ভুল থাকে। যেমন www.facebook.com-এর পরিবর্তে www.faceboook.com হলে বুঝতে হবে এটা জাল।
ক) ই-মেল, ফোন নম্বর যাচাই করতে হবে। দেখতে হবে ওয়েবসাইটের ডোমেইন কার নামে আছে। সবচেয়ে ভাল উপায় ওয়েবসাইটের ইউআরএল-এ ‘https’ আছে কি না দেখা। বিশেষ করে বানান। জাল বা ফিশিং ওয়েবসাইটের ইউআরএল-এ হামেশাই বানান ভুল থাকে। যেমন www.facebook.com-এর পরিবর্তে www.faceboook.com হলে বুঝতে হবে এটা জাল।
advertisement
5/7
খ) ফরোয়ার্ড মেসেজে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করা মুশকিল। ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপের মতো ম্যাসেজিং অ্যাপে ফরোয়ার্ড চিহ্ন আছে কি না দেখতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুয়ো বার্তা একাধিকবার ফরোয়ার্ড করা হয়।
খ) ফরোয়ার্ড মেসেজে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করা মুশকিল। ফেসবুক বা হোয়াটসঅ্যাপের মতো ম্যাসেজিং অ্যাপে ফরোয়ার্ড চিহ্ন আছে কি না দেখতে হবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুয়ো বার্তা একাধিকবার ফরোয়ার্ড করা হয়।
advertisement
6/7
গ) যে ফরোয়ার্ড মেসেজ পাঠাচ্ছে সে কিন্তু মেসেজ লেখেনি। হয়তো অন্য কারও কাছ থেকে পেয়েছে। সেটাই পাঠিয়ে দিয়েছে। সুতরাং পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে ফরোয়ার্ড মেসেজ পেলে সত্যতা সম্পর্কে তার থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়। কিন্তু অপরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে ফরোয়ার্ড মেসেজ পেলে ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করাই উচিত।
গ) যে ফরোয়ার্ড মেসেজ পাঠাচ্ছে সে কিন্তু মেসেজ লেখেনি। হয়তো অন্য কারও কাছ থেকে পেয়েছে। সেটাই পাঠিয়ে দিয়েছে। সুতরাং পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে ফরোয়ার্ড মেসেজ পেলে সত্যতা সম্পর্কে তার থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়। কিন্তু অপরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে ফরোয়ার্ড মেসেজ পেলে ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করাই উচিত।
advertisement
7/7
ঘ) ফেক মেসেজে বানান থেকে বাক্য গঠনে ভুল থাকে। সঙ্গে তাতে থাকে হাইপার লিঙ্ক। এই লিঙ্কে ক্লিক করলে কোনও পেজ খুলে যাবে। সেখানে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ক্রেডিট কার্ড নম্বর বা পাসপোর্টের বিবরণ চায়। কোনও পেজে এই ধরনের তথ্য দেওয়া উচিত নয়। এটা হ্যাকারদের পাতা ফাঁদ।
ঘ) ফেক মেসেজে বানান থেকে বাক্য গঠনে ভুল থাকে। সঙ্গে তাতে থাকে হাইপার লিঙ্ক। এই লিঙ্কে ক্লিক করলে কোনও পেজ খুলে যাবে। সেখানে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, ক্রেডিট কার্ড নম্বর বা পাসপোর্টের বিবরণ চায়। কোনও পেজে এই ধরনের তথ্য দেওয়া উচিত নয়। এটা হ্যাকারদের পাতা ফাঁদ।
advertisement
advertisement
advertisement