অবশেষে স্বস্তি! সৎকারের ঝামেলা শেষ, এবার জোড়া শ্মশান সুন্দরবনবাসীদের জন্য

Last Updated:

কতটা কষ্ট হলে একটা মানুষের শেষযাত্রাও হয়ে ওঠে যন্ত্রণার? বর্ষা নামলেই ভিজে মাটি, কাদামাখা পথ, আর হাতে বাঁশে বাঁধা মৃতদেহ।

+
জোড়া

জোড়া শ্মশান পেল সুন্দরবনবাসী

উত্তর ২৪ পরগনা: আর বাঁশে বেঁধে কোনও মতে সৎকার নয়! ইছামতি-গৌড়েশ্বরের তীরে জোড়া শ্মশান পেল সুন্দরবনবাসী। কতটা কষ্ট হলে একটা মানুষের শেষযাত্রাও হয়ে ওঠে যন্ত্রণার? বর্ষা নামলেই ভিজে মাটি, কাদামাখা পথ, আর হাতে বাঁশে বাঁধা মৃতদেহ। শ্মশানঘাট নির্দিষ্ট ছিল না অবায়ব কিংবা পরিকাঠামো। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হিঙ্গলগঞ্জের বরুনহাট, লস্করপাড়া, দক্ষিণ বরুনহাট সহ আশপাশের ১০টি গ্রামের মানুষ এভাবেই বছরের পর বছর ধরে শেষকৃত্য সম্পন্ন করে এসেছেন।
কিন্তু এবার যেন নতুন ভোর। ইছামতী আর গৌড়েশ্বর নদীর তীরে দাঁড়িয়ে থাকা দু’টি নতুন শ্মশানঘাট যেন শুধু ইট, বালি আর সিমেন্টের গাঁথুনি নয়—এ যেন এক দীর্ঘ প্রত্যাশার পূরণ। এলাকাবাসীর বহু বছরের দাবি, অবশেষে বাস্তবায়িত হল হিঙ্গলগঞ্জের বিধায়ক দেবেশ মন্ডলের উদ্যোগে। তাঁর বিধায়ক তহবিলের অর্থে আধুনিকভাবে নির্মাণ ও সংস্কার করা হয়েছে দুটি শ্মশানঘাট। নতুন শ্মশানঘাটে রয়েছে শেড, শৌচালয়, পানীয় জলের ব্যবস্থা ও আলো। শেষযাত্রা আর কাদা-পথে ক্লান্তির গল্প নয়, বরং সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা এখন গ্রামবাসীর নাগালে।
advertisement
advertisement
উত্তর ২৪ পরগনার ওই এলাকার স্থানীয় এক প্রবীণ বাসিন্দা বললেন, “আগে অনেক কষ্ট হত। বর্ষায় মৃতদেহ কাঁধে করে নিয়ে যেতে কাদা আর জলে হাঁটতে হত। এখন যেন একটু শান্তি পেলাম, অন্তত শেষটুকু ভালভাবে দেওয়া যাবে।”
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই শ্মশান ঘাট শুধু শ্মশান নয়—এ যেন শত শত মানুষের এক নিঃশ্বাস ফেলার জায়গা, এক চিরকালের স্বস্তি। শেষ বিদায় এবার হবে সম্মানের সঙ্গে, সুরক্ষিত পরিকাঠামোয়, আত্মমর্যাদার সঙ্গে।
জুলফিকার মোল্যা 
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
অবশেষে স্বস্তি! সৎকারের ঝামেলা শেষ, এবার জোড়া শ্মশান সুন্দরবনবাসীদের জন্য
Next Article
advertisement
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইনিই, চিন-বিরোধী, হেভি মেটাল ড্রামার! ইতিহাস গড়লেন ‘জাপানের থ্যাচার’
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইনিই, চিন-বিরোধী, ইতিহাস গড়লেন ‘জাপানের থ্যাচার’
  • সানায়ে তাকাইচি জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হলেন, ইতিহাস গড়লেন.

  • তাকাইচি থ্যাচারের অনুপ্রেরণায় এলডিপি সভাপতি ও সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে প্রধানমন্ত্রী হলেন.

  • তাকাইচি একজন হেভি মেটাল ড্রামার, কলেজ জীবনে ব্যান্ডে ড্রাম বাজাতেন, প্রিয় ব্যান্ড Iron Maiden.

VIEW MORE
advertisement
advertisement