Hooghly News: জগদ্ধাত্রী পুজোর আগেই চন্দননগরে আচমকা হলটা কী? আক্ষেপের সুর আলোর জনক শ্রীধর দাসের গলায়

Last Updated:

Hooghly News: চন্দননগরের আলোর চাহিদা বাড়লেও কমেছে চন্দননগরের আলোক শিল্পীদের নিজস্বতা, তাই মনের মত আলোর কাজ করতে না পেরে আলোর জগত থেকে হাত গুটিয়েছেন চন্দননগরের আলোর জনক।

+
চন্দননগরের

চন্দননগরের আলোর জনক শ্রীধর দাস 

হুগলি: আলোর শহর চন্দননগর। চন্দননগরের আলোর নাম ছড়িয়ে রয়েছে বিশ্বের দরবারে। চন্দননগরের আলোর চাহিদা বাড়লেও কমেছে চন্দননগরের আলোক শিল্পীদের নিজস্বতা, তাই মনের মত আলোর কাজ করতে না পেরে আলোর জগত থেকে হাত গুটিয়েছেন চন্দননগরের আলোর জনক।
কলকাতাতে থেকে শুরু করে সমস্ত বড়সড় নামজাদা পুজো মণ্ডপের বাইরে যত আলো দেখেছেন সবই প্রায় চন্দননগরের আলোকশিল্পীদের তৈরি। বাকি সমস্ত অনুষ্ঠানে চন্দননগরের আলো দেশে-বিদেশে থাকলেও জগদ্ধাত্রী পুজোতে এসে সবই ঘরে ফিরে আসে। হাতেগোনা আর কয়েকটা দিন তারপরেই আলোয় মেতে উঠবে চন্দননগর।
advertisement
advertisement
আলোর জগতে শ্রীধর দাসের পথ চলা শুরু ১৯৫৪ সালে, তারপরে একটু একটু করে তিনিই হয়ে ওঠেন চন্দননগরের আলোর জনক। ১৯৬২ সালে শুরু হয় তার আলোর যাত্রা। হাওড়া ব্রিজের আলো থেকে শুরু করে আইপিএল টাওয়ার শুধু তাই নয় মস্কো, ব্রিটেন, আমেরিকা , ইংল্যান্ড , রোম ,মেক্সিকো ইতালি-সহ পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের দেশে ছড়িয়ে আছে তাঁর তৈরি আলো। তার নামেই নামাঙ্কিত হয়েছে চন্দননগরের আলো। একটা সময় তিনি জন্ম দিয়েছেন চন্দননগরের বর্তমানের আলোক শিল্পীদের। কিন্তু এখন তার গলায় আক্ষেপের সুর। শ্রীধর বাবুর ঘরে ঢুকলেই দেখা যাবে তার জগৎজোড়া খ্যাতি। কোথাও রয়েছে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের থেকে পুরস্কার নেওয়া আবার কোথাও রয়েছে বিদেশে গিয়ে সেখানে চন্দননগরের নাম উজ্জ্বল করে আসার গল্প। শ্রীধর বাবুর সেসব কাজকর্ম নিয়ে লেখা হয়েছে বইও।
advertisement
শ্রীধর বাবুর মতে বর্তমানে আলোক শিল্পীদের নিজস্বতা হারাচ্ছে। টেকনোলজি ডেভেলপমেন্টের পাশাপাশি বর্তমানে বাজারে এসেছে এলইডি লাইট চায়না লাইট সেখান থেকে হয়তো অনেকটাই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। কিন্তু তা থেকে হয়তো সেভাবে আলোর খেলা পরিবেশন করা যায় না। শ্রীধর বাবু আরও জানান, এলইডি লাইট আসার কারণে আলোক শিল্পীদের কাজ অনেকটাই সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন যেই আলো স্ট্রাকচারগুলো তৈরি করা হয় তা খুব সহজেই অন্যান্য জায়গায় করা হচ্ছে। আগে সেটা হয়তো চন্দননগর ছাড়া আর অন্য কোথাও হতো না ফলে এখন চন্দননগর পাশাপাশি অন্যান্য জায়গা থেকেও মানুষ আলোক শিল্পীদের খুঁজে নিচ্ছেন। তাই এখনও চন্দননগরের বর্তমানের আলোক শিল্পীদের পরামর্শ দেন আলোর জনক শ্রীধর দাস। পুজো এলেই আলোক শিল্পীরা তার কাছে আসেন বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ নিতে।
advertisement
রাহী হালদার
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Hooghly News: জগদ্ধাত্রী পুজোর আগেই চন্দননগরে আচমকা হলটা কী? আক্ষেপের সুর আলোর জনক শ্রীধর দাসের গলায়
Next Article
advertisement
Messi GOAT Tour Concert: মেসির সফর ঘিরে সন্দেহের ‘কালো মেঘ’- যত দ্রুত সম্ভব টিকিটের টাকা ফেরত দিতে আয়োজকদের নির্দেশ দিল কলকাতা পুলিশ
টিকিটের টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ কলকাতা পুলিশের, মেসির অনুষ্ঠান ঘিরে সন্দেহের কালো মেঘ
  • এদিকে আরও নানা বিষয় নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন৷ তারমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, ফুটবল মাঠে কখনই জলের বোতল নিয়ে মাঠে প্রবেশের অনুমতি থাকে না। আজকে কি করে মাঠে জলের বোতল নিয়ে ঢুকলেন দর্শকরা। মাঠের ভেতরে ৩০০ টাকা করে জলের বোতল বিক্রি হয়েছে বলে খবর। প্রথমে সেই বোতলই ছোড়া শুরু হয়।

VIEW MORE
advertisement
advertisement