How To Become Rich: ভাবছেন কীভাবে ধনী হওয়া যায়? এই ৯ বিনিয়োগের টিপস জীবন বদলে দেবে !

Last Updated:
How To Become Rich: সবাই আর্থিকভাবে শক্তিশালী হতে চায়। প্রায়শই মানুষ ইন্টারনেটে প্রশ্ন করে কীভাবে ধনী হওয়া যায়?
1/8
টাকা বাড়াতে গেলে বা ধনী হতে গেলে বিনিয়োগ তো করতেই হবে! তবে, বিনিয়োগ শুরু করার আগে নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। যেমন কেউ ৫ বছরের মধ্যে নিজের বাড়ি ক্রয় করতে চায়, আবার কেউ বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে চায় অথবা অবসর পরিকল্পনা করতে চায়- এই সব ক্ষেত্রেই তা অর্জন রার উপায় আলাদা হবে।
টাকা বাড়াতে গেলে বা ধনী হতে গেলে বিনিয়োগ তো করতেই হবে! তবে, বিনিয়োগ শুরু করার আগে নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। যেমন কেউ ৫ বছরের মধ্যে নিজের বাড়ি ক্রয় করতে চায়, আবার কেউ বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে চায় অথবা অবসর পরিকল্পনা করতে চায়- এই সব ক্ষেত্রেই তা অর্জন রার উপায় আলাদা হবে।
advertisement
2/8
সবাই আর্থিকভাবে শক্তিশালী হতে চায়। প্রায়শই মানুষ ইন্টারনেটে প্রশ্ন করে কীভাবে ধনী হওয়া যায়? কেবল কঠোর পরিশ্রম করেই নয়, বরং বুদ্ধিমানের মতো বিনিয়োগ করে এবং আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রেখেও ধনী হওয়া যেতে পারে। আমরা এমনই কিছু বিনিয়োগের টিপস নিয়ে এসেছি যা কেবল মূলধনই বৃদ্ধি করবে না, বরং স্বাবলম্বীও করে তুলবে।
সবাই আর্থিকভাবে শক্তিশালী হতে চায়। প্রায়শই মানুষ ইন্টারনেটে প্রশ্ন করে কীভাবে ধনী হওয়া যায়? কেবল কঠোর পরিশ্রম করেই নয়, বরং বুদ্ধিমানের মতো বিনিয়োগ করে এবং আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রেখেও ধনী হওয়া যেতে পারে। আমরা এমনই কিছু বিনিয়োগের টিপস নিয়ে এসেছি যা কেবল মূলধনই বৃদ্ধি করবে না, বরং স্বাবলম্বীও করে তুলবে।
advertisement
3/8
ধনী হতে এই ৯ বিনিয়োগ টিপস অনুসরণ করা উচিত -১) প্রথমেই, নিজেদের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে -

বিনিয়োগ শুরু করার আগে নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। যেমন কেউ ৫ বছরের মধ্যে বাড়ি কিনতে চায়, কেউ বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে চায় অথবা অবসর পরিকল্পনা করতে চায়। নিজেদের লক্ষ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ শুরু করা উচিত। স্বল্পমেয়াদী আর্থিক লক্ষ্য এবং দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ করা উচিত। যেমন ১ থেকে ৩ বছর, ৩ থেকে ৭ বছর এবং ৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ।
ধনী হতে এই ৯ বিনিয়োগ টিপস অনুসরণ করা উচিত -১) প্রথমেই, নিজেদের লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে -বিনিয়োগ শুরু করার আগে নিজেদের আর্থিক লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা উচিত। যেমন কেউ ৫ বছরের মধ্যে বাড়ি কিনতে চায়, কেউ বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে চায় অথবা অবসর পরিকল্পনা করতে চায়। নিজেদের লক্ষ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ শুরু করা উচিত। স্বল্পমেয়াদী আর্থিক লক্ষ্য এবং দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারণ করা উচিত। যেমন ১ থেকে ৩ বছর, ৩ থেকে ৭ বছর এবং ৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ।
advertisement
4/8
২) বাজেট তৈরি করে সঞ্চয়কে অগ্রাধিকার দিতে হবে -যদি কেউ ধনী হতে চায়, তাহলে আর্থিক লক্ষ্য নির্ধারণের পর সঞ্চয় শুরু করতে হবে। এর জন্য, একটি মাসিক বাজেট তৈরি করতে হবে। প্রতি মাসে নিজেদের আয়ের কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০% সঞ্চয় করতে হবে। ৫০-৩০-২০ নিয়ম অনুসারে সঞ্চয় করা আদর্শ। এই নিয়ম অনুসারে, আয়ের ৫০% প্রয়োজনে ব্যয় করতে হবে, ৩০% বিনোদনের মতো শখের জন্য ব্যয় করতে হবে- বাকি ২০% সঞ্চয় করতে হবে এবং বিনিয়োগ করতে হবে। এর জন্য বিনিয়োগের টাকা অ্যাকাউন্ট থেকে অটো ডেবিট করার ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে প্রতি মাসে বিনিয়োগ চলতে থাকে, আলাদা করে ভাবতে না হয়।
২) বাজেট তৈরি করে সঞ্চয়কে অগ্রাধিকার দিতে হবে -যদি কেউ ধনী হতে চায়, তাহলে আর্থিক লক্ষ্য নির্ধারণের পর সঞ্চয় শুরু করতে হবে। এর জন্য, একটি মাসিক বাজেট তৈরি করতে হবে। প্রতি মাসে নিজেদের আয়ের কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০% সঞ্চয় করতে হবে। ৫০-৩০-২০ নিয়ম অনুসারে সঞ্চয় করা আদর্শ। এই নিয়ম অনুসারে, আয়ের ৫০% প্রয়োজনে ব্যয় করতে হবে, ৩০% বিনোদনের মতো শখের জন্য ব্যয় করতে হবে- বাকি ২০% সঞ্চয় করতে হবে এবং বিনিয়োগ করতে হবে। এর জন্য বিনিয়োগের টাকা অ্যাকাউন্ট থেকে অটো ডেবিট করার ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে প্রতি মাসে বিনিয়োগ চলতে থাকে, আলাদা করে ভাবতে না হয়।
advertisement
5/8
৩) বিনিয়োগের ধরন বুঝতে হবে -আজকাল বিনিয়োগের অনেক বিকল্প রয়েছে। এই সবের মধ্যে নিজের আয় এবং ঝুঁকি গ্রহণের ক্ষমতা মূল্যায়ন করে বিনিয়োগ করা উচিত। কেউ যদি চায়, তাহলে মিউচুয়াল ফান্ডের SIP-তে বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদে একটি বড় তহবিল যোগ করতে পারে। এছাড়াও, ডিম্যাট অ্যাকাউন্টেও বিনিয়োগ করা যেতে পারে, রিয়েল এস্টেট, সরকারি স্কিম, ফিক্সড ডিপোজিট ইত্যাদি বিকল্পগুলিতে বিনিয়োগ করা যেতে পারে।

৪) বিনিয়োগকে বৈচিত্র্যময় করতে হবে-

বিনিয়োগের ক্ষেত্রে, বিশেষজ্ঞরা প্রায়শই পরামর্শ দেয় যে, বিনিয়োগ কখনও এক জায়গায় করা উচিত নয়। এর অর্থ বিভিন্ন সম্পদ শ্রেণীতে ভাগ করা উচিত, যেমন ইক্যুইটি, ঋণ, সোনা, রিয়েল এস্টেট। যাতে যে কোনও একটি বিকল্পে নিজের ক্ষতি হলে, তা অন্য বিকল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারে।
৩) বিনিয়োগের ধরন বুঝতে হবে -আজকাল বিনিয়োগের অনেক বিকল্প রয়েছে। এই সবের মধ্যে নিজের আয় এবং ঝুঁকি গ্রহণের ক্ষমতা মূল্যায়ন করে বিনিয়োগ করা উচিত। কেউ যদি চায়, তাহলে মিউচুয়াল ফান্ডের SIP-তে বিনিয়োগ করে দীর্ঘমেয়াদে একটি বড় তহবিল যোগ করতে পারে। এছাড়াও, ডিম্যাট অ্যাকাউন্টেও বিনিয়োগ করা যেতে পারে, রিয়েল এস্টেট, সরকারি স্কিম, ফিক্সড ডিপোজিট ইত্যাদি বিকল্পগুলিতে বিনিয়োগ করা যেতে পারে।৪) বিনিয়োগকে বৈচিত্র্যময় করতে হবে-বিনিয়োগের ক্ষেত্রে, বিশেষজ্ঞরা প্রায়শই পরামর্শ দেয় যে, বিনিয়োগ কখনও এক জায়গায় করা উচিত নয়। এর অর্থ বিভিন্ন সম্পদ শ্রেণীতে ভাগ করা উচিত, যেমন ইক্যুইটি, ঋণ, সোনা, রিয়েল এস্টেট। যাতে যে কোনও একটি বিকল্পে নিজের ক্ষতি হলে, তা অন্য বিকল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারে।
advertisement
6/8
৫) দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকে অগ্রাধিকার দিতে হবে -কেউ যদি নিজেদের বিনিয়োগে বড় রিটার্ন পেতে চায়, তবে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দীর্ঘমেয়াদে, চক্রবৃদ্ধি সুদের থেকে আরও বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। যত তাড়াতাড়ি কেউ বিনিয়োগ শুরু করবে, তত বেশি সুবিধা পাবে।

৬) আর্থিক শিক্ষা বৃদ্ধি করতে হবে -

যদি কেউ বিনিয়োগের জগতে সফল হতে চায়, তাহলে ক্রমাগত শিখতে হবে। আর্থিক নানা বই এবং আর্থিক ব্লগ পড়ার পাশাপাশি, বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে।
৫) দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকে অগ্রাধিকার দিতে হবে -কেউ যদি নিজেদের বিনিয়োগে বড় রিটার্ন পেতে চায়, তবে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দীর্ঘমেয়াদে, চক্রবৃদ্ধি সুদের থেকে আরও বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। যত তাড়াতাড়ি কেউ বিনিয়োগ শুরু করবে, তত বেশি সুবিধা পাবে।৬) আর্থিক শিক্ষা বৃদ্ধি করতে হবে -যদি কেউ বিনিয়োগের জগতে সফল হতে চায়, তাহলে ক্রমাগত শিখতে হবে। আর্থিক নানা বই এবং আর্থিক ব্লগ পড়ার পাশাপাশি, বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে।
advertisement
7/8
৭) জরুরি তহবিল উপেক্ষা করা উচিত হবে না -বিনিয়োগের পাশাপাশি, কর সাশ্রয় এবং জরুরি তহবিল তৈরির দিকেও মনোযোগ দেওয়া উচিত। কমপক্ষে ৬ থেকে ১২ মাসের খরচের সমতুল্য একটি জরুরি তহবিল থাকা উচিত।
৭) জরুরি তহবিল উপেক্ষা করা উচিত হবে না -বিনিয়োগের পাশাপাশি, কর সাশ্রয় এবং জরুরি তহবিল তৈরির দিকেও মনোযোগ দেওয়া উচিত। কমপক্ষে ৬ থেকে ১২ মাসের খরচের সমতুল্য একটি জরুরি তহবিল থাকা উচিত।
advertisement
8/8
৮) নিজের এবং পরিবারের জন্য বিমা ক্রয় করা উচিত -আজও ভারতের অনেক মানুষের চিকিৎসা বিমা নেই। যার কারণে, চিকিৎসাগত জরুরি অবস্থার ক্ষেত্রে, অনেক মানুষের সম্পূর্ণ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং বিনিয়োগ খালি হয়ে যায়। কখনও কখনও, এটি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যেখানে ঋণ নিতে হয়। এই ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে, অবশ্যই নিজের এবং পরিবারের জন্য চিকিৎসা বিমা নিতে হবে।

৯) শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং ধৈর্যশীল হতে হবে -

কেউ যদি আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে চায় এবং বড় লক্ষ্য অর্জন করতে চায়, তাহলে বিনিয়োগের প্রতি শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং ধৈর্যশীল থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
৮) নিজের এবং পরিবারের জন্য বিমা ক্রয় করা উচিত -আজও ভারতের অনেক মানুষের চিকিৎসা বিমা নেই। যার কারণে, চিকিৎসাগত জরুরি অবস্থার ক্ষেত্রে, অনেক মানুষের সম্পূর্ণ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং বিনিয়োগ খালি হয়ে যায়। কখনও কখনও, এটি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যেখানে ঋণ নিতে হয়। এই ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে, অবশ্যই নিজের এবং পরিবারের জন্য চিকিৎসা বিমা নিতে হবে।৯) শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং ধৈর্যশীল হতে হবে -কেউ যদি আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করতে চায় এবং বড় লক্ষ্য অর্জন করতে চায়, তাহলে বিনিয়োগের প্রতি শৃঙ্খলাবদ্ধ এবং ধৈর্যশীল থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
advertisement
advertisement