Heat Wave: গরমে মাথা ঘুরে রাস্তায় পড়ে ভবঘুরে, পুলিশ দেখেই...

Last Updated:

Heat Wave: তীব্র গরম আর তাপপ্রবাহে অসুস্থ ব্যক্তিকে উদ্ধার করে নিজ দায়িত্বে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে গেলেন পূর্ব বর্ধমানের কৈচর ফাঁড়ির এক পুলিশকর্মী

চিকিৎসাধীন অসুস্থ ব্যক্তি 
চিকিৎসাধীন অসুস্থ ব্যক্তি 
পূর্ব বর্ধমান: আজকাল বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশ্ন ওঠে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। নানান প্রতিকূল পরিস্থিতি পেরিয়ে কাজও করতে হয় তাঁদের। এই যেমন এখন রাজ্যজুড়ে তীব্র দাবদাহ চললেও নিজেদের কর্তব্যে অবিচল পুলিশকর্মীরা। সেই সূত্র ধরে এবার পূর্ব বর্ধমান জেলায় দেখা গেল পুলিশের এক মানবিক মুখ। যা জানলে পুলিশের প্রতি ভয় নয়, শ্রদ্ধা জন্মাবে আপনার মনেও।
তীব্র গরম আর তাপপ্রবাহে অসুস্থ ব্যক্তিকে উদ্ধার করে নিজ দায়িত্বে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে গেলেন পূর্ব বর্ধমানের কৈচর ফাঁড়ির এক পুলিশকর্মী। ফাঁড়ির বড়বাবু শেখ শরিফুল এবং এএসআই বলরাম চট্টোপাধ্যায়ের ভূমিকায় খুশি প্রত্যেকেই। সোমবার দুপুর নাগাদ কৈচর ফাঁড়ির পুলিশকর্মী এএসআই বলরাম চট্টোপাধ্যায় ডিউটি চলাকালীন বর্ধমান-কাটোয়া রোডের ছোট পোষলা গ্রামের কাছে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখেন এক অসুস্থ ভবঘুরে ব্যক্তিকে। তিনি তৎক্ষণাৎ বছর তিরিশের ওই ব্যক্তিকে দেখে বড়বাবু শেখ শরিফুলকে খবর দেন। বড়বাবুর পরামর্শ মত দ্রুত ওই অসুস্থ ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যান এএসআই বলরাম চট্টোপাধ্যায়।
advertisement
advertisement
নিজেদের দায়িত্বে গাড়িতে বসিয়ে ভাতার হাসপাতালে নিয়ে যান অসুস্থ ব্যক্তিকে। হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা ওই অসুস্থ ব্যক্তির চিকিৎসা শুরু করেন। জানা গিয়েছে, তীব্র গরম ও তাপপ্রবাহের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ে তিনি। পুলিশের এই মানবিক ভূমিকা খুশি এলাকার সকলে।
advertisement
বনোয়ারীলাল চৌধুরী
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Heat Wave: গরমে মাথা ঘুরে রাস্তায় পড়ে ভবঘুরে, পুলিশ দেখেই...
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement