Gold Loan নিচ্ছেন? ভুলেও ‘এই’ ৪ ভুল করবেন না, নাহলে আজীবন পস্তাবেন
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending-desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Gold Loan : কখন গোল্ড লোন নেওয়া উচিত, আগে এটা ভাবতে হবে। পরিবারের কেউ গুরুতর অসুস্থ, চিকিৎসার জন্য টাকার প্রয়োজন, এমন পরিস্থিতিতে গোল্ড লোন নেওয়া যায়।
advertisement
কখন গোল্ড লোন নেওয়া উচিত, আগে এটা ভাবতে হবে। পরিবারের কেউ গুরুতর অসুস্থ, চিকিৎসার জন্য টাকার প্রয়োজন, এমন পরিস্থিতিতে গোল্ড লোন নেওয়া যায়। কিংবা বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য টাকা কম পড়েছে, ধার করতে হবে, তখনও গোল্ড লোন নিতে পারেন। পরে ঋণ মিটিয়ে সোনা ফেরত নেবেন। কিন্তু সাধারণ প্রয়োজন মেটাতে গোল্ড লোন নেওয়া মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
advertisement
ব্যাঙ্ক এবং নন-ব্যাঙ্কিং ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো গোল্ড লোন দেয়। ব্যাঙ্কে সুদের হার কম। এনবিএফসি-তে তুলনামূলকভাবে বেশি। গোল্ড লোনের অনুমোদনও মেলে খুব দ্রুত। ঋণের পরিমাণও বেশি পাওয়া যায়। তবে ঋণ নেওয়ার আগে সুদের হার যাচাই করে নেওয়া উচিত। সবদিক খতিয়ে দেখে নিতে হবে। কোনও ভুল সিদ্ধান্ত নিলে ঋণ হয়ত মিলবে, কিন্তু সুদ গুণতে হবে অনেক বেশি।
advertisement
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গোল্ড লোন শোধ না করলে ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধক রাখা সোনা বিক্রি করার অধিকার পায়। সাধারণত ৩ মাস থেকে ৩ বছর মেয়াদে গোল্ড লোন দেয় ব্যাঙ্ক। নন-ব্যাঙ্কিং ফাইন্যান্স কোম্পানিতে এই মেয়াদ আলাদা হতে পারে। তাই কত দিনের মধ্যে ঋণ শোধ করতে পারবেন সেটা বুঝেই গোল্ড লোন নেওয়া উচিত। নাহলে সোনা হাতছাড়া হতে পারে।
advertisement
গ্রাহক যে সোনা বন্ধক রাখেন, তার বাজারমূল্যের ভিত্তিতে লোনের পরিমাণ ঠিক হয়। এখন ঋণ নেওয়ার পর যদি সোনার দাম কমে যায়, তাহলে ব্যাঙ্ক বা এনবিএফসি অতিরিক্ত সোনা বন্ধক রাখার কথাও বলতে পারে। বলে রাখা ভাল, ১৮ থেকে ৭৫ বছর বয়সী ব্যক্তি গোল্ড লোনের জন্য আবেদন করতে পারেন। অন্যান্য লোনের মতো এতেও প্রসেসিং ফি দিতে হয়। ফি-এর পরিমাণ ব্যাঙ্ক এবং এনবিএসসি-তে আলাদা হতে পারে।
advertisement
আনসিকিওর্ড লোন অর্থাৎ পার্সোনাল লোন, প্রপার্টি লোন, কর্পোরেট লোনের তুলনায় গোল্ড লোন অনেক সস্তা। ক্রেডিট স্কোর ইত্যাদি এখানে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ লোনের পরিমাণ বন্ধক রাখা সোনার মূল্য অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। অল্প সময়ের মধ্যে গোল্ড লোন পাওয়া যায়। লোন পরিশোধেরও নানা বিকল্প রয়েছে। তবে নেওয়ার আগে কতটা জরুরি তা নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ।