Shani-Ketu-Pitri Dosh: সমস্যার চক্রব্যূহে শনি-কেতু-পিতৃদোষে জীবন জেরবার? নিমপাতাই মহাদশার মহাকষ্ট থেকে প্রাণরক্ষা করবে

বাড়ির উঠোনে নিমগাছ ভারতীয় সংস্কৃতির ক্ষেত্র অত্যন্ত শুভ বলেই মনে করা হয় ৷ নিমের ঔষধিগুণ অপার ৷ একথা যেমন সত্যি ঠিক তেমনই নিম শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ঘরের বাইরে নিমগাছ শাস্ত্রমতেও অনেক গুরুত্ব আছে এর ৷ এই অবস্থাতে শনি, কেতু ও পিতৃদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

শনি, কেতু বা পিতৃদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ শনি বা কেতুর সমস্যায় জর্জরিত হলে তার থেকে রক্ষা পাওয়া যায় ৷ এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায় অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ধার্মিক দিক থেকে যদি দেখা যায় তবে বুঝতে পারা যায় নিম গাছ উঠোনা বসানো থাকলে একটি ইতিবাচক ভাবধারা বাড়িতে বয়ে যায় ৷ পরিবারের মধ্যে একতার এক আলাদা ছবি লক্ষ্য করা যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

নিমের স্বাদ তেতো হলেও জীবনে অত্যন্ত মিষ্টি অনুভূতি নিয়ে আসে নিম ৷ এই কারণেই নিমকে মানুষের অত্যন্ত কাছের বন্ধু বা নিম হল কাছের মানুষ ৷ প্রতীকী ছবি ৷

গ্রহরাজের মহাদশা যখন জীবনকে চাপে রাখে ঠিক তখনই অনের ধরনের সমস্যা দূর করে ৷ নিমের কাঠি দিয়ে মালা করে পরলে একমাস পরে আস্তে আস্তে অশুভ প্রভাব কাটতে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

শনির অশুভ প্রভাব আস্তে আস্তে কাটতে থাকে ৷ জীবনের বিভিন্ন চাপ দূরে সরে যায় ৷ যাঁরা কেতুর কোপে আছেন তাঁদের জন্য নিমের থেকে বড় কোনও উপায় নেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷

কেতুর ক্রোধ শান্ত করতে নিমকাঠ দিয়ে যজ্ঞ করলে বিশেষ ফল পাওয়া সম্ভব ৷ প্রায় দুমাস ধরে প্রতি সপ্তাহে একবার এমন করলে বিশেষ ভাবে শুভ হযে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

এছাড়াও নিমপাতার রস স্নানের জলে মিশিয়ে স্নান করলে ভাল হতে পারে ৷ মনে করা হয় এই দুই উপায়ে কেতুর ক্রোধ শান্ত করা সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷

জীবন আস্তে আস্তে সুখের স্বর্গতে পরিণত হয় ৷ বহু মানুষের পিতৃদোষ সংসারের অশান্তি সৃষ্টি করে, জীবনকে নেতিবাচক ভাবনাচিন্তায় আচ্ছন্ন করে ৷ এই রকমের কোনও সমস্যায় জর্জরিত হলে জ্যোতিষশাস্ত্রে বিধান আছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

শাস্ত্রমতে কুষ্ঠিতে পিতৃদোষ থাকলে বাড়ির দক্ষিণ বা পশ্চিম কোণে গাছ বসানো প্রয়োজনীয় ৷ এরফলে পিতৃপুরুষ সন্তুষ হন, আশীর্বাদের বন্যা বয়ে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷

Disclaimer: উপরোক্ত তথ্যগুলি ব্যক্তি নির্ভর, এইগুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা অনুরোধ বা প্রভাবিত করেনা ৷ নিজের বিচার বুদ্ধি দিয়েই মেনে চলুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ প্রতীকী ছবি ৷