Bardhaman News : তিনদিন ধরে খোঁজ ছিল না! হঠাৎ এলাকায় ব্যাপক দুর্গন্ধ! কী ঘটল বর্ধমানে? জানুন

Last Updated:

Bardhaman News : দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন মানুষ। উৎস খুঁজতে এলাকাবাসী খবর দেন এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যকে। তারপর? জানুন

+
উদ্ধার

উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মৃতদেহটি।

পশ্চিম বর্ধমান : বাড়িতে থাকতেন একাই। এলাকায় মিশুকে মানুষ বলেই পরিচিত ছিলেন। বছর ৫২'র সুকান্ত মুখার্জি। কাঁকসা পঞ্চায়েত এলাকায় তার বাড়ি। তিন দিন আগে পর্যন্ত বেরিয়েছিলেন বাইরে। স্থানীয় এক প্রতিবেশীর সঙ্গে খেয়েছিলেন চা। তারপর আর বেশ কয়েকদিন তার দেখা পাওয়া যায়নি। এর মধ্যেই এদিন মঙ্গলবার সকাল থেকে এলাকায় ব্যাপক দুর্গন্ধ ছড়িয়েছিল। দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন মানুষ। দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে এলাকাবাসী খবর দেন এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যকে। তার উদ্যোগে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ। তারপর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে সুকান্ত মুখার্জির পচাগলা দেহ।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপকভাবে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে এলাকায়। জানা যাচ্ছে ৫২ বছরের সুকান্ত মুখার্জি বাড়িতে একাই থাকতেন। মাঝে মধ্যেই সকাল বিকেলে বাইরে বেরোতেন। এলাকাবাসীর সঙ্গে মেলামেশাও ছিল তার। তিনদিন আগে পর্যন্ত তিনি বাইরে বেরিয়ে ছিলেন।
advertisement
advertisement
তারপর এদিন মঙ্গলবার তারই পচা গলা দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দেহটি উদ্ধার করা হয়েছে বাড়ির শৌচালয় থেকে। পুলিশের অনুমান, দিন তিনেক আগেই ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। কারণ ইতিমধ্যেই দেহটিতে পচন ধরেছে যদিও কি কারণে তার মৃত্যু হয়েছে বা সঠিক কবে মৃত্যু হয়েছে, তার উত্তর এখনও পর্যন্ত পুলিশের কাছে নেই। ইতিমধ্যেই দেহটিকে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ। পাশাপাশি, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।
advertisement
Nayan Ghosh
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম বর্ধমান/
Bardhaman News : তিনদিন ধরে খোঁজ ছিল না! হঠাৎ এলাকায় ব্যাপক দুর্গন্ধ! কী ঘটল বর্ধমানে? জানুন
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement