ঝাড়গ্রামের প্রত্যন্ত গ্রামে লক্ষ্মীপুজোয় জিলিপির মেলা! প্রায় ১৬০০ কুইণ্টাল জিলিপি বিক্রি

Last Updated:

বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি হয় এই জিলিপি। স্বাদও অতুলনীয়। বিউলি ডালের গুঁড়ির সঙ্গে আতপ চালের গুঁড়ি মিশিয়ে তৈরি হয় বিশেষ ধরনের এই জিলিপি।

+
কড়াইতে

কড়াইতে ভাজা হচ্ছে জিলিপি

বিনপুর: লক্ষ্মীপুজোয় জিলিপির টানে ভিড় জমে ঝাড়গ্রামের প্রত্যন্ত গ্রামে। এ যে সে মেলা নয়, জিলিপির মেলা।জঙ্গলমহলে বসে জিলিপির মেলা। জিলিপির টানে ভিড় জমান হাজার হাজার মানুষ। এক-দুই কুইণ্টাল নয়, প্রায় ১৬০০ কুইণ্টাল জিলিপি বিক্রি হয় লক্ষ্মীপুজোর এই জিলিপির মেলায়। মেলার মধ্যে সমস্ত প্রকারের দোকান একাধিক থাকলেও জিলিপির দোকান থাকে মাত্র একটি। তাও আবার নিলামে নিতে হয়। জিলিপির দোকানেও থাকে শর্ত। সাহা এবং মণ্ডল পারিবারের সদস্য ছাড়া কেউ এই জিলিপি দোকান দিতে পারবেন না। এই বছর ২লাখ ৯৯ হাজার হাজার বিনিময়ে দোকানের ডাক নিয়েছেন সিন্টু সাহা নামে এক ব্যক্তি।
বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি হয় এই জিলিপি। স্বাদও অতুলনীয়। বিউলি ডালের গুঁড়ির সঙ্গে আতপ চালের গুঁড়ি মিশিয়ে তৈরি হয় বিশেষ ধরনের এই জিলিপি। দু-এক দিন নয়, থাকে প্রায় এক মাস পর্যন্ত। বাড়িতে রেখে খেলেও নষ্ট হয় না লক্ষ্মী পুজোর এই জিলিপি। জিলিপির টানে ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী জেলা বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং পার্শ্ববর্তী রাজ্য ঝাড়খন্ড, ওড়িশা থেকেও অনেকে এখানে আসে।
advertisement
advertisement
দোকানের বরাত যত টাকাই নেওয়া হোক না কেন জিলিপির দাম কিন্তু ১০০ টাকা প্রতি কেজি থাকে প্রতিবারেই। দোকানদার তার ইচ্ছে মতো দাম ঠিক করতে পারে না। লক্ষ্মীপুজোর কমিটি দাম ঠিক করে দেয়। জিলিপির টানে ঝাড়গ্রাম বেড়াতে আসা পর্যটকরাও আসেন এখানে। বর্তমান যা বাজার মূল্য তার থেকেও কম দামে এখানে জিলিপি পাওয়া যায়, চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। অন্যত্র জিলিপির দাম ১২০ কুড়ি টাকা।
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ঝাড়গ্রামের প্রত্যন্ত গ্রামে লক্ষ্মীপুজোয় জিলিপির মেলা! প্রায় ১৬০০ কুইণ্টাল জিলিপি বিক্রি
Next Article
advertisement
'কোভিড যদি আবার ফেরত না আসে...' চিংড়িহাটা মেট্রো মামলায় মন্তব্য আদালতের, খোলা মনে আলোচনায় বসার পরামর্শ রাজ্যকে
'কোভিড যদি আবার ফেরত না আসে...' চিংড়িহাটা মেট্রো মামলায় মন্তব্য আদালতের
  • কোভিড যদি আবার ফেরত না আসে তাহলে রাস্তায় গাড়ির চাপ কোনওদিনই কমবে না। চিংড়িহাটা মেট্রো প্রকল্প সংক্রান্ত মামলায় এমনটাই মন্তব্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সুজয় পালের। একইসঙ্গে রাজ্যকে খোলা মনে আলোচনায় বসার পরামর্শ দিয়েছে আদালত

VIEW MORE
advertisement
advertisement