সূর্য ডুবতেই প্রকৃতির তাণ্ডব! বাংলার জেলায় জেলায় প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি, হঠাৎ কী হল?

Last Updated:

Hailstorm in Bengal districts- গ্রীষ্মকাল এখনও শুরু হয়নি। সবে চৈত্রের শুরু। এর মাঝেই শুরু ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তবে গরমের ভ্যাপসা পরিস্থিতি কাটিয়ে স্বস্তির বৃষ্টি জেলা জুড়ে। 

+
জেলা

জেলা জুড়ে ক্ষয়ক্ষতি

পশ্চিম মেদিনীপুর: সকাল থেকে ভ্যাপসা গরম। তবে বিকেল গড়াতেই মেঘ ঘনায় চারিদিকে। সূর্য ডুবতেই দিকে দিকে শুরু হয় ঝোড়ো হাওয়া। বেশ কিছু জায়গায় শিলাবৃষ্টি, কোথাও স্বল্প বৃষ্টি। স্বাভাবিকভাবে চৈত্রের শুরুতে মরশুমের প্রথম কালবৈশাখীতে লণ্ডভণ্ড জেলার একাংশ।
কোথাও ভেঙে গেল গাছ, কোথাও আবার গাছ ভেঙে পড়ল গাড়ির উপর। আবার কোথাও জাতীয় সড়কের ওপর উল্টে গেল গাছ, সাময়িক ব্যাহত হয় যান চলাচল। সপ্তাহের প্রথম দিন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাক্ষী রইল জেলার মানুষ। পশ্চিম মেদিনীপুরের একাধিক জায়গায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। খড়গপুর গ্রামীণ, কেশিয়াড়ি, নারায়ণগড়-সহ একাধিক জায়গায় ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে দু-এক পশলা বৃষ্টিও হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- বেলা বাড়তেই পাল্টাচ্ছে রঙ! গাছ না অন্য কিছু…! দেখেই ভয়ে পালাচ্ছেন সবাই
স্বাভাবিকভাবে হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস মতোই সোমবার থেকে জেলা জুড়ে শুরু হয় প্রকৃতির রুদ্ররূপের বহিঃপ্রকাশ। প্রসঙ্গত, রবিবার পর্যন্ত জেলা জুড়ে ভ্যাপসা পরিস্থিতি ছিল। রবিবার সন্ধ্যায় পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা, মেদিনীপুর শহর, খড়গপুর-সহ একাধিক জায়গায় বৃষ্টি হয়েছে।
advertisement
advertisement
বেশ কিছু জায়গায় হয়েছে শিলাবৃষ্টি। তবে ফের সোমবার ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টির সাক্ষী রইল জেলার মানুষ। বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার কারণে একাধিক জায়গায় বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বেশ কিছু জায়গায় বাড়ির উপর, কোথাও আবার রাস্তায় ভেঙ্গে পড়েছে গাছ। পরে সাধারণ মানুষ এবং প্রশাসনের কর্মীরা সেই গাছ রাস্তা থেকে সরিয়ে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে।
advertisement
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার সন্ধ্যা নাগাদ শুরু হয় ঝড় ও শিলা বৃষ্টির দাপট। আচমকা ধেয়ে আসা ঝড়ে জেলা জুড়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশ। তবে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ী ব্লকের খাজরার বেশ কিছু অংশ, কেলেঘাই এলাকায় এবং খড়গপুরের ডিমৌলি গ্রামে , ঝড় ও শিলাবৃষ্টির কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সম্মুখীন হয়েছেন এলাকাবাসী। বেশ কিছু বাড়ির চালা উড়ে গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- স্বামীর মৃত্যুতে দিশেহারা স্ত্রী! ছিল না কোনও সাহায্য, আদালতের নির্দেশে মিলল ২ লক্ষ টাকা 
প্রসঙ্গত, গ্রীষ্মের আগে এমন শিলবৃষ্টি হালফিলে দেখা যায়নি। সবে চৈত্রের শুরু। এর মাঝেই শুরু ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তবে গরমের ভ্যাপসা পরিস্থিতি কাটিয়ে স্বস্তির বৃষ্টি জেলা জুড়ে। বেশ কিছু জায়গায় নজরদারি চালাচ্ছে প্রশাসন।
advertisement
রঞ্জন চন্দ
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
সূর্য ডুবতেই প্রকৃতির তাণ্ডব! বাংলার জেলায় জেলায় প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি, হঠাৎ কী হল?
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement