জাল ফেলে কাদের ধরছিল ওরা! গোপন অভিযান চালিয়ে যা ধরা পড়ল বনদফতরের হাতে... চক্ষু চড়কগাছ

Last Updated:

পাঁচটি পাখির  মধ্যে ২টি ল্যাপউইং, একটি স্নাইপ ও দু'টি নাইট হেরন ছিল।

#বর্ধমানে: জাল পেতে ধরা হচ্ছিল পরিযায়ী পাখি। গোপন অভিযানে দুজনকে হাতেনাতে ধরল বন দফতর। যেসব এলাকায় পরিযায়ী পাখি এসেছে, সেখানে তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে অতর্কিতে অভিযান চালানো হবে বলে জানিয়েছেন বন দফতরের আধিকারিকেরা।
বনকর্তারা জানিয়েছেন, ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ৫টি জীবন্ত পাখি। এছাড়া দুটি মোটরবাইক, জাল ও পাখি ধরার বিভিন্ন সরঞ্জামও বাজেয়াপ্ত করে বনদফতর। ধৃতদের নাম, তপন মণ্ডল ও সঞ্জয় ঢালি। তাদের বাড়ি পশ্চিম বর্ধমানের কাঁকসার গোপালপুর গ্রামে। ধৃতদের বর্ধমান আদালতে পেশ করে বন দফতর। ধৃতদের জামিন দেন বিচারক।
বন দফতরের কাছে খবর ছিল, কয়েকটি দল বিভিন্ন জায়গায় পাখি শিকার করছে। সূত্র মারফত খবর পেয়ে, গলসি-১ ব্লকের সোদপুর ঘাট এলাকায় ওত পেতে বসেছিলেন বনকর্মীরা। সন্ধ্যার মুখে তপন মণ্ডল ও সঞ্জয় ঢালি নামে দুজন জাল পেতে পাখি ধরতে শুরু করে। সেই সময় বনকর্মীরা দুজনকে হাতেনাতে ধরে। পাঁচটি পাখির  মধ্যে ২টি ল্যাপউইং, একটি স্নাইপ ও দুটি নাইট হেরন ছিল। পাখিগুলিকে উদ্ধার করে বর্ধমানের রমনাবাগানে আনা হয়।
advertisement
advertisement
বর্ধমানের অতিরিক্ত বিভাগীয় বনাধিকারিক সোমনাথ চৌধুরী বলেন, "এই প্রথম পাখি চোর ধরা পড়ল এখানে। আমাদের এই নজরদারি আরও বাড়ানো হবে।" এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। পাখি ধরার ঘটনায় যুক্তদের ধরতে এইসব এলাকাতেও অভিযানের পরিকল্পনা নিয়েছে বন দফতর।
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
জাল ফেলে কাদের ধরছিল ওরা! গোপন অভিযান চালিয়ে যা ধরা পড়ল বনদফতরের হাতে... চক্ষু চড়কগাছ
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement