Chhat Puja 2025: ছটপুজোর ৪ দিন কবে কী রীতি, কীভাবে পালন করা হয়? ঠিক কোন মুহূর্তে উপবাস ভাঙবেন? জানুন

Last Updated:
Chhat Puja 2025: বিহারে আড়ম্বরের সঙ্গে এই পুজো পালিত হয়। যদিও বর্তমান সময়ে অন্যান্য স্থানেও এই পুজো করা হয়ে থাকে। কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষে এই পুজো করা হয়।
1/6
*ছটপুজোয় চারদিনের ব্রতের প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ২৭ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার ছটপুজো। বিহারে আড়ম্বরের সঙ্গে এই পুজো পালিত হয়। যদিও বর্তমান সময়ে অন্যান্য স্থানেও এই পুজো করা হয়ে থাকে। কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষে এই পুজো করা হয়। মূলত সূর্যদেব ও ছটি মায়ের উদ্দেশ্যে এই ব্রত পালন করা হয়।
*ছটপুজোয় চারদিনের ব্রতের প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ২৭ অক্টোবর ২০২৫, সোমবার ছটপুজো। বিহারে আড়ম্বরের সঙ্গে এই পুজো পালিত হয়। যদিও বর্তমান সময়ে অন্যান্য স্থানেও এই পুজো করা হয়ে থাকে। কার্তিক মাসের শুক্ল পক্ষে এই পুজো করা হয়। মূলত সূর্যদেব ও ছটি মায়ের উদ্দেশ্যে এই ব্রত পালন করা হয়।
advertisement
2/6
*ছটপুজোয় কোনও মূর্তি পুজো হয় না। তবে চারদিনের বিশেষ রীতি রয়েছে। জ্যোতিষবীদ কৌশিক শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, চারদিনের বিভিন্ন নাম দিয়ে দিনটি পালিত হয়।
*ছটপুজোয় কোনও মূর্তি পুজো হয় না। তবে চারদিনের বিশেষ রীতি রয়েছে। জ্যোতিষবীদ কৌশিক শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, চারদিনের বিভিন্ন নাম দিয়ে দিনটি পালিত হয়।
advertisement
3/6
*নহায় খায় ২৫ অক্টোবর: এই দিনটিকে শুদ্ধিকরণের দিন বলা হয়। ভক্তরা নদী বা পুকুরে স্নান করে পবিত্র হন। এক বেলা সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ করা হয়। ঐতিহ্য অনুযায়ী, এই দিনে লাউ-ভাত ও ছোলার ডাল খাওয়া হয়।
*নহায় খায় ২৫ অক্টোবর: এই দিনটিকে শুদ্ধিকরণের দিন বলা হয়। ভক্তরা নদী বা পুকুরে স্নান করে পবিত্র হন। এক বেলা সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ করা হয়। ঐতিহ্য অনুযায়ী, এই দিনে লাউ-ভাত ও ছোলার ডাল খাওয়া হয়।
advertisement
4/6
*খরনা ২৬ অক্টোবর: এই দিনটি থেকে কঠিন ব্রত শুরু হয়। ব্রতী বা উপবাসী মহিলারা সারাদিন নির্জলা উপবাস রাখেন। সূর্যাস্তের পর গুড় দিয়ে তৈরি বিশেষ পায়েস বা ক্ষীর, রুটি এবং ফল দিয়ে উপবাস ভঙ্গ করা হয়। এই প্রসাদ গ্রহণের পরই ৩৬ ঘণ্টার কঠোর নির্জলা উপবাস শুরু হয়।
*খরনা ২৬ অক্টোবর: এই দিনটি থেকে কঠিন ব্রত শুরু হয়। ব্রতী বা উপবাসী মহিলারা সারাদিন নির্জলা উপবাস রাখেন। সূর্যাস্তের পর গুড় দিয়ে তৈরি বিশেষ পায়েস বা ক্ষীর, রুটি এবং ফল দিয়ে উপবাস ভঙ্গ করা হয়। এই প্রসাদ গ্রহণের পরই ৩৬ ঘণ্টার কঠোর নির্জলা উপবাস শুরু হয়।
advertisement
5/6
*সন্ধ্যা অর্ঘ্য ২৭ অক্টোবর মূল ছট পুজো: এটি ছটপুজোর প্রধান দিন। সন্ধ্যাবেলা ভক্তরা নদী বা জলাশয়ের ঘাটে ভিড় করেন। বাঁশের কুলো বা ডালায় ঠেকুয়া, ফল, আখ, নারকেল ইত্যাদি সাজানো হয়। কোমর পর্যন্ত জলে দাঁড়িয়ে অস্তগামী সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করা হয়। এদিন সূর্যকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং পরিবারের সুখ-শান্তি কামনা করা হয়।
*সন্ধ্যা অর্ঘ্য ২৭ অক্টোবর মূল ছট পুজো: এটি ছটপুজোর প্রধান দিন। সন্ধ্যাবেলা ভক্তরা নদী বা জলাশয়ের ঘাটে ভিড় করেন। বাঁশের কুলো বা ডালায় ঠেকুয়া, ফল, আখ, নারকেল ইত্যাদি সাজানো হয়। কোমর পর্যন্ত জলে দাঁড়িয়ে অস্তগামী সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করা হয়। এদিন সূর্যকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং পরিবারের সুখ-শান্তি কামনা করা হয়।
advertisement
6/6
*ঊষা অর্ঘ্য ২৮ অক্টোবর ব্রত ভঙ্গ: চারদিনের উৎসবের শেষ দিন এটি। ভোরবেলা আবার ঘাটে গিয়ে জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্য দেওয়া হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে অর্ঘ্য নিবেদনের পরই ব্রত সম্পন্ন হয়। এরপর ব্রতী মহিলারা প্রসাদ গ্রহণ করে ৩৬ ঘণ্টার উপবাস ভঙ্গ করেন।
*ঊষা অর্ঘ্য ২৮ অক্টোবর ব্রত ভঙ্গ: চারদিনের উৎসবের শেষ দিন এটি। ভোরবেলা আবার ঘাটে গিয়ে জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে উদীয়মান সূর্যকে অর্ঘ্য দেওয়া হয়। সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে অর্ঘ্য নিবেদনের পরই ব্রত সম্পন্ন হয়। এরপর ব্রতী মহিলারা প্রসাদ গ্রহণ করে ৩৬ ঘণ্টার উপবাস ভঙ্গ করেন।
advertisement
advertisement
advertisement