Paschim Medinipur: বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপন করা হল লাইটিং ডিটেকশন সিস্টেম
- Published by:Soumabrata Ghosh
Last Updated:
ভবিষ্যতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা এবং আগাম সনাক্তকরনও সম্ভব হবে। সায়েন্স বিভাগের ডিন অধ্যাপক সত্যজীত সাহা এবং আই কিউ এ সির ডাইরেক্টর অধ্যাপক মধূমঙ্গল পাল এই যন্ত্রের অন্যান্য দিক নিয়ে আলোচনা করেন। সব শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফ?
পশ্চিম মেদিনীপুরঃ ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার ও বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে লাইটনিং ডিটেকসন সিষ্টেম-এর শুভ উদ্বোধন করেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য, অধ্যাপক শিবাজীপ্রতিম বসু।উপাচার্য এই অতি গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রটি বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান গবেষণা এবং স্থানীয় মানুষের উপকারের জন্য উৎসর্গ করেন। উপাচার্য বলেন, এই যন্ত্রটির দ্বারা শুধুমাত্র বজ্রপাতের এলাকা চিহ্নিত করে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আপলোড করে বসে থাকলে হবে না। আমরা সেই তথ্য ব্লকের বিভিন্ন বিডিও অফিস গুলিতে যদি পৌঁছে দিতে পারি, যদি কৃষি দপ্তর সহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে পৌঁছে দিতে পারি, তাহলে কিছুটা হলেও যেমন সাধারন মানুষের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব হবে, তেমনি ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস আগে থেকে জানতে পারলে স্থানীয় চাষিরাও তাদের ফসল কিছু হলেও বাঁচাতে পারবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজের ডাইরেক্টর, ড: যতিশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় এই যন্ত্রের কার্যকারিতা ও উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করে বলেন, এই যন্ত্রের মাধ্যমে বজ্রপাতের ঘটনা সনাক্ত করন এবং মেঘ থেকে বজ্রপাতের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিতকরন সম্ভব। ভারতের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও তার ভৌগোলিক অবস্থান এবং বজ্রপাতের সংখ্যার তথ্য ভান্ডারও তৈরি করা সম্ভব হবে। ভবিষ্যতে বজ্রপাতের সম্ভাবনা এবং আগাম সনাক্তকরনও সম্ভব হবে। সায়েন্স বিভাগের ডিন অধ্যাপক সত্যজীত সাহা এবং আই কিউ এ সির ডাইরেক্টর অধ্যাপক মধূমঙ্গল পাল এই যন্ত্রের অন্যান্য দিক নিয়ে আলোচনা করেন।সব শেষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজের ডাইরেক্টর ড: যতিশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়।
Location :
First Published :
March 17, 2022 10:52 AM IST
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
Paschim Medinipur: বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপন করা হল লাইটিং ডিটেকশন সিস্টেম