Smartphones Addiction: সব সময় মোবাইলে চোখ! স্ট্রেস! সুস্থ জীবন পেতে হলে জানুন স্মার্টফোনের হাত থেকে মুক্তির উপায়!
- Published by:Piya Banerjee
- trending desk
Last Updated:
Smartphones Addiction: নিজের অজান্তেই চরম ক্ষতি করে ফেলছেন! স্মার্টফোনই কিন্তু কারণ আপনার হাজারটা অসুখের! জানুন মুক্তির উপায়
#নয়া দিল্লি: বর্তমানে আমাদের প্রায় সকলের কাছে স্মার্টফোন অতি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বেশিরভাগ কাজই এখন স্মার্টফোনের মাধ্যমে করা হয়। এর জন্য দিনের প্রায় বেশিরভাগ সময় স্মার্টফোন নিয়েই কেটে যায়। এর ফলে ধীরে ধীরে অনেকেই স্মার্টফোনের ওপর অ্যাডিক্ট হয়ে পড়ে। বার বার ফোনের নোটিফিকেশন চেক করা, ফোনের বিভিন্ন অ্যাপ চেক করা ইত্যাদি এর লক্ষণ। করোনা মহামারীর সময় থেকে এই ধরনের অ্যাডিকশন ধীরে ধীরে বেড়ে চলেছে। বিভিন্ন ধরনের রিসার্চে দেখা গিয়েছে যে, স্মার্টফোনের এই ধরনের প্রভাবের ফলে শারীরিক এবং মানসিক রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে চোখের ওপরেও খারাপ প্রভাব পড়ছে। যে কোনও স্বভাব তৈরি হতে প্রায় ২১ দিন পর্যন্ত সময় লাগে। সেই স্বভাব আবার ছাড়তে গেলে প্রায় একই সময়ের প্রয়োজন হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক স্মার্টফোনের খারাপ প্রভাব থেকে বাঁচার উপায়।
স্মার্টফোনের নেশা ছাড়ানোর উপায় -
নিজেদের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করার জন্য স্মার্টফোনের নেশা ছাড়ার খুবই প্রয়োজন রয়েছে। কয়েকটি নির্দিষ্ট উপায় মেনে চললে স্মার্টফোনের এই খারাপ প্রভাব থেকে বাঁচা সম্ভব।
advertisement
- স্মার্টফোন ব্যবহার করার জন্য একটি সময় সেট করতে হবে। এর জন্য অ্যালার্ম লাগানোর দরকার হলে সেটি লাগাতে হবে।
advertisement
- দিনের নির্দিষ্ট কিছু সময়ের জন্য ফোনকে সুইচড অফ করে দিতে হবে। এর ফলে নিজেদের সঙ্গে সঙ্গে ফোনও কিছুটা আরাম পাবে।
আরও পড়ুন: লাহোরের বিয়ে বাড়িতে ঘটল ভাইরাল কাণ্ড! লতাজির 'মেরা দিল ইয়ে পুকারে' গানে নেচে নেশা ধরালেন কনে!
- ফোনের নোটিফিকেশন লিমিট করে দিতে হবে। এর ফলে বার বার ফোনের সোশ্যাল মিডিয়া, মেল অথবা মেসেজিং অ্যাপের নোটিফিকেশন আসবে না। এর ফলে বার বার ফোনের দিকে নজর যাবে না।
advertisement
-পড়ার সময় নিজেদের ফোন দূরে রাখতে হবে। এর ফলে পড়াশোনার ওপর মন বসবে।
- ফোন বন্ধ রাখার যে নির্দিষ্ট সময় সেট করা হবে, সেই সময় সম্পর্কে বন্ধু এবং পরিবারের লোকদের বলে রাখা প্রয়োজন। যেন তারা সেই সময় ফোন অথবা মেসেজ করে চিন্তা না করে।
- রাতে ঘুমানোর কয়েক ঘণ্টা আগে ফোনের ব্যাকলাইট কম করে দিতে হবে।
advertisement
- দিনে কিছু ঘণ্টার জন্য ফোনের ডেটা অফ করে দিতে হবে অর্থাৎ ইন্টারনেট বন্ধ করে দিতে হবে। এর ফলে ফোনের ব্যাটারির সাশ্রয় হবে এবং ফোনের দিকে সহজেই নজর যাবে না।
- কোনও মেসেজ এলেই সঙ্গে সঙ্গে রিপ্লাই করার স্বভাব পরিবর্তন করতে হবে। জরুরি ক্ষেত্রেই একমাত্র সঙ্গে সঙ্গে রিপ্লাই দেওয়া প্রয়োজন।
advertisement
-পড়াশোনা করার সময় নিজের ফোন অন্য কারও কাছে জমা রাখতে হবে। যদি নিজেদের কাছে ফোন থাকে, তাহলে বার বার সেই ফোনের দিকেই নজর যাবে।
- কিছু সময়ের জন্য ফোনকে এরোপ্লেন মোডে রাখতে হবে। এর ফলে ফোন এবং নিজেদেরও রেস্ট হবে।
Location :
First Published :
November 25, 2022 10:52 PM IST