Earn Money: একবার লঙ্কার বীজ কিনে জমিতে লাগিয়ে নিন, প্রতি একর জমিতে আয় ২ লক্ষ টাকা

Last Updated:
Earn Money: লাল লঙ্কা বীজের জন্য রোপণ নভেম্বরে শুরু হয় এবং সবুজ লঙ্কার প্রথম ফলন এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে শুরু হয়।
1/7
: লঙ্কা চাষ করে হয়ে যান মালামাল৷ এক কেজি লঙ্কার বীজ রোপণ করার খরচ উঠিয়ে নিতে পারলে প্রতি একর জমি থেকে ২ লক্ষ টাকা করে আয় একেবারে সুনিশ্চিত৷
: লঙ্কা চাষ করে হয়ে যান মালামাল৷ এক কেজি লঙ্কার বীজ রোপণ করার খরচ উঠিয়ে নিতে পারলে প্রতি একর জমি থেকে ২ লক্ষ টাকা করে আয় একেবারে সুনিশ্চিত৷
advertisement
2/7
বিভিন্ন সরকারি দফতর থেকে  প্রতি কেজি লাল লঙ্কার বীজের দাম ৩৩,২০০ টাকা নির্ধারণ করেছে। পঞ্জাব সরকার জানিয়েছে যে কৃষকরা রাজ্যের বিভিন্ন  বীজ বিক্রেতাদের কাছ থেকে এটি কিনতে পারেন। গড়ে কৃষকরা এক একর ফসল থেকে প্রায় ৩ লক্ষ থেকে ৩.৫ লক্ষ টাকা পান৷ 
বিভিন্ন সরকারি দফতর থেকে  প্রতি কেজি লাল লঙ্কার বীজের দাম ৩৩,২০০ টাকা নির্ধারণ করেছে। পঞ্জাব সরকার জানিয়েছে যে কৃষকরা রাজ্যের বিভিন্ন  বীজ বিক্রেতাদের কাছ থেকে এটি কিনতে পারেন। গড়ে কৃষকরা এক একর ফসল থেকে প্রায় ৩ লক্ষ থেকে ৩.৫ লক্ষ টাকা পান৷ 
advertisement
3/7
খরচ মেটানোর পরে, তারা নিরাপদে ২ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারেন। লঙ্কা চাষে লাভের পরিমাণ এতটাই বেশি যে কৃষকরা গম ও ধান ফসলের ট্র্যাডিশানাল চাষ ছেড়ে দিয়ে লাল লঙ্কা চাষে মন দিচ্ছে৷
খরচ মেটানোর পরে, তারা নিরাপদে ২ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে পারেন। লঙ্কা চাষে লাভের পরিমাণ এতটাই বেশি যে কৃষকরা গম ও ধান ফসলের ট্র্যাডিশানাল চাষ ছেড়ে দিয়ে লাল লঙ্কা চাষে মন দিচ্ছে৷
advertisement
4/7
লাল লঙ্কার বীজের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে৷  নভেম্বর থেকে জুলাইয়ের মধ্যে যে ফলন হবে তাতে ৮ মাসের লঙ্কা বীজের জন্য চাষিরা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ২০% থেকে ৩০% বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন৷
লাল লঙ্কার বীজের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে৷  নভেম্বর থেকে জুলাইয়ের মধ্যে যে ফলন হবে তাতে ৮ মাসের লঙ্কা বীজের জন্য চাষিরা নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ২০% থেকে ৩০% বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছিলেন৷
advertisement
5/7
প্রতি কেজি বীজ বিক্রি হয়েছিল ৪০ হাজার টাকায় ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুসারে, কৃষকরা দাবি করেছেন যে তাঁরা ইউনাইটেড জেনেটিক্স কোম্পানির তৈরি '৮৩০৭' জাতের বীজ কিনেছেন, যা শুধুমাত্র একজন ডিলারের কাছ থেকে পাওয়া যায়। তাদের একচেটিয়া রাজের কারণে যা খুশি দাম দিতে বাধ্য হতে হয়েছেন চাষিরা৷
প্রতি কেজি বীজ বিক্রি হয়েছিল ৪০ হাজার টাকায় ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন অনুসারে, কৃষকরা দাবি করেছেন যে তাঁরা ইউনাইটেড জেনেটিক্স কোম্পানির তৈরি '৮৩০৭' জাতের বীজ কিনেছেন, যা শুধুমাত্র একজন ডিলারের কাছ থেকে পাওয়া যায়। তাদের একচেটিয়া রাজের কারণে যা খুশি দাম দিতে বাধ্য হতে হয়েছেন চাষিরা৷
advertisement
6/7
বছর বছর প্রতি কেজি বীজের দামে পার্থক্য হয়ে যাচ্ছে, গত বছর যে মানের  বীজ তাদের কাছে প্রতি কেজি ৩৪ হাজার টাকায় পাওয়া যেত, এ বছর তা বিক্রি হচ্ছে ৪০ হাজার টাকায়। এখন এই দাম প্রতি কেজি ৩৩,২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে কৃষকরা কয়েক সপ্তাহ আগে সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন।
বছর বছর প্রতি কেজি বীজের দামে পার্থক্য হয়ে যাচ্ছে, গত বছর যে মানের  বীজ তাদের কাছে প্রতি কেজি ৩৪ হাজার টাকায় পাওয়া যেত, এ বছর তা বিক্রি হচ্ছে ৪০ হাজার টাকায়। এখন এই দাম প্রতি কেজি ৩৩,২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে কৃষকরা কয়েক সপ্তাহ আগে সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন।
advertisement
7/7
লাল লঙ্কা বীজের জন্য রোপণ নভেম্বরে শুরু হয় এবং সবুজ লঙ্কার প্রথম ফলন এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে শুরু হয়। যদি কৃষককে লাল লঙ্কা বিক্রি করতে হয় (শুকনো নয়), তবে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে প্রথম ফসল কাটা শুরু হয়। সবুজ লঙ্কার জন্য, এপ্রিল থেকে অগাস্টের মধ্যে ৭-৮টি বাছাই করা হয়। তবে লাল লঙ্কার জন্য ৩-৪ বার ছেঁকে নেওয়া হয়৷
লাল লঙ্কা বীজের জন্য রোপণ নভেম্বরে শুরু হয় এবং সবুজ লঙ্কার প্রথম ফলন এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে শুরু হয়। যদি কৃষককে লাল লঙ্কা বিক্রি করতে হয় (শুকনো নয়), তবে মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে প্রথম ফসল কাটা শুরু হয়। সবুজ লঙ্কার জন্য, এপ্রিল থেকে অগাস্টের মধ্যে ৭-৮টি বাছাই করা হয়। তবে লাল লঙ্কার জন্য ৩-৪ বার ছেঁকে নেওয়া হয়৷
advertisement
advertisement
advertisement