Jaggery: খাঁটি খেজুর গুড়ের সেরা ঠিকানা! শীত পড়তেই ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে এই গ্রামে

Last Updated:

Jaggery: শীতের জমাটি ঠান্ডায় নাকি নলেন গুড়ের গন্ধ খোলতাই হয়। সে গুড় চেখে স্বাদের ফারাক বুঝতে পারেন সমঝদারেরা

খাঁটি খেজুর গুড়ের সেরা ঠিকানা! শীত পড়তেই ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে এই গ্রামে
খাঁটি খেজুর গুড়ের সেরা ঠিকানা! শীত পড়তেই ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে এই গ্রামে
পূর্ব বর্ধমান: শীতের জমাটি ঠান্ডায় নাকি নলেন গুড়ের গন্ধ খোলতাই হয়। সে গুড় চেখে স্বাদের ফারাক বুঝতে পারেন সমঝদারেরা। তাঁদের নজরে উতরোতে খামতি রাখছেন না গুড়ের কারবারিরা। শীত বাড়তেই  নলেন গুড়ের গন্ধ। কারবার জমাচ্ছেন পূর্ব বর্ধমানের রায়নার নন্দনপুরের  কারবারিরা। নলেন গুড়ের গ্রাম নামে পরিচিত এই গ্রাম। দু’হাজারেরও বেশি খেজুর গাছ রয়েছে এই গ্রামে। রসের টানে আসেন কারবারিরা। বাগান লিজ নিয়ে রস থেকে গুড় তৈরি করেন তাঁরা।
শহুরে বাসিন্দাদের অনেকের কাছেই গুড় তৈরির পদ্ধতি অজানা। উনানের ওপর বড় চওড়া ধাতব পাত্রে খেজুর রস ঢেলে নলেন গুড় তৈরি করেন কারবারিরা। পসার জমাতে অন্যান্য বছরের মতো এবারও রায়না ২ ব্লকের নন্দনপুর গ্রামের মাদ্রাসা ঢালের কাছে ঘাঁটি গেড়ে বসছেন তাঁরা। বর্ধমান আরামবাগ রোডের উচালন গ্রাম পঞ্চায়েত লাগোয়া ঘাঁটিতে বসেই নিজেদের হাতের জাদু দেখাচ্ছেন নলেন গুড়ের কারবারিরা।
advertisement
advertisement
শীতের মরসুমে খেজুর রস থেকে গুড় তৈরি করেই কেটে যায় নদীয়ার দেবগ্রামের এই বাসিন্দাদের। গুড় তৈরির জন্য এক একজন সাড়ে তিনশো খেজুর গাছ লিজ নিয়েছেন তাঁরা। রস থেকে গুড় তৈরি করা, তার কারবার নিয়েই চলে দিনযাপন।
advertisement
বর্ধমান থেকে আরামবাগ যাতায়াতের পথেই ঘাঁটি গেড়েছেন তাঁরা। কয়েক বছর ধরেই পসারও জমে উঠেছে। বহু পথ পেরিয়ে হলেও ক্রেতারা আসছেন। ‘গুড়সন্ধানী’দের কাছে এখানকার গুড়ের গন্ধই আলাদা। একেবারে খাঁটি! তাঁরা যেমন এখান থেকে গুড় কিনে নিয়ে যান, তেমনই মিষ্টির দোকানদারেরাও আসেন।
advertisement
এক একটি বাগান লিজ দেওয়া হয় এক থেকে দেড় লাখ টাকায়। অনেকে গাছ পিছু লিজ দেন। গাছের বদলে গুড় নেন তাঁরা। গাছ পিছু তিন কিলো আড়াইশো গ্রাম গুড়। চল্লিশ পঞ্চাশ বছর ধরে এই গ্রামে নলেন গুড়ের রমরমা।
সমঝদারদের তারিফ পেতে খাটুনি কম নয়। গুড়ের কারবারি আবুল সেখ বলেন, গোটা পরিবার এ কাজে লেগে রয়েছে। খেজুর রস জাল দিয়ে গুড় তৈরির প্রক্রিয়াও বেশ দীর্ঘ। তবে সব বিক্রি হয়ে যায় এখান থেকেই।
advertisement
কায়িক শ্রমের পাশাপাশি গুড়ের স্বাদে শীতের হাতও রয়েছে। হাড়কাঁপানো শীতেই নাকি গুড়ের গন্ধ বাড়ে। গত ক’দিন ঠান্ডা বেড়েছিল। তাতে গুড়ের গন্ধও খোলতাই হয়েছে। দামও ভালই পাচ্ছেন পাসিরা। এ বার পাটালি গুড়ের দাম প্রতি কেজি ১২০ টাকা। ঝোলাগুড়ের দু’কিসিমের দামও ভিন্ন। সামনেই পিঠেপরবের মরসুম। কারবারিদের আশা, বাজার আরও চড়বে। চলছে তারও প্রস্তুতি।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Jaggery: খাঁটি খেজুর গুড়ের সেরা ঠিকানা! শীত পড়তেই ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে এই গ্রামে
Next Article
advertisement
পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তার গুণমান নিয়ে কড়া নির্দেশ মুখ্য সচিবের, জেলাশাসকদের সতর্ক করল নবান্ন
পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তার গুণমান নিয়ে কড়া নির্দেশ মুখ্য সচিবের, জেলাশাসকদের সতর্কতা
  • মুখ্য সচিব পথশ্রী প্রকল্পের অধীনে গ্রামীণ রাস্তার গুণমান বজায় রাখতে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন.

  • ৯০০০ কিমি নতুন গ্রামীণ রাস্তা নির্মাণে বিশেষ নজর দেবে রাজ্য প্রশাসন.

  • জেলা ও রাজ্য স্তর থেকে বিশেষ টিম রাস্তাগুলির মান যাচাই করবে বলে নির্দেশ জারি হয়েছে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement