London Big Ben: বাংলার 'বিগ বেন'! ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আজ‌ও দাঁড়িয়ে আছে ঘড়ি

Last Updated:

এই স্তম্ভ ঘড়িটির নকশা করেন জনৈক সাগর মিস্ত্রি। ইনি হলেন ঐতিহাসিক হাজারদুয়ারি প্রাসাদের স্থপতিকার

+
হাজারদুয়ারির

হাজারদুয়ারির ঘড়ি ঘর

মুর্শিদাবাদ: বাংলা, বিহার ও ওড়িশার নবাব নাজিম হুমায়ুন খাঁ-এর রাজত্বকালে নির্মাণ করা হয়েছিল স্তম্ভ ঘড়ি। এটিকে ঘণ্টা ঘড়িও বলা চলে। এই ঘড়ির ঘণ্টার ঢং ঢং শব্দ অনেক দূর থেকে শোনা যেত। তাই একে মুর্শিদাবাদের ‘বিগ বেন’-ও বলেন অনেকে।
এই স্তম্ভ ঘড়িটির নকশা করেন জনৈক সাগর মিস্ত্রি। ইনি হলেন ঐতিহাসিক হাজারদুয়ারি প্রাসাদের স্থপতিকার। কিন্তু আজ আর চলে না সেই ঘড়ি। জানা যায়, ১৮২৯ সালে নাজিম হুমায়ুন-এর আমলে তৈরি করা হয়েছিল এটি। ঘড়ির ভেতরের সমস্ত কিছুই ছিল সোনার। ব্রিটিশরা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় এই ঘরির সোনার পাতাগুলো খুলে নিয়ে যায় বলে কথিত আছে।
advertisement
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
স্তম্ভের চারিদিকে চারটে ঘড়ি লাগানো ছিল। আগে দিনে দু’বার করে ঘড়িতে দম দেওয়া হলেও আজ সব কিছুই অতীত। স্তম্ভের মধ্যে ইতিহাস বহন করে ঘড়ির খোলসটাই শুধু দাঁড়িয়ে আছে, তা আজ আর চলে না। মনে করা হয়, ভাগীরথী দিয়ে যাতায়াত করা নৌকো এবং অন্যান্য জলযানের যাত্রী ও চালকদের সুবিধার্থেই এই মিনার বা স্তম্ভ তৈরি করা হয়েছিল। সম্ভবত ওই কারণেই ঘড়ির মুখ নদীর দিকে ছিল। আজ‌ও ভাগীরথীর অন্য পাড় থেকেও দেখা যায় ঘড়িটি।
advertisement
কৌশিক অধিকারী
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
London Big Ben: বাংলার 'বিগ বেন'! ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আজ‌ও দাঁড়িয়ে আছে ঘড়ি
Next Article
advertisement
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’ কমপ্লেক্স, অমিত শাহ বললেন 'সোনালি যাত্রাপথ'!
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’
  • প্রধানমন্ত্রীর দফতর সাউথ ব্লক ছেড়ে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের নতুন কমপ্লেক্সে যাচ্ছে.

  • সেবাতীর্থ কমপ্লেক্সে থাকবে ক্যাবিনেট সচিবালয় ও NSA অজিত ডোভালের দফতর.

  • সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের অংশ হিসেবে নতুন প্রশাসনিক পরিকাঠামো গড়ে উঠেছে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement