Income Tax: আয়কর দফতরের কড়া নিয়ম; এসব ভুলেও করে থাকলে মাশুল গুণতে হবে আপনাকে!

Last Updated:
Why Income Tax Department send notice: অনেক সময় ছোটখাটো ভুল হয়ে যায়, কখনও অসাবধানতাবশত। আবার কখনও ইচ্ছাকৃত ভাবেই ওই ভুল করা হয়। কিন্তু সমস্যা হল এতে আয়কর দফতরের কাছে ওই নাগরিক চিহ্নিত হয়ে যান। সাধারণত, এই পাঁচটি বড় ভুল হয়ে গেলে আয়কর দফতর থেকে নোটিশ পাঠানো হয়।
1/7
আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময়, প্রত্যেক করদাতাকেই নিজের আয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেশ করতে হয় আয়কর বিভাগের কাছে। কিন্তু অনেক সময় ছোটখাটো ভুল হয়ে যায়, কখনও অসাবধানতাবশত। আবার কখনও ইচ্ছাকৃত ভাবেই ওই ভুল করা হয়। কিন্তু সমস্যা হল এতে আয়কর দফতরের কাছে ওই নাগরিক চিহ্নিত হয়ে যান। সাধারণত, এই পাঁচটি বড় ভুল হয়ে গেলে আয়কর দফতর থেকে নোটিশ পাঠানো হয়।
আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময়, প্রত্যেক করদাতাকেই নিজের আয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেশ করতে হয় আয়কর বিভাগের কাছে। কিন্তু অনেক সময় ছোটখাটো ভুল হয়ে যায়, কখনও অসাবধানতাবশত। আবার কখনও ইচ্ছাকৃত ভাবেই ওই ভুল করা হয়। কিন্তু সমস্যা হল এতে আয়কর দফতরের কাছে ওই নাগরিক চিহ্নিত হয়ে যান। সাধারণত, এই পাঁচটি বড় ভুল হয়ে গেলে আয়কর দফতর থেকে নোটিশ পাঠানো হয়।
advertisement
2/7
কখন নোটিশ আসে? কখনও কখনও আয়কর দফতর আইটিআর ফাইল না করার জন্য নোটিশ পাঠায়। যদি কারও আয় গৃহীত সীমার উপরে হয় তবে আইটিআর পূরণ করা আবশ্যক। যদি কোনও ভারতীয় নাগরিকের বিদেশি সম্পদ থাকে, তাহলেও তা থেকে অর্জিত আয় দেখিয়ে আইটিআর ফাইল করতে হবে।
কখন নোটিশ আসে? কখনও কখনও আয়কর দফতর আইটিআর ফাইল না করার জন্য নোটিশ পাঠায়। যদি কারও আয় গৃহীত সীমার উপরে হয় তবে আইটিআর পূরণ করা আবশ্যক। যদি কোনও ভারতীয় নাগরিকের বিদেশি সম্পদ থাকে, তাহলেও তা থেকে অর্জিত আয় দেখিয়ে আইটিআর ফাইল করতে হবে।
advertisement
3/7
আইটিআর ফর্মে ভুল তথ্য দেওয়া হলেও আয়কর দফতরের বিভিন্ন বিভাগ থেকে নোটিশ আসতে পারে। আয়কর দফতর ২ ধরনের স্ক্রুটিনি করে, প্রথমত ম্যানুয়াল এবং দ্বিতীয়ত কম্পালসরি। ফলে প্রথম ধরনের স্ক্রুটিনির সময় সতর্ক থাকলেই সমস্যা এড়ানো যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ এই পাঁচটি সাধারণ ভুল করে ফেলেন যার ফলে তাঁরা আয়কর দফতরের নজরে পড়ে যান ৷
আইটিআর ফর্মে ভুল তথ্য দেওয়া হলেও আয়কর দফতরের বিভিন্ন বিভাগ থেকে নোটিশ আসতে পারে। আয়কর দফতর ২ ধরনের স্ক্রুটিনি করে, প্রথমত ম্যানুয়াল এবং দ্বিতীয়ত কম্পালসরি। ফলে প্রথম ধরনের স্ক্রুটিনির সময় সতর্ক থাকলেই সমস্যা এড়ানো যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ এই পাঁচটি সাধারণ ভুল করে ফেলেন যার ফলে তাঁরা আয়কর দফতরের নজরে পড়ে যান ৷
advertisement
4/7
১. টিডিএস-এ ভুল- যদি রিটার্নের জন্য উল্লেখ করা টিডিএস-এর সঙ্গে বাস্তবের মিল না থাকে তাহলে আয়কর দফতর নোটিশ পাঠাতে পারে। তাই প্রথমেই নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে আসলে কত টিডিএস কাটা হয়েছে। সেই পরিমাণই উল্লেখ করতে হবে।
১. টিডিএস-এ ভুল- যদি রিটার্নের জন্য উল্লেখ করা টিডিএস-এর সঙ্গে বাস্তবের মিল না থাকে তাহলে আয়কর দফতর নোটিশ পাঠাতে পারে। তাই প্রথমেই নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে আসলে কত টিডিএস কাটা হয়েছে। সেই পরিমাণই উল্লেখ করতে হবে।
advertisement
5/7
২. অপ্রকাশিত আয়- কোনও ভারতীয় নাগরিক একটি আর্থিক বছরে যে পরিমাণ আয় করছেন তা অবশ্যই আইটিআর-এ ঘোষণা করতে হবে। অনেকেই সেভিংস অ্যাকাউন্ট, ফিক্সড ডিপোজিট এবং রেকারিং ডিপোজিটে যে সুদ পাওয়া যায় তা লুকিয়ে রাখেন। এটা ঠিক নয়। প্রয়োজনে ব্যাঙ্ক থেকে পাওয়া সুদের স্টেটমেন্ট আইটিআর-এ রাখতে হবে। অন্য কোনও উৎস থেকে আয় হলে তাও উল্লেখ করতে হবে।
২. অপ্রকাশিত আয়- কোনও ভারতীয় নাগরিক একটি আর্থিক বছরে যে পরিমাণ আয় করছেন তা অবশ্যই আইটিআর-এ ঘোষণা করতে হবে। অনেকেই সেভিংস অ্যাকাউন্ট, ফিক্সড ডিপোজিট এবং রেকারিং ডিপোজিটে যে সুদ পাওয়া যায় তা লুকিয়ে রাখেন। এটা ঠিক নয়। প্রয়োজনে ব্যাঙ্ক থেকে পাওয়া সুদের স্টেটমেন্ট আইটিআর-এ রাখতে হবে। অন্য কোনও উৎস থেকে আয় হলে তাও উল্লেখ করতে হবে।
advertisement
6/7
৩. আইটিআর রিটার্নে ভুল- অনেক সময়ই অজ্ঞানতাবশত আইটিআর ফাইলিংয়ে ভুল হয়ে যায়। অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাদ পড়ে যায়। এমনটা হলে আয়কর বিভাগ নোটিশ পাঠাতে পারে। ঝামেলা এড়াতে কোনও পেশাদার নিয়োগ করাই ভাল।
৩. আইটিআর রিটার্নে ভুল- অনেক সময়ই অজ্ঞানতাবশত আইটিআর ফাইলিংয়ে ভুল হয়ে যায়। অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাদ পড়ে যায়। এমনটা হলে আয়কর বিভাগ নোটিশ পাঠাতে পারে। ঝামেলা এড়াতে কোনও পেশাদার নিয়োগ করাই ভাল।
advertisement
7/7
৪. উচ্চ মূল্যের লেনদেন- বিপুল পরিমাণের কোনও লেনদেন হলেও আয়কর বিভাগ থেকে একটি নোটিশ পাঠাতে পারে। যদি দেখা যায় কোনও ব্যক্তির বার্ষিক আয় ৫ লক্ষ টাকা কিন্তু তাঁর অ্যাকাউন্টে সেবছর ১২ লক্ষ টাকা রয়েছে, তাহলেই আয়কর বিভাগ ব্যবস্থা নিতে পারে।
৪. উচ্চ মূল্যের লেনদেন- বিপুল পরিমাণের কোনও লেনদেন হলেও আয়কর বিভাগ থেকে একটি নোটিশ পাঠাতে পারে। যদি দেখা যায় কোনও ব্যক্তির বার্ষিক আয় ৫ লক্ষ টাকা কিন্তু তাঁর অ্যাকাউন্টে সেবছর ১২ লক্ষ টাকা রয়েছে, তাহলেই আয়কর বিভাগ ব্যবস্থা নিতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement